নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অন্যতম বেসরকারি উড়োজাহাজ সংস্থা ইউএস বাংলা ২০২২ সালে জেদ্দা, দাম্মাম, মদিনা, রিয়াদ, আবুধাবিতে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা নিয়েছে। এ ছাড়া আগামী বছরের মধ্যে বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন ক্যাটাগরি-ওয়ান অর্জন করতে পারলে ২০২৩ সালের মধ্যে ঢাকা-নিউইয়র্কে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনাও করেছে সংস্থাটি।
আজ সোমবার কক্সবাজারে একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মা. কামরুল ইসলাম এ তথ্য জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাস্টমার সার্ভিসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ইরশাদ হাসান।
করোনা মহামারির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ইউএস বাংলা ফ্লাইট পরিচালনা করছে জানিয়ে কামরুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এয়ার বাবল চুক্তির অধীনে আমরা ঢাকা থেকে কলকাতা ও চেন্নাই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছি। এরই মধ্যে কলকাতা, চেন্নাই ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের গন্তব্য দুবাই, দোহা, মাসকাট, এশিয়ার অন্যতম গন্তব্য সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, চীনের গুয়াংজুতে স্বল্প পরিসরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। আশা করছি, খুব শিগগিরই ব্যাংকক রুটেও ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করবে।
লকডাউনের সময় বিদেশে আটকে পড়াদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইউএস-বাংলা ভূমিকা রেখেছে জানিয়ে মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বলেন, মহামারির সময় বিভিন্ন দেশে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে ইউএস-বাংলা দুবাই, আবুধাবি, দিল্লি, চেন্নাই, মালে, কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, হ্যানয়, এমনকি ফ্রান্সের প্যারিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১৫০ টির অধিক স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।
তিনি জানান, বর্তমানে ইউএস-বাংলার বিমান বহরে ৪টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০,৭টি ব্র্যান্ড নিউ এটিআর ৭২-৬০০ সহ মোট ১৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে। করোনা মহামারির মধ্যে বাংলাদেশ সরকার তথা সিভিল এভিয়েশন অথোরিটির অনুমতিক্রমে ইউএস-বাংলা প্যাসেঞ্জার এয়ারক্রাফটগুলোকে সাময়িকভাবে কার্গো এয়ারক্রাফটে রূপান্তর করে আয়ের পথকে কিছুটা সচল রাখার চেষ্টা করেছে। বিশ্বের অনেক বিখ্যাত এয়ারলাইনস কোভিড-১৯-এর সময় এয়ারলাইনসকে টিকিয়ে রাখার জন্য কর্মী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে, বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে। কিন্তু ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস কর্মীদের নিজের পরিবারে রেখে দেওয়ার মানসিকতা দেখিয়েছে। সব কর্মীর বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষা করতে সহযোগিতা করেছে।
এ সময় নানা সমস্যায় জর্জরিত এভিয়েশন অ্যান্ড টুরিজম খাতকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারের সহায়তার আহ্বান জানান ইউএস বাংলার এই কর্মকর্তা।
উড়োজাহাজ সংস্থাটির তথ্যমতে, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস বর্তমানে সবগুলো অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। সাতটি ব্র্যান্ড নিউ এটিআর ৭২-৬০০ ও তিনটি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, যশোর, সৈয়দপুর, রাজশাহী ও বরিশাল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। এ ছাড়া বোয়িং ৭৩৭-৮০০ দিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রুটেও ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দেশে ক্রস কান্ট্রি ধারণা থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস যশোর থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং উত্তরবঙ্গের একমাত্র সচল বিমানবন্দর সৈয়দপুর থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে। খুব শিগগিরই সৈয়দপুর থেকে কক্সবাজার, সিলেট থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার রুটেও ফ্লাইট শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে। এরই মধ্যে আগামী ১৯ নভেম্বর থেকে ঢাকা থেকে মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে প্রথমবারের মতো সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা। আগামী বছরের শুরুতে ঢাকা থেকে কলম্বো রুটেও ফ্লাইট শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে।
দেশের অন্যতম বেসরকারি উড়োজাহাজ সংস্থা ইউএস বাংলা ২০২২ সালে জেদ্দা, দাম্মাম, মদিনা, রিয়াদ, আবুধাবিতে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা নিয়েছে। এ ছাড়া আগামী বছরের মধ্যে বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন ক্যাটাগরি-ওয়ান অর্জন করতে পারলে ২০২৩ সালের মধ্যে ঢাকা-নিউইয়র্কে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনাও করেছে সংস্থাটি।
আজ সোমবার কক্সবাজারে একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মা. কামরুল ইসলাম এ তথ্য জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাস্টমার সার্ভিসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ইরশাদ হাসান।
করোনা মহামারির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ইউএস বাংলা ফ্লাইট পরিচালনা করছে জানিয়ে কামরুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এয়ার বাবল চুক্তির অধীনে আমরা ঢাকা থেকে কলকাতা ও চেন্নাই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছি। এরই মধ্যে কলকাতা, চেন্নাই ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের গন্তব্য দুবাই, দোহা, মাসকাট, এশিয়ার অন্যতম গন্তব্য সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, চীনের গুয়াংজুতে স্বল্প পরিসরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। আশা করছি, খুব শিগগিরই ব্যাংকক রুটেও ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করবে।
লকডাউনের সময় বিদেশে আটকে পড়াদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইউএস-বাংলা ভূমিকা রেখেছে জানিয়ে মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বলেন, মহামারির সময় বিভিন্ন দেশে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে ইউএস-বাংলা দুবাই, আবুধাবি, দিল্লি, চেন্নাই, মালে, কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, হ্যানয়, এমনকি ফ্রান্সের প্যারিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১৫০ টির অধিক স্পেশাল ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।
তিনি জানান, বর্তমানে ইউএস-বাংলার বিমান বহরে ৪টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০,৭টি ব্র্যান্ড নিউ এটিআর ৭২-৬০০ সহ মোট ১৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে। করোনা মহামারির মধ্যে বাংলাদেশ সরকার তথা সিভিল এভিয়েশন অথোরিটির অনুমতিক্রমে ইউএস-বাংলা প্যাসেঞ্জার এয়ারক্রাফটগুলোকে সাময়িকভাবে কার্গো এয়ারক্রাফটে রূপান্তর করে আয়ের পথকে কিছুটা সচল রাখার চেষ্টা করেছে। বিশ্বের অনেক বিখ্যাত এয়ারলাইনস কোভিড-১৯-এর সময় এয়ারলাইনসকে টিকিয়ে রাখার জন্য কর্মী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে, বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে। কিন্তু ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস কর্মীদের নিজের পরিবারে রেখে দেওয়ার মানসিকতা দেখিয়েছে। সব কর্মীর বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষা করতে সহযোগিতা করেছে।
এ সময় নানা সমস্যায় জর্জরিত এভিয়েশন অ্যান্ড টুরিজম খাতকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারের সহায়তার আহ্বান জানান ইউএস বাংলার এই কর্মকর্তা।
উড়োজাহাজ সংস্থাটির তথ্যমতে, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস বর্তমানে সবগুলো অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। সাতটি ব্র্যান্ড নিউ এটিআর ৭২-৬০০ ও তিনটি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, যশোর, সৈয়দপুর, রাজশাহী ও বরিশাল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। এ ছাড়া বোয়িং ৭৩৭-৮০০ দিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রুটেও ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দেশে ক্রস কান্ট্রি ধারণা থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস যশোর থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং উত্তরবঙ্গের একমাত্র সচল বিমানবন্দর সৈয়দপুর থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে। খুব শিগগিরই সৈয়দপুর থেকে কক্সবাজার, সিলেট থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার রুটেও ফ্লাইট শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে। এরই মধ্যে আগামী ১৯ নভেম্বর থেকে ঢাকা থেকে মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে প্রথমবারের মতো সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা। আগামী বছরের শুরুতে ঢাকা থেকে কলম্বো রুটেও ফ্লাইট শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
২৭ মিনিট আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
১ ঘণ্টা আগে