সোনা কেনার ক্ষেত্রে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো গত বছর রেকর্ড গড়েছে। ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার এ প্রবণতা সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করছে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান ইউবিএস।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ২০২২ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ১ হাজার ৭৮ টন সোনা কিনেছে। এটি ১৯৫০ সালের পর সর্বোচ্চ রেকর্ড। এর আগে ২০২১ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ৪৫০ মেট্রিক টন সোনা কিনেছিল।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে দেখা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ৭০০ টন সোনা কিনেছে। ইউবিএস বলেছে, পরিমাণটি ২০২২ সালের তুলনায় কম। তবে তা ২০১০ সালের পর থেকে গড়ে ৫০০ মেট্রিক টনের চেয়ে বেশি।
ইউবিএস আরও বলেছে, ‘ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার এ প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে আমাদের ধারণা। ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পর যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ওপর পড়বে বলে আমরা মনে করি।’
বছরের পর বছর ধরে মার্কিন ডলারই ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর রিজার্ভের ভিত্তি। তবে সম্প্রতি সোনা কেনার ক্ষেত্রে সেই ব্যাংকগুলোই শীর্ষে রয়েছে, যারা বৈশ্বিক লেনদেনে ডলারের আধিপত্য খর্ব করতে আগ্রহী।
ইউবিএস ধারণা করছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার ঊর্ধ্ব চাহিদার কারণে এ বছরের শেষের দিকে প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ১০০ ডলার এবং ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে ২ হাজার ২০০ ডলারে গিয়ে ঠেকবে। গত সপ্তাহে সোনার দাম ২ হাজার ডলারের নিচে নেমে গেলেও এ বছরে এখন পর্যন্ত সোনার দাম ৪ শতাংশ বেড়েছে।
ইউবিএস তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, সোনা রিজার্ভের প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। অন্যদিকে ডলারের চাহিদা কমছে। আগামী ছয় থেকে বারো মাসের মধ্যে ডলার আরও দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ডলারের বিপরীতে সোনার চাহিদা বাড়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের মন্দা ঝুঁকি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কঠোর ক্রেডিট শর্তের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও করপোরেট আয় আরও কমবে।
এ ছাড়া ঋণের সর্বোচ্চ সীমা নিয়ে বর্তমানে উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র যা সোনা রিজার্ভের প্রবণতাকে উৎসাহিত করছে। তবে বেশির ভাগ বিশ্লেষক মনে করেন, ঋণের সর্বোচ্চ সীমা বাড়ালেও যুক্তরাষ্ট্রের দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা নেই। তারপরও এ বছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা রিজার্ভের রেকর্ড নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে।
রিজার্ভ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
সোনা কেনার ক্ষেত্রে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো গত বছর রেকর্ড গড়েছে। ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার এ প্রবণতা সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করছে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান ইউবিএস।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ২০২২ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ১ হাজার ৭৮ টন সোনা কিনেছে। এটি ১৯৫০ সালের পর সর্বোচ্চ রেকর্ড। এর আগে ২০২১ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ৪৫০ মেট্রিক টন সোনা কিনেছিল।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে দেখা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ৭০০ টন সোনা কিনেছে। ইউবিএস বলেছে, পরিমাণটি ২০২২ সালের তুলনায় কম। তবে তা ২০১০ সালের পর থেকে গড়ে ৫০০ মেট্রিক টনের চেয়ে বেশি।
ইউবিএস আরও বলেছে, ‘ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার এ প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে আমাদের ধারণা। ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পর যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ওপর পড়বে বলে আমরা মনে করি।’
বছরের পর বছর ধরে মার্কিন ডলারই ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর রিজার্ভের ভিত্তি। তবে সম্প্রতি সোনা কেনার ক্ষেত্রে সেই ব্যাংকগুলোই শীর্ষে রয়েছে, যারা বৈশ্বিক লেনদেনে ডলারের আধিপত্য খর্ব করতে আগ্রহী।
ইউবিএস ধারণা করছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা কেনার ঊর্ধ্ব চাহিদার কারণে এ বছরের শেষের দিকে প্রতি আউন্স সোনার দাম ২ হাজার ১০০ ডলার এবং ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে ২ হাজার ২০০ ডলারে গিয়ে ঠেকবে। গত সপ্তাহে সোনার দাম ২ হাজার ডলারের নিচে নেমে গেলেও এ বছরে এখন পর্যন্ত সোনার দাম ৪ শতাংশ বেড়েছে।
ইউবিএস তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, সোনা রিজার্ভের প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। অন্যদিকে ডলারের চাহিদা কমছে। আগামী ছয় থেকে বারো মাসের মধ্যে ডলার আরও দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ডলারের বিপরীতে সোনার চাহিদা বাড়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের মন্দা ঝুঁকি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কঠোর ক্রেডিট শর্তের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও করপোরেট আয় আরও কমবে।
এ ছাড়া ঋণের সর্বোচ্চ সীমা নিয়ে বর্তমানে উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র যা সোনা রিজার্ভের প্রবণতাকে উৎসাহিত করছে। তবে বেশির ভাগ বিশ্লেষক মনে করেন, ঋণের সর্বোচ্চ সীমা বাড়ালেও যুক্তরাষ্ট্রের দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা নেই। তারপরও এ বছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনা রিজার্ভের রেকর্ড নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে।
রিজার্ভ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৩ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
৩ ঘণ্টা আগে