নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ফেব্রুয়ারি থেকেই আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের ছাড়ের জন্য সব ধরনের সনদ অনলাইনে জমা দিতে হবে। জানুয়ারির পর থেকে পণ্যের চালান শুল্কায়নের জন্য ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হবে না।
আজ মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে সই করেছেন এনবিআরের সদস্য (কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড ও আইটি) মোয়াজ্জেম হোসেন।
এতে বলা হয়েছে, ‘৩১ জানুয়ারির পর থেকে আমদানি ও রপ্তানি পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে ৭টি সংস্থার ইস্যু করা সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট (সিএলপি) অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডোর (বিএসডব্লিউ) মাধ্যমে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হলো। ওই তারিখের পর কোনো ধরনের ম্যানুয়াল সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট গ্রহণ করা হবে না।’
এনবিআর জানিয়েছে, সংস্থাটির অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের আওতায় বিএসডব্লিউ সিস্টেম ইতিমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। বিএসডব্লিউ মূলত একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহার করে একজন আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক পণ্য খালাসের জন্য প্রযোজ্য সব ধরনের সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিটের (সিএলপি) জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিএলপি সংগ্রহ করতে পারবেন। সিএলপি গ্রহণের আগে বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (বিআইএন) ব্যবহার করে বিএসডব্লিউ সিস্টেমে নিবন্ধন করতে হবে।
এনবিআর মনে করছে, এই সিস্টেম ব্যবহারের ফলে একটি কমন প্ল্যাটফর্মে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের জন্য প্রযোজ্য সার্টিফিকেট, লাইসেন্স এবং পারমিট-সংক্রান্ত সব কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা কর্তৃক যুগপৎভাবে অনলাইনে সম্পন্ন করা হবে; সরকারি কাজে ব্যক্তিগত যোগাযোগ (হিউম্যান ইন্টারেকশন) না থাকায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে; পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে সময় ও ব্যয় হ্রাস পাবে; দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা সৃষ্টির মাধ্যমে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
এনবিআরের তথ্যমতে, প্রাথমিক পর্যায়ে সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ইস্যুকারী ১৯টি সংস্থার সমন্বয়ে এই বিএসডব্লিউ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭টি সংস্থার ক্ষেত্রে ২ জানুয়ারি থেকে বিএসডব্লিউ সিস্টেমের মাধ্যমে সিএলপির আবেদন দাখিল ও ইস্যুর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
কার্যক্রম শুরু করা সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে—ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ); রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি); বিস্ফোরক অধিদপ্তর (ডিওইএক্স); বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল উইপন্স কনভেনশন (বিএনএসিডব্লিউসি); বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা); বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) এবং পরিবেশ অধিদপ্তর (ডিওই)।
আগামী ফেব্রুয়ারি থেকেই আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের ছাড়ের জন্য সব ধরনের সনদ অনলাইনে জমা দিতে হবে। জানুয়ারির পর থেকে পণ্যের চালান শুল্কায়নের জন্য ইস্যুকৃত সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হবে না।
আজ মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে সই করেছেন এনবিআরের সদস্য (কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড ও আইটি) মোয়াজ্জেম হোসেন।
এতে বলা হয়েছে, ‘৩১ জানুয়ারির পর থেকে আমদানি ও রপ্তানি পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে ৭টি সংস্থার ইস্যু করা সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট (সিএলপি) অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডোর (বিএসডব্লিউ) মাধ্যমে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হলো। ওই তারিখের পর কোনো ধরনের ম্যানুয়াল সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট গ্রহণ করা হবে না।’
এনবিআর জানিয়েছে, সংস্থাটির অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের আওতায় বিএসডব্লিউ সিস্টেম ইতিমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। বিএসডব্লিউ মূলত একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহার করে একজন আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক পণ্য খালাসের জন্য প্রযোজ্য সব ধরনের সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিটের (সিএলপি) জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিএলপি সংগ্রহ করতে পারবেন। সিএলপি গ্রহণের আগে বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (বিআইএন) ব্যবহার করে বিএসডব্লিউ সিস্টেমে নিবন্ধন করতে হবে।
এনবিআর মনে করছে, এই সিস্টেম ব্যবহারের ফলে একটি কমন প্ল্যাটফর্মে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের জন্য প্রযোজ্য সার্টিফিকেট, লাইসেন্স এবং পারমিট-সংক্রান্ত সব কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা কর্তৃক যুগপৎভাবে অনলাইনে সম্পন্ন করা হবে; সরকারি কাজে ব্যক্তিগত যোগাযোগ (হিউম্যান ইন্টারেকশন) না থাকায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে; পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে সময় ও ব্যয় হ্রাস পাবে; দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা সৃষ্টির মাধ্যমে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
এনবিআরের তথ্যমতে, প্রাথমিক পর্যায়ে সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ইস্যুকারী ১৯টি সংস্থার সমন্বয়ে এই বিএসডব্লিউ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭টি সংস্থার ক্ষেত্রে ২ জানুয়ারি থেকে বিএসডব্লিউ সিস্টেমের মাধ্যমে সিএলপির আবেদন দাখিল ও ইস্যুর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
কার্যক্রম শুরু করা সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে—ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ); রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি); বিস্ফোরক অধিদপ্তর (ডিওইএক্স); বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল উইপন্স কনভেনশন (বিএনএসিডব্লিউসি); বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা); বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) এবং পরিবেশ অধিদপ্তর (ডিওই)।
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১৯ ঘণ্টা আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১৯ ঘণ্টা আগে