নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন অর্থবছরের জন্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এর মধ্যে অন্তত ৩০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জন্য বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে তিন হাজার কোটি টাকার কম। অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সবচেয়ে নিচে আছে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়। এর জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে ৩৩ কোটি টাকা। আর ১০০ কোটি টাকার নিচে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ (৪৫ কোটি টাকা) এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (৪৬ কোটি টাকা)।
৫০০ কোটি টাকার কম বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে—জাতীয় সংসদ ৩৪৭ কোটি টাকা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১২২ কোটি টাকা, সুপ্রিম কোর্ট ২৪৮ কোটি টাকা, সরকারি কর্ম কমিশন ১৬৬ কোটি টাকা, মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ২৯০ কোটি টাকা, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ ১৯৫ কোটি টাকা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ৪৬৩ কোটি টাকা, দুর্নীতি দমন কমিশন ১৯১ কোটি টাকা।
এক হাজার কোটি টাকার কম বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ হলো—পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ৬৬২ কোটি টাকা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৯৩২ কোটি টাকা, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ৭৭৯ কোটি টাকা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় ৫৭৪ কোটি টাকা।
দুই হাজার কোটি টাকার কম বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে—নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৭২৬ কোটি টাকা, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১ হাজার ১০৮ কোটি টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ ১ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ১ হাজার ২১৭ কোটি টাকা, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ ১ হাজার ৮৭ কোটি টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
তিন হাজার কোটি টাকার কম বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে—আইন ও বিচার বিভাগ ২ হাজার ২২ কোটি টাকা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৬০২ কোটি টাকা, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ২ হাজার ২১২ কোটি টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৫১০ কোটি টাকা, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ২ হাজার ১৩০ কোটি টাকা, ভূমি মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা।
এর মধ্যে কিছু খাতে বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় বরাদ্দ কমছে।
নতুন অর্থবছরের জন্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এর মধ্যে অন্তত ৩০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জন্য বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে তিন হাজার কোটি টাকার কম। অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সবচেয়ে নিচে আছে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়। এর জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে ৩৩ কোটি টাকা। আর ১০০ কোটি টাকার নিচে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ (৪৫ কোটি টাকা) এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (৪৬ কোটি টাকা)।
৫০০ কোটি টাকার কম বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে—জাতীয় সংসদ ৩৪৭ কোটি টাকা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১২২ কোটি টাকা, সুপ্রিম কোর্ট ২৪৮ কোটি টাকা, সরকারি কর্ম কমিশন ১৬৬ কোটি টাকা, মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ২৯০ কোটি টাকা, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ ১৯৫ কোটি টাকা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ৪৬৩ কোটি টাকা, দুর্নীতি দমন কমিশন ১৯১ কোটি টাকা।
এক হাজার কোটি টাকার কম বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ হলো—পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ৬৬২ কোটি টাকা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৯৩২ কোটি টাকা, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ৭৭৯ কোটি টাকা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় ৫৭৪ কোটি টাকা।
দুই হাজার কোটি টাকার কম বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে—নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৭২৬ কোটি টাকা, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১ হাজার ১০৮ কোটি টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ ১ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ১ হাজার ২১৭ কোটি টাকা, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ ১ হাজার ৮৭ কোটি টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
তিন হাজার কোটি টাকার কম বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে, এমন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে আছে—আইন ও বিচার বিভাগ ২ হাজার ২২ কোটি টাকা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৬০২ কোটি টাকা, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ২ হাজার ২১২ কোটি টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৫১০ কোটি টাকা, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ২ হাজার ১৩০ কোটি টাকা, ভূমি মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা।
এর মধ্যে কিছু খাতে বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় বরাদ্দ কমছে।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৮ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৮ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
৮ ঘণ্টা আগে