নেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এ ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে নেপাল। চুক্তি অনুযায়ী পরবর্তী সরবরাহ শুরু হবে আগামী বছরের জুনের ১৫ তারিখ। চলবে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। অর্থাৎ, গ্রীষ্মে যখন বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে এবং নেপালে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনও যথেষ্ট হয়, শুধু সেই সময়টাই বাংলাদেশ নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করবে।
নেপাল, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গত ৩ অক্টোবর স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক ত্রিদেশীয় চুক্তির অধীনে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করা হচ্ছে। নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ), বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ বাণিজ্য নিগম (এনভিভিএন)–এর মধ্যে এই চুক্তি হয়। এর মাধ্যমে নেপালের জলবিদ্যুৎ ভারতের সীমান্ত পর হয়ে বাংলাদেশের কাছে সরবরাহ করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিদ্যুৎ রপ্তানির উদ্বোধন করেন নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ এবং সেচমন্ত্রী দীপক খড়কা; ভারতের বিদ্যুৎ, গৃহায়ণ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল এবং বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
মন্ত্রী দীপক খড়কা এ ঘটনাকে একটি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দক্ষিণ এশিয়ার একটি টেকসই ও আন্তঃসংযুক্ত জ্বালানি ভবিষ্যতের জন্য যৌথ দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন হিসেবে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, ‘এই মাইলফলক দক্ষিণ এশিয়ায় একটি টেকসই এবং আন্তঃসংযুক্ত শক্তি ভবিষ্যতের জন্য আমাদের যৌথ দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন।’
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই চুক্তিকে উপ-আঞ্চলিক শক্তি সংযোগ বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নেপাল থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহের শুরুটি বিদ্যুৎ খাতে উপ-আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধির আশা জাগায়।
নেপাল থেকে বাংলাদেশে এই বিদ্যুৎ সরবরাহ ভারতের ৪০০ কেভি ধলকেবার–মুজাফফরপুর সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে শুরু হওয়া এই বিদ্যুৎ রপ্তানি শুক্রবার মধ্যরাত পর্যন্ত স্থায়ী হয়। উভয় পক্ষ প্রতি বছর ১৫ জুন থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বিদ্যুৎ বাণিজ্যে সম্মত হয়েছে। এই মৌসুম থেকে ত্রিদেশীয় চুক্তি কার্যকর করার জন্য উদ্বোধনের দিন কমপক্ষে এক দিনের বিদ্যুৎ রপ্তানি নিশ্চিত করা হয়।
নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই চুক্তি থেকে বার্ষিক আয় হবে প্রায় ৩৩ কোটি রুপি। এটি নেপালের জন্য ডলারে বিদ্যুৎ রপ্তানির প্রথম অভিজ্ঞতা।
জ্বালানি কর্মকর্তারা এই চুক্তিকে দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন। বাংলাদেশের পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নেপালের জলবিদ্যুৎকে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তি চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন, যেখানে জলবিদ্যুৎ বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎসের মাত্র ১ শতাংশ।
নেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এ ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে নেপাল। চুক্তি অনুযায়ী পরবর্তী সরবরাহ শুরু হবে আগামী বছরের জুনের ১৫ তারিখ। চলবে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। অর্থাৎ, গ্রীষ্মে যখন বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে এবং নেপালে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনও যথেষ্ট হয়, শুধু সেই সময়টাই বাংলাদেশ নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করবে।
নেপাল, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গত ৩ অক্টোবর স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক ত্রিদেশীয় চুক্তির অধীনে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করা হচ্ছে। নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ), বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ বাণিজ্য নিগম (এনভিভিএন)–এর মধ্যে এই চুক্তি হয়। এর মাধ্যমে নেপালের জলবিদ্যুৎ ভারতের সীমান্ত পর হয়ে বাংলাদেশের কাছে সরবরাহ করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিদ্যুৎ রপ্তানির উদ্বোধন করেন নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ এবং সেচমন্ত্রী দীপক খড়কা; ভারতের বিদ্যুৎ, গৃহায়ণ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল এবং বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
মন্ত্রী দীপক খড়কা এ ঘটনাকে একটি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দক্ষিণ এশিয়ার একটি টেকসই ও আন্তঃসংযুক্ত জ্বালানি ভবিষ্যতের জন্য যৌথ দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন হিসেবে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, ‘এই মাইলফলক দক্ষিণ এশিয়ায় একটি টেকসই এবং আন্তঃসংযুক্ত শক্তি ভবিষ্যতের জন্য আমাদের যৌথ দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন।’
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই চুক্তিকে উপ-আঞ্চলিক শক্তি সংযোগ বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নেপাল থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহের শুরুটি বিদ্যুৎ খাতে উপ-আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধির আশা জাগায়।
নেপাল থেকে বাংলাদেশে এই বিদ্যুৎ সরবরাহ ভারতের ৪০০ কেভি ধলকেবার–মুজাফফরপুর সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে শুরু হওয়া এই বিদ্যুৎ রপ্তানি শুক্রবার মধ্যরাত পর্যন্ত স্থায়ী হয়। উভয় পক্ষ প্রতি বছর ১৫ জুন থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বিদ্যুৎ বাণিজ্যে সম্মত হয়েছে। এই মৌসুম থেকে ত্রিদেশীয় চুক্তি কার্যকর করার জন্য উদ্বোধনের দিন কমপক্ষে এক দিনের বিদ্যুৎ রপ্তানি নিশ্চিত করা হয়।
নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই চুক্তি থেকে বার্ষিক আয় হবে প্রায় ৩৩ কোটি রুপি। এটি নেপালের জন্য ডলারে বিদ্যুৎ রপ্তানির প্রথম অভিজ্ঞতা।
জ্বালানি কর্মকর্তারা এই চুক্তিকে দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন। বাংলাদেশের পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নেপালের জলবিদ্যুৎকে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তি চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন, যেখানে জলবিদ্যুৎ বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎসের মাত্র ১ শতাংশ।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
৪ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে