অনলাইন ডেস্ক
গত পাঁচ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৩২ শতাংশ হলেও এ সময়ে বিভিন্ন স্তরের সিগারেটের দাম বাড়ানো হয়েছে মাত্র ৬ থেকে ২২ শতাংশ। গড় মূল্যস্ফীতির তুলনায় সিগারেটের মূল্যবৃদ্ধি খুবই কম হওয়ায় জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক এই পণ্য ক্রমেই সহজলভ্য হয়েছে। ফলে দেশে ধূমপানের হার কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সব স্তরের সিগারেটের মূল্যবৃদ্ধির হার অন্তত চলতি বছরের গড় মূল্যস্ফীতির চেয়ে বেশি হওয়া দরকার।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত ‘সিগারেটে কার্যকর করারোপ বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কর্মশালা’য় এমন অভিমত ব্যক্ত করেন বক্তারা। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়ের আয়োজনে এই কর্মশালায় অংশ নেন দেশের ২১টি মিডিয়া হাউসের প্রতিনিধিরা। কর্মশালায় অতিথি ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক কামাল আহমেদ।
কর্মশালায় ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন উন্নয়ন সমন্বয়ের গবেষণা পরিচালক আব্দুল্লাহ নাদভী। তিনি বলেন, সিগারেটের দাম উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়িয়ে সেই বর্ধিত দামের ওপর কার্যকর হারে করারোপ করা হচ্ছে না। ফলে একদিকে সিগারেটের ব্যবহার কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় কমানো যাচ্ছে না, অন্যদিকে সিগারেট বিক্রি থেকে প্রাপ্য রাজস্ব থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। ২০১৯-২০ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সিগারেটে কার্যকর করারোপ না করার ফলে প্রতিবছর গড়ে ৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।
কামাল আহমেদ বলেন, সিগারেটের দাম বাড়িয়ে এগুলোকে মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে যাওয়া এই ক্ষতিকারক পণ্যটির ব্যবহার কমিয়ে আনার একটি কার্যকর পদ্ধতি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইতিমধ্যেই এই পদ্ধতির কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশেও তাই সিগারেটের দাম প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়িয়ে তার ওপর কার্যকর করারোপ করা একান্ত জরুরি।
পাশাপাশি কামাল আহমেদ আগামী অর্থবছরে সিগারেটে কার্যকর করারোপ নিশ্চিত করতে গণমাধ্যমগুলোকে এখন থেকেই সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
গত পাঁচ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৩২ শতাংশ হলেও এ সময়ে বিভিন্ন স্তরের সিগারেটের দাম বাড়ানো হয়েছে মাত্র ৬ থেকে ২২ শতাংশ। গড় মূল্যস্ফীতির তুলনায় সিগারেটের মূল্যবৃদ্ধি খুবই কম হওয়ায় জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক এই পণ্য ক্রমেই সহজলভ্য হয়েছে। ফলে দেশে ধূমপানের হার কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সব স্তরের সিগারেটের মূল্যবৃদ্ধির হার অন্তত চলতি বছরের গড় মূল্যস্ফীতির চেয়ে বেশি হওয়া দরকার।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত ‘সিগারেটে কার্যকর করারোপ বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কর্মশালা’য় এমন অভিমত ব্যক্ত করেন বক্তারা। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়ের আয়োজনে এই কর্মশালায় অংশ নেন দেশের ২১টি মিডিয়া হাউসের প্রতিনিধিরা। কর্মশালায় অতিথি ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক কামাল আহমেদ।
কর্মশালায় ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন উন্নয়ন সমন্বয়ের গবেষণা পরিচালক আব্দুল্লাহ নাদভী। তিনি বলেন, সিগারেটের দাম উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়িয়ে সেই বর্ধিত দামের ওপর কার্যকর হারে করারোপ করা হচ্ছে না। ফলে একদিকে সিগারেটের ব্যবহার কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় কমানো যাচ্ছে না, অন্যদিকে সিগারেট বিক্রি থেকে প্রাপ্য রাজস্ব থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। ২০১৯-২০ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সিগারেটে কার্যকর করারোপ না করার ফলে প্রতিবছর গড়ে ৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।
কামাল আহমেদ বলেন, সিগারেটের দাম বাড়িয়ে এগুলোকে মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে যাওয়া এই ক্ষতিকারক পণ্যটির ব্যবহার কমিয়ে আনার একটি কার্যকর পদ্ধতি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইতিমধ্যেই এই পদ্ধতির কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশেও তাই সিগারেটের দাম প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়িয়ে তার ওপর কার্যকর করারোপ করা একান্ত জরুরি।
পাশাপাশি কামাল আহমেদ আগামী অর্থবছরে সিগারেটে কার্যকর করারোপ নিশ্চিত করতে গণমাধ্যমগুলোকে এখন থেকেই সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ওষুধ কোম্পানির করপোরেট কর ২৫ শতাংশ রাখা, ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয় বৃদ্ধি এবং ন্যূনতম করপোরেট কর বিক্রয় আয়ের ওপর ১ শতাংশের পরিবর্তে ০.৬ শতাংশ রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই) বা বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি।
৪ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার পর সাভারের চামড়াশিল্প নগরীতে কাঁচা চামড়া ঢুকতে শুরু করেছে। গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত এখানে প্রায় ৪ লাখ লবণ ছাড়া কাঁচা চামড়া এসেছে। চামড়া বিক্রেতারা অভিযোগ করছেন, তাঁরা সরকার নির্ধারিত ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না।
৪ ঘণ্টা আগেরাখাইনে গৃহযুদ্ধ থামছে না। তার ছায়ায় টানা দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। ফলে সরকার হারিয়েছে প্রায় ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকার রাজস্ব। বন্দরভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য ভেঙে পড়েছে, কর্মহীন হয়ে পড়েছেন শত শত শ্রমিক।
৪ ঘণ্টা আগেগত আট মাসে তিনটি নতুন বিনিয়োগ প্রকল্প নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। প্রকল্পগুলোয় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে তৈরি করা হবে অন্তত ১০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।
৬ ঘণ্টা আগে