নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী সব এয়ারলাইনের মধ্য থেকে সেরা সেবা প্রদানকারীদের (এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার) নির্বাচন করা হবে। সেই লক্ষ্যে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের মতামত জরিপ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অ্যাভিয়েশন ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটরের উদ্যোগে আয়োজিত এই জরিপে টাইটেল স্পনসর হিসেবে সহায়তা করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ট্রিপ লাভার। বাংলাদেশ মনিটর তাদের বাৎসরিক কার্যক্রম হিসেবে ২০০৭ সালে বাংলাদেশে ‘এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার’ প্রবর্তন করে।
গতকাল বুধবার রাজধানীতে বাংলাদেশ মনিটরের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে টাইটেল স্পনসর সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ মনিটরের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ড. ফরহাদ কামাল এবং ট্রিপ লাভারের ব্যবসা উন্নয়নবিষয়ক প্রধান নিশা তাসনীম শেখ। উভয় প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজস্ব চ্যানেলের মাধ্যমে জরিপের সার্বিক প্রচার চালাবে।
যে ১১টি ক্যাটাগরিতে এয়ারলাইনগুলোর সেবার মান নিয়ে মতামত প্রদান করা যাবে—সেরা বিজনেস শ্রেণি, সেরা ইকোনমি শ্রেণি, বিজনেস শ্রেণিতে সেরা খাবার, ইকোনমি শ্রেণিতে সেরা খাবার, সেরা আঞ্চলিক এয়ারলাইন, সেরা দূরপাল্লার এয়ারলাইন, সর্বাধিক জনপ্রিয় ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ার (লয়্যাল্টি) প্রোগ্রাম, সেরা বাজেট এয়ারলাইন, কার্গো এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার এবং এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার। দেশীয় এয়ারলাইনগুলোর জন্য অতিরিক্ত দুটি ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হয়েছে—সেরা অনটাইম পারফরম্যান্স এবং ডোমেস্টিক এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার। এ বছরই প্রথম ‘সেরা এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ’ শীর্ষক নতুন একটি ক্যাটাগরি প্রবর্তন করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম জানান, ‘আমাদের উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের চোখ দিয়ে এয়ারলাইনগুলোর সেবা যাচাই এবং নিজস্ব সেবার মান উন্নয়নে এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে একটি সুস্থ প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব তৈরি করা। কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য দেশের অন্যতম অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ট্রিপ লাভারকে আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ।’
নিশা তাসনীম শেখ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সরাসরি যোগাযোগের কারণে আমরা অনুধাবন করেছি যে, গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জনে এয়ারলাইনগুলোর আরও অনেক কিছু করার সুযোগ রয়েছে। আমরা আমাদের সব গ্রাহককে এই মতামত জরিপে অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি, যার মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে এয়ারলাইন সেবার মানোন্নয়নে নিজস্ব ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।’ দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা বাংলাদেশ মনিটরের সঙ্গে যুক্ত হতে পারাটা আনন্দের বলেও উল্লেখ করেন তাসনীম।
২০২১ ও ২০২২ সালে যাঁরা ন্যূনতম চারবার আকাশভ্রমণ করেছেন, তাঁরাই অনলাইনে নিজের পছন্দের এয়ারলাইনের পক্ষে ভোট প্রদান করতে পারবেন। সময়সীমা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।
বিভিন্ন পেশার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি জুরি প্যানেল জরিপের ভিত্তিতে সেরা এয়ারলাইনগুলোকে নির্বাচিত করবেন। চলতি বছরের জুন মাসে আয়োজিত এক গালা অনুষ্ঠানে বিজয়ী এয়ারলাইনগুলোর নাম ঘোষণা ও স্বীকৃতি প্রদান করা হবে।
বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী সব এয়ারলাইনের মধ্য থেকে সেরা সেবা প্রদানকারীদের (এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার) নির্বাচন করা হবে। সেই লক্ষ্যে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের মতামত জরিপ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অ্যাভিয়েশন ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটরের উদ্যোগে আয়োজিত এই জরিপে টাইটেল স্পনসর হিসেবে সহায়তা করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ট্রিপ লাভার। বাংলাদেশ মনিটর তাদের বাৎসরিক কার্যক্রম হিসেবে ২০০৭ সালে বাংলাদেশে ‘এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার’ প্রবর্তন করে।
গতকাল বুধবার রাজধানীতে বাংলাদেশ মনিটরের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে টাইটেল স্পনসর সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ মনিটরের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ড. ফরহাদ কামাল এবং ট্রিপ লাভারের ব্যবসা উন্নয়নবিষয়ক প্রধান নিশা তাসনীম শেখ। উভয় প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজস্ব চ্যানেলের মাধ্যমে জরিপের সার্বিক প্রচার চালাবে।
যে ১১টি ক্যাটাগরিতে এয়ারলাইনগুলোর সেবার মান নিয়ে মতামত প্রদান করা যাবে—সেরা বিজনেস শ্রেণি, সেরা ইকোনমি শ্রেণি, বিজনেস শ্রেণিতে সেরা খাবার, ইকোনমি শ্রেণিতে সেরা খাবার, সেরা আঞ্চলিক এয়ারলাইন, সেরা দূরপাল্লার এয়ারলাইন, সর্বাধিক জনপ্রিয় ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ার (লয়্যাল্টি) প্রোগ্রাম, সেরা বাজেট এয়ারলাইন, কার্গো এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার এবং এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার। দেশীয় এয়ারলাইনগুলোর জন্য অতিরিক্ত দুটি ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হয়েছে—সেরা অনটাইম পারফরম্যান্স এবং ডোমেস্টিক এয়ারলাইন অব দ্য ইয়ার। এ বছরই প্রথম ‘সেরা এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ’ শীর্ষক নতুন একটি ক্যাটাগরি প্রবর্তন করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম জানান, ‘আমাদের উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের চোখ দিয়ে এয়ারলাইনগুলোর সেবা যাচাই এবং নিজস্ব সেবার মান উন্নয়নে এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে একটি সুস্থ প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব তৈরি করা। কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য দেশের অন্যতম অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ট্রিপ লাভারকে আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ।’
নিশা তাসনীম শেখ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সরাসরি যোগাযোগের কারণে আমরা অনুধাবন করেছি যে, গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জনে এয়ারলাইনগুলোর আরও অনেক কিছু করার সুযোগ রয়েছে। আমরা আমাদের সব গ্রাহককে এই মতামত জরিপে অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি, যার মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে এয়ারলাইন সেবার মানোন্নয়নে নিজস্ব ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।’ দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা বাংলাদেশ মনিটরের সঙ্গে যুক্ত হতে পারাটা আনন্দের বলেও উল্লেখ করেন তাসনীম।
২০২১ ও ২০২২ সালে যাঁরা ন্যূনতম চারবার আকাশভ্রমণ করেছেন, তাঁরাই অনলাইনে নিজের পছন্দের এয়ারলাইনের পক্ষে ভোট প্রদান করতে পারবেন। সময়সীমা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।
বিভিন্ন পেশার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি জুরি প্যানেল জরিপের ভিত্তিতে সেরা এয়ারলাইনগুলোকে নির্বাচিত করবেন। চলতি বছরের জুন মাসে আয়োজিত এক গালা অনুষ্ঠানে বিজয়ী এয়ারলাইনগুলোর নাম ঘোষণা ও স্বীকৃতি প্রদান করা হবে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে