নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ড. এম মাসরুর রিয়াজ। আজ শনিবার যোগদান না করার সিদ্ধান্তের বিষয়ে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান (ইআরডি) বিভাগকে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে মাসরুর রিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অবহিত করেছি। উপদেষ্টা ও সচিব বরাবর জানিয়েছি।’
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার দায়িত্বে না এসেও পুঁজিবাজারের জন্য কাজ করে যেতে চান জানিয়ে ড. মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমি পদে না থাকি না থাকি, কথা বলার সুযোগ থাকবে, কাজ করার সুযোগ থাকবে। এরই মধ্যে ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন নিয়ে এসেছি। এখন পুঁজিবাজারের সংস্কারের জন্য কাজ করে যাব। সরকারের সঙ্গে মিলে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগ, বিনিয়োগ পরিবেশ সংস্কারে কাজ করব আমার অ্যাডভোকেসির মাধ্যমে।’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ১৩ আগস্ট বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান এম মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দেয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। তাঁর এই নিয়োগের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পক্ষ এবং বিএসইসির কর্মকর্তাদের একাংশ আপত্তি তোলে।
সেই আপত্তির মুখে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের বিষয়ে কিছুটা সময় নেন তিনি। তবে এই সময়ের মধ্যে বিএসইসির কর্মকর্তারা তাঁদের আপত্তি প্রত্যাহার করেন। নিয়োগের শুরুতে তাঁকে নিয়ে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আপত্তি ওঠায় শেষ পর্যন্ত মাসরুর রিয়াজ ওই পদে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
এ বিষয়ে মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকার আমাকে বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। তবে দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমি মনে করি, বর্তমান অবস্থান থেকে একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে দেশের এবং অর্থনীতির জন্য আরও বড় পরিসরে কাজ করতে পারব। অর্থনীতিবিদ হিসেবে সামগ্রিক অর্থনীতি, বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও আর্থিক খাত–সংক্রান্ত নীতি বিশ্লেষণ, সংস্কার কৌশল ও সংলাপের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির কল্যাণে কার্যকর নীতি প্রণয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়নে ভূমিকা পালনের সুযোগ আছে। এসব বিবেচনায় আমি বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়ার জন্য আমি আন্তরিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন মাসরুর রিয়াজ। সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক রাষ্ট্র সংস্কারের প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার দারুণ সুযোগ। দেশের স্বার্থ আমার কাছে বরাবরই সবকিছুর ওপরে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাষ্ট্র মেরামতের ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় নিজ অবস্থান থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে যাওয়ার প্রত্যয় জানিয়ে মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমাকে সাদরে গ্রহণ করার জন্য বিএসইসির সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজন এবং মিডিয়ার সহকর্মীদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
এদিকে মাসরুর রিয়াজের দায়িত্ব গ্রহণের অপারগতার বিষয়টি জানার পর বিএসইসির চেয়ারম্যান নিয়োগের জন্য নতুন করে যোগ্য ব্যক্তির খোঁজে নেমেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে একাধিক ব্যক্তির তথ্য সংগ্রহ করছে মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ড. এম মাসরুর রিয়াজ। আজ শনিবার যোগদান না করার সিদ্ধান্তের বিষয়ে তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান (ইআরডি) বিভাগকে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে মাসরুর রিয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অবহিত করেছি। উপদেষ্টা ও সচিব বরাবর জানিয়েছি।’
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার দায়িত্বে না এসেও পুঁজিবাজারের জন্য কাজ করে যেতে চান জানিয়ে ড. মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমি পদে না থাকি না থাকি, কথা বলার সুযোগ থাকবে, কাজ করার সুযোগ থাকবে। এরই মধ্যে ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন নিয়ে এসেছি। এখন পুঁজিবাজারের সংস্কারের জন্য কাজ করে যাব। সরকারের সঙ্গে মিলে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগ, বিনিয়োগ পরিবেশ সংস্কারে কাজ করব আমার অ্যাডভোকেসির মাধ্যমে।’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ১৩ আগস্ট বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান এম মাসরুর রিয়াজকে নিয়োগ দেয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। তাঁর এই নিয়োগের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পক্ষ এবং বিএসইসির কর্মকর্তাদের একাংশ আপত্তি তোলে।
সেই আপত্তির মুখে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের বিষয়ে কিছুটা সময় নেন তিনি। তবে এই সময়ের মধ্যে বিএসইসির কর্মকর্তারা তাঁদের আপত্তি প্রত্যাহার করেন। নিয়োগের শুরুতে তাঁকে নিয়ে বিভিন্ন পর্যায় থেকে আপত্তি ওঠায় শেষ পর্যন্ত মাসরুর রিয়াজ ওই পদে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
এ বিষয়ে মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকার আমাকে বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। তবে দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমি মনে করি, বর্তমান অবস্থান থেকে একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে দেশের এবং অর্থনীতির জন্য আরও বড় পরিসরে কাজ করতে পারব। অর্থনীতিবিদ হিসেবে সামগ্রিক অর্থনীতি, বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও আর্থিক খাত–সংক্রান্ত নীতি বিশ্লেষণ, সংস্কার কৌশল ও সংলাপের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির কল্যাণে কার্যকর নীতি প্রণয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়নে ভূমিকা পালনের সুযোগ আছে। এসব বিবেচনায় আমি বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়ার জন্য আমি আন্তরিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন মাসরুর রিয়াজ। সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক রাষ্ট্র সংস্কারের প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার দারুণ সুযোগ। দেশের স্বার্থ আমার কাছে বরাবরই সবকিছুর ওপরে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রাষ্ট্র মেরামতের ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় নিজ অবস্থান থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে যাওয়ার প্রত্যয় জানিয়ে মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমাকে সাদরে গ্রহণ করার জন্য বিএসইসির সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজন এবং মিডিয়ার সহকর্মীদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
এদিকে মাসরুর রিয়াজের দায়িত্ব গ্রহণের অপারগতার বিষয়টি জানার পর বিএসইসির চেয়ারম্যান নিয়োগের জন্য নতুন করে যোগ্য ব্যক্তির খোঁজে নেমেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে একাধিক ব্যক্তির তথ্য সংগ্রহ করছে মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অবস্থান নেন তাঁরা। অবস্থান কর্মসূচিতে শতাধিক চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। চাকরি পুনর্বহাল না করা হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের যেন ফোয়ারা বইছে। আজ বুধবার সকালেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছে, জাপান যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই জানা যাচ্ছে, ব্রিটিশ ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
১১ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
১১ ঘণ্টা আগে