নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে উৎপাদিত ফ্রিজ ও এসির খুচরা যন্ত্রাংশে আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে হুমকিতে পড়েছে দেশীয় ইলেকট্রনিকস শিল্প। উদ্যোক্তারা বলছেন, এতে কয়েক হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ও হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থানের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় পড়বে। তাঁদের দাবি, আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের অর্থ হলো, নিজের উৎপাদন পেছনে ফেলে আমদানিকে উৎসাহ দেওয়া। ফলে স্থানীয় উৎপাদন মুখ থুবড়ে পড়বে। বাড়বে বৈদেশিক নির্ভরতা, কমবে নতুন বিনিয়োগ।
গত ২৭ মে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার ও এয়ারকন্ডিশনারের যেসব যন্ত্রাংশ দেশে উৎপাদিত হয় না, সেগুলো আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে স্বস্তি প্রকাশ করে ফ্রিজ ও এসি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে ২৪ জুন জারি করা সংশোধনী এসআরওতে দেশে উৎপাদিত কিছু যন্ত্রাংশকেও শুল্কমুক্ত আমদানির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা নিয়ে তীব্র আপত্তি তুলেছেন দেশীয় উদ্যোক্তারা।
নতুন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত কিছু খুচরা যন্ত্রাংশ হলো, স্টপার ব্লক, ডিওডোরেন্ট ব্লক, পিপি বটম প্লেট, ক্রিস্পার কভার, ড্রেনেজ পাইপ কভার, কম্প্রেসর হাউস কভার, কটন প্যাড, রেফ্রিজারেটর শেলফ, ডাম্পিং ব্লক, লাইট হোল্ডার, ফ্যান ব্লোয়ার, এক্সিয়াল ফ্যান, এয়ার গাইড প্লেট, টিউব প্লেট, আইডিইউ প্যানেল, ক্রস ফ্লো ফ্যান ইত্যাদি।
দেশীয় প্রতিষ্ঠান যেমন ওয়ালটন, মিনিস্টার ও যমুনা ইলেকট্রনিকস ইতিমধ্যে এসব যন্ত্রাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করছে। ফলে এসব পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার হলে তারা প্রতিযোগিতায় ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং আমদানি বেশি লাভজনক হয়ে উঠবে। এতে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্প সংকুচিত হবে এবং ভবিষ্যতে আর কেউ এসব যন্ত্রাংশ তৈরিতে বিনিয়োগে আগ্রহী হবে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যেসব প্রতিষ্ঠানের দেশে এসব যন্ত্রাংশ তৈরির সক্ষমতা, প্রযুক্তি ও প্ল্যান্ট রয়েছে; তাদের উপেক্ষা করে কেন আমদানিতে ছাড় দেওয়া হলো। এর পেছনে কী যুক্তি রয়েছে এবং কাদের স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন উদ্যোক্তারা। তাঁদের মতে, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে উৎপাদন শিল্পের আড়ালে সংযোজন শিল্পই বেশি লাভবান হবে।
দেশে উৎপাদিত ফ্রিজ ও এসির খুচরা যন্ত্রাংশে আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে হুমকিতে পড়েছে দেশীয় ইলেকট্রনিকস শিল্প। উদ্যোক্তারা বলছেন, এতে কয়েক হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ও হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থানের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় পড়বে। তাঁদের দাবি, আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের অর্থ হলো, নিজের উৎপাদন পেছনে ফেলে আমদানিকে উৎসাহ দেওয়া। ফলে স্থানীয় উৎপাদন মুখ থুবড়ে পড়বে। বাড়বে বৈদেশিক নির্ভরতা, কমবে নতুন বিনিয়োগ।
গত ২৭ মে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার ও এয়ারকন্ডিশনারের যেসব যন্ত্রাংশ দেশে উৎপাদিত হয় না, সেগুলো আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে স্বস্তি প্রকাশ করে ফ্রিজ ও এসি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে ২৪ জুন জারি করা সংশোধনী এসআরওতে দেশে উৎপাদিত কিছু যন্ত্রাংশকেও শুল্কমুক্ত আমদানির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা নিয়ে তীব্র আপত্তি তুলেছেন দেশীয় উদ্যোক্তারা।
নতুন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত কিছু খুচরা যন্ত্রাংশ হলো, স্টপার ব্লক, ডিওডোরেন্ট ব্লক, পিপি বটম প্লেট, ক্রিস্পার কভার, ড্রেনেজ পাইপ কভার, কম্প্রেসর হাউস কভার, কটন প্যাড, রেফ্রিজারেটর শেলফ, ডাম্পিং ব্লক, লাইট হোল্ডার, ফ্যান ব্লোয়ার, এক্সিয়াল ফ্যান, এয়ার গাইড প্লেট, টিউব প্লেট, আইডিইউ প্যানেল, ক্রস ফ্লো ফ্যান ইত্যাদি।
দেশীয় প্রতিষ্ঠান যেমন ওয়ালটন, মিনিস্টার ও যমুনা ইলেকট্রনিকস ইতিমধ্যে এসব যন্ত্রাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করছে। ফলে এসব পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার হলে তারা প্রতিযোগিতায় ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং আমদানি বেশি লাভজনক হয়ে উঠবে। এতে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্প সংকুচিত হবে এবং ভবিষ্যতে আর কেউ এসব যন্ত্রাংশ তৈরিতে বিনিয়োগে আগ্রহী হবে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যেসব প্রতিষ্ঠানের দেশে এসব যন্ত্রাংশ তৈরির সক্ষমতা, প্রযুক্তি ও প্ল্যান্ট রয়েছে; তাদের উপেক্ষা করে কেন আমদানিতে ছাড় দেওয়া হলো। এর পেছনে কী যুক্তি রয়েছে এবং কাদের স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন উদ্যোক্তারা। তাঁদের মতে, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে উৎপাদন শিল্পের আড়ালে সংযোজন শিল্পই বেশি লাভবান হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশি সব রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের কথা জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চিঠি অনুযায়ী, আগামী ১ আগস্ট থেকে এই অতিরিক্ত শুল্ক কার্যকর হবে।
৩ ঘণ্টা আগেদুই দেশের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মধ্যে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যে ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করে বসল যুক্তরাষ্ট্র। এতে চিন্তায় পড়েছে দেশের ব্যবসায়ীরা, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, এই শুল্কহার যদি শেষ পর্যন্ত বহাল থাকে, তাহলে ভয়ানক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে রপ্তানি খাত।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘদিনের বাণিজ্য ঘাটতির জবাবে ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্তে হতাশ বাংলাদেশ; যদিও আলোচনার দরজা এখনো পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। শুল্কহার বহাল থাকলে রপ্তানি, উৎপাদন, কর্মসংস্থান ও জীবনমান উন্নয়নে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নির্ধারিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ হলে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে মোট শুল্ক দাঁড়াবে প্রায় ৫০ শতাংশ। মার্কিন উচ্চ শুল্ক এই খাতের জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করবে। এর ফলে অনেক পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে মনে করেন তৈরি পোশাকশিল্পে
৮ ঘণ্টা আগে