নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে মার্চেন্ট ব্যাংক ও স্টক ব্রোকারগুলোর গ্রাহক বা বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ হিসাবের আদায় না হওয়া লোকসানের (নেগেটিভ ইক্যুইটি) বিপরীতে প্রভিশন রাখার মেয়াদ বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) জানানো দাবির পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রভিশন রাখার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে বিএসইসি।
এতে বলা হয়েছে, যেসব স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংক মক্কেলের পোর্টফোলিও পুনর্মূল্যায়নজনিত অনাদায়ি ক্ষতির বিপরীতে রাখা প্রভিশন সংরক্ষণ করতে পারেনি, সেসব স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকদের তা সংরক্ষণের জন্য ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলো।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে অনাদায়ি ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন রাখার সুযোগ প্রথমে দেওয়া হয় ২০১৩ সালে। সে সময় বিএসইসি থেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বলা হয়, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো এখন পুনর্মূল্যায়নজনিত ক্ষতির ক্ষেত্রে নিয়মানুযায়ী শতভাগের পরিবর্তে ২০ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে পারবে। তবে তা ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমান ৫টি ত্রৈমাসিক অংশে রাখতে হবে।
এ সুযোগ পরবর্তীতে আরও কয়েক ধাপে বাড়ানো হয়। সর্বপ্রথম এ সুযোগ বাড়ানো হয় ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের জন্য। এরপর বাজার পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় এর মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।
কিন্তু ২০১৫ সালে বাজার পরিস্থিতি আরও মন্দাভাব থাকায় মার্চেন্ট ব্যাংকারদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতের প্রভিশন সংরক্ষণের মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত বাড়ায় বিএসইসি।
এরপর ২০১৭ সালে বাজার পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়। তবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে দাবি করা হয় যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা পূরণ করতে আরও সময়ের প্রয়োজন। এ জন্য প্রভিশন সংরক্ষণের মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি করা হয়।
এভাবে প্রভিশন সংরক্ষণের সময় যখন শেষের পর্যায় আসে, ঠিক তখনই মার্চেন্ট ব্যাংকের পক্ষ থেকে সময় বাড়ানোর দাবি জানানো হয়। আর নিয়ন্ত্রণ সংস্থা তাদের দাবি মেনে নিয়ে সময় বাড়িয়ে দেয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না।
সম্প্রতি মার্চেন্ট ব্যাংকদের সংগঠন বিএমবিএর পক্ষ থেকে প্রভিশন সংরক্ষণের সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়ে বিএসইসিতে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে, বর্তমান পুঁজিবাজারের অবস্থা বিবেচনা করে গ্রাহকের শেয়ার বিক্রির চাপ বা ফোর্সড সেল বন্ধ রাখতে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রভিশন রাখার মেয়াদ বাড়ানোর দাবি জানানো হয়।
বিএমবিএর সভাপতি এবং আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাজেদা খাতুন সই করা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাব থেকে ব্যাপক পরিমাণ শেয়ার বিক্রির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পরে মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার ব্যবসা করা অনেক বিনিয়োগকারী তাদের পুঁজি হারিয়ে ফেলেন। এতে মার্চেন্ট ব্যাংকের কাছে উল্টো বিনিয়োগকারীরা দেনাদার হয়ে যায়।
বিনিয়োগকারীদের হিসাবে আটকে থাকা টাকা ফেরত পেতে মার্চেন্ট ব্যাংক গুলোর হাতে দুটো রাস্তা আছে। এর মধ্যে একটি হলো— বিনিয়োগকারীদের হিসাব থেকে সব শেয়ার বিক্রি করে দেওয়া। অন্যটি হলো— বিনিয়োগকারীদের হিসাবে যে লোকসান রয়েছে তার বিপরীতে প্রভিশন রেখে ধীরে ধীরে ঋণ কমিয়ে ফেলা।
শেয়ার বিক্রি করে দিলে পুঁজিবাজারে বিক্রির চাপ বাড়বে এবং মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মূলধন ঋণাত্মক হয়ে যাবে। তাই এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গ্রাহকদের মার্জিন হিসাবের অনাদায়ি ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন রাখতে মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব দেয় বিএমবিএ।
বিএমবিএর চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর পর্যন্ত শেষ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিএমবিএর ২৬ জন সদস্যের নেতিবাচক ইকুইটি সমস্যা রয়েছে। এর মধ্যে একজন সদস্য এরই মধ্যে তার নেগেটিভ ইক্যুইটির ব্যালেন্স সমন্বয় করেছে। আরও তিনজন সদস্য নেগেটিভ ইক্যুইটির ব্যালেন্স সমন্বয় করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। তারা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নেগেটিভ ইক্যুইটির ব্যালেন্স সমন্বয় নিষ্পত্তি করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, পুঁজিবাজার এখনো ভালো অগ্রগতি হয়নি। পুঁজিবাজার মধ্যস্থতাকারী (মার্চেন্ট ব্যাংক এবং স্টক ব্রোকার) যারা বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কিনতে মার্জিন ঋণ দেয় তারা ২০২৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। সেই সঙ্গে পুঁজিবাজার দীর্ঘসময় নেতিবাচক অবস্থায় থাকায় বিনিয়োগকারীদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাবের লোকসান পুনরুদ্ধার করতে পারেনি।
আর বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে নেতিবাচক ইক্যুইটি হিসাব থেকে প্রতিনিয়ত বড় ধরনের বিক্রির চাপ হচ্ছে। তাই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাব থেকে ব্যাপক পরিমাণ শেয়ার বিক্রির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
পুঁজিবাজারে মার্চেন্ট ব্যাংক ও স্টক ব্রোকারগুলোর গ্রাহক বা বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ হিসাবের আদায় না হওয়া লোকসানের (নেগেটিভ ইক্যুইটি) বিপরীতে প্রভিশন রাখার মেয়াদ বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) জানানো দাবির পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রভিশন রাখার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে বিএসইসি।
এতে বলা হয়েছে, যেসব স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংক মক্কেলের পোর্টফোলিও পুনর্মূল্যায়নজনিত অনাদায়ি ক্ষতির বিপরীতে রাখা প্রভিশন সংরক্ষণ করতে পারেনি, সেসব স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকদের তা সংরক্ষণের জন্য ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলো।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে অনাদায়ি ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন রাখার সুযোগ প্রথমে দেওয়া হয় ২০১৩ সালে। সে সময় বিএসইসি থেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বলা হয়, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো এখন পুনর্মূল্যায়নজনিত ক্ষতির ক্ষেত্রে নিয়মানুযায়ী শতভাগের পরিবর্তে ২০ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে পারবে। তবে তা ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমান ৫টি ত্রৈমাসিক অংশে রাখতে হবে।
এ সুযোগ পরবর্তীতে আরও কয়েক ধাপে বাড়ানো হয়। সর্বপ্রথম এ সুযোগ বাড়ানো হয় ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের জন্য। এরপর বাজার পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় এর মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।
কিন্তু ২০১৫ সালে বাজার পরিস্থিতি আরও মন্দাভাব থাকায় মার্চেন্ট ব্যাংকারদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতের প্রভিশন সংরক্ষণের মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত বাড়ায় বিএসইসি।
এরপর ২০১৭ সালে বাজার পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়। তবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে দাবি করা হয় যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা পূরণ করতে আরও সময়ের প্রয়োজন। এ জন্য প্রভিশন সংরক্ষণের মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি করা হয়।
এভাবে প্রভিশন সংরক্ষণের সময় যখন শেষের পর্যায় আসে, ঠিক তখনই মার্চেন্ট ব্যাংকের পক্ষ থেকে সময় বাড়ানোর দাবি জানানো হয়। আর নিয়ন্ত্রণ সংস্থা তাদের দাবি মেনে নিয়ে সময় বাড়িয়ে দেয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না।
সম্প্রতি মার্চেন্ট ব্যাংকদের সংগঠন বিএমবিএর পক্ষ থেকে প্রভিশন সংরক্ষণের সময় বাড়ানোর দাবি জানিয়ে বিএসইসিতে চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে, বর্তমান পুঁজিবাজারের অবস্থা বিবেচনা করে গ্রাহকের শেয়ার বিক্রির চাপ বা ফোর্সড সেল বন্ধ রাখতে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রভিশন রাখার মেয়াদ বাড়ানোর দাবি জানানো হয়।
বিএমবিএর সভাপতি এবং আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাজেদা খাতুন সই করা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাব থেকে ব্যাপক পরিমাণ শেয়ার বিক্রির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পরে মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার ব্যবসা করা অনেক বিনিয়োগকারী তাদের পুঁজি হারিয়ে ফেলেন। এতে মার্চেন্ট ব্যাংকের কাছে উল্টো বিনিয়োগকারীরা দেনাদার হয়ে যায়।
বিনিয়োগকারীদের হিসাবে আটকে থাকা টাকা ফেরত পেতে মার্চেন্ট ব্যাংক গুলোর হাতে দুটো রাস্তা আছে। এর মধ্যে একটি হলো— বিনিয়োগকারীদের হিসাব থেকে সব শেয়ার বিক্রি করে দেওয়া। অন্যটি হলো— বিনিয়োগকারীদের হিসাবে যে লোকসান রয়েছে তার বিপরীতে প্রভিশন রেখে ধীরে ধীরে ঋণ কমিয়ে ফেলা।
শেয়ার বিক্রি করে দিলে পুঁজিবাজারে বিক্রির চাপ বাড়বে এবং মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মূলধন ঋণাত্মক হয়ে যাবে। তাই এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গ্রাহকদের মার্জিন হিসাবের অনাদায়ি ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন রাখতে মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব দেয় বিএমবিএ।
বিএমবিএর চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর পর্যন্ত শেষ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিএমবিএর ২৬ জন সদস্যের নেতিবাচক ইকুইটি সমস্যা রয়েছে। এর মধ্যে একজন সদস্য এরই মধ্যে তার নেগেটিভ ইক্যুইটির ব্যালেন্স সমন্বয় করেছে। আরও তিনজন সদস্য নেগেটিভ ইক্যুইটির ব্যালেন্স সমন্বয় করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। তারা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নেগেটিভ ইক্যুইটির ব্যালেন্স সমন্বয় নিষ্পত্তি করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, পুঁজিবাজার এখনো ভালো অগ্রগতি হয়নি। পুঁজিবাজার মধ্যস্থতাকারী (মার্চেন্ট ব্যাংক এবং স্টক ব্রোকার) যারা বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কিনতে মার্জিন ঋণ দেয় তারা ২০২৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। সেই সঙ্গে পুঁজিবাজার দীর্ঘসময় নেতিবাচক অবস্থায় থাকায় বিনিয়োগকারীদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাবের লোকসান পুনরুদ্ধার করতে পারেনি।
আর বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে নেতিবাচক ইক্যুইটি হিসাব থেকে প্রতিনিয়ত বড় ধরনের বিক্রির চাপ হচ্ছে। তাই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের নেগেটিভ ইক্যুইটি হিসাব থেকে ব্যাপক পরিমাণ শেয়ার বিক্রির চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৪ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
৬ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৬ ঘণ্টা আগে