জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ব্যাংক খাতে অপ্রতিরোধ্য খেলাপি ঋণ কমাতে ঋণগ্রহীতাদের যোগ্যতা যাচাইয়ে প্রাইভেট ক্রেডিট ব্যুরো (পিসিবি) নামে নতুন সংস্থা তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী এই সংস্থা গ্রাহকের সম্পদ ও যোগ্যতা নির্ধারণ করে রেটিং দেবে। রেটিংয়ের ভিত্তিতেই গ্রাহক ঋণ পাবেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
একই মিটিংয়ে ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম শুরু করতে নগদকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে অপেক্ষমাণ আরেক ডিজিটাল ব্যাংক প্রাথমিক শর্ত পূরণ করতে না পারায় আরও সময় পেয়েছে কড়ি। একই সঙ্গে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নতুন সচিবকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ব্যাংকগুলোর ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের যোগ্যতা নির্ধারণে পিসিবি নামে নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান ব্যাংকের ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে সম্পদ ও দায় পরিশোধের হারের ওপর ভিত্তি করে গ্রাহককে রেটিং দেবে। এই রেটিংয়ের ওপর ভিত্তি করে ঋণ বিতরণ করবে ব্যাংকগুলো। অর্থাৎ ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে নতুন করে মধ্যস্বত্বভোগী তৈরি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যদিও ব্যাংকগুলো এখনো ঋণ বিতরণের আগে বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমেই গ্রাহক সম্পর্কে তদন্ত ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দিয়ে থাকে। তবে তার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
এই ধরনের একটি কোম্পানিতে কাজ করেন এমন একজন বলেন, ‘আমাদের কোম্পানি একটি বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে কাজ করে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের ঋণের ২ শতাংশ সুদ পায় আমাদের কোম্পানি। যেসব গ্রাহক গাড়ি ও হাউস লোন নেন, তাঁদের কাগজপত্র ঠিক করে দিই। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকের যোগ্যতা না থাকলেও বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে আমরা তাঁদের যোগ্য হিসেবে দেখাই। কারণ, ঋণ বিতরণ করতে পারলেই আমাদের আয়।’ তবে ঋণ রিকভারির দায়িত্ব এসব কোম্পানির হাতে থাকে বলে জানান তিনি।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন বলেন, ক্রেডিট কার্ড বিতরণের ক্ষেত্রে কিছু কোম্পানি এ ধরনের কাজ করে। কিছু ব্যাংকও প্রাইভেট কোম্পানির মাধ্যমে ঋণ বিতরণের আগে গ্রাহকের জামানতসহ বিভিন্ন বিষয় দেখভালের দায়িত্ব দিয়ে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এ ধরনের কোম্পানির অনুমোদন দেয়, তাহলে ঋণ খারাপ হলে তাদের ওপরও দায় বর্তাবে।
ব্যাংক খাতে অপ্রতিরোধ্য খেলাপি ঋণ কমাতে ঋণগ্রহীতাদের যোগ্যতা যাচাইয়ে প্রাইভেট ক্রেডিট ব্যুরো (পিসিবি) নামে নতুন সংস্থা তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী এই সংস্থা গ্রাহকের সম্পদ ও যোগ্যতা নির্ধারণ করে রেটিং দেবে। রেটিংয়ের ভিত্তিতেই গ্রাহক ঋণ পাবেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
একই মিটিংয়ে ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম শুরু করতে নগদকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে অপেক্ষমাণ আরেক ডিজিটাল ব্যাংক প্রাথমিক শর্ত পূরণ করতে না পারায় আরও সময় পেয়েছে কড়ি। একই সঙ্গে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নতুন সচিবকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ব্যাংকগুলোর ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের যোগ্যতা নির্ধারণে পিসিবি নামে নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান ব্যাংকের ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে সম্পদ ও দায় পরিশোধের হারের ওপর ভিত্তি করে গ্রাহককে রেটিং দেবে। এই রেটিংয়ের ওপর ভিত্তি করে ঋণ বিতরণ করবে ব্যাংকগুলো। অর্থাৎ ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে নতুন করে মধ্যস্বত্বভোগী তৈরি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যদিও ব্যাংকগুলো এখনো ঋণ বিতরণের আগে বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমেই গ্রাহক সম্পর্কে তদন্ত ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দিয়ে থাকে। তবে তার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
এই ধরনের একটি কোম্পানিতে কাজ করেন এমন একজন বলেন, ‘আমাদের কোম্পানি একটি বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে কাজ করে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের ঋণের ২ শতাংশ সুদ পায় আমাদের কোম্পানি। যেসব গ্রাহক গাড়ি ও হাউস লোন নেন, তাঁদের কাগজপত্র ঠিক করে দিই। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকের যোগ্যতা না থাকলেও বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে আমরা তাঁদের যোগ্য হিসেবে দেখাই। কারণ, ঋণ বিতরণ করতে পারলেই আমাদের আয়।’ তবে ঋণ রিকভারির দায়িত্ব এসব কোম্পানির হাতে থাকে বলে জানান তিনি।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন বলেন, ক্রেডিট কার্ড বিতরণের ক্ষেত্রে কিছু কোম্পানি এ ধরনের কাজ করে। কিছু ব্যাংকও প্রাইভেট কোম্পানির মাধ্যমে ঋণ বিতরণের আগে গ্রাহকের জামানতসহ বিভিন্ন বিষয় দেখভালের দায়িত্ব দিয়ে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এ ধরনের কোম্পানির অনুমোদন দেয়, তাহলে ঋণ খারাপ হলে তাদের ওপরও দায় বর্তাবে।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৭ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
৭ ঘণ্টা আগে