সংস্কারে জনগণের প্রত্যাশা আছে জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘কখনো কখনো আমরা অগ্রসর হই। কখনো কখনো আমরা যতটা অগ্রসর হতে চাই, ততটা না পারায় খানিকটা হতাশ হই। কিন্তু তারপরেও আমরা চেষ্টা করলে জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ই একটা সনদের জায়গায় যেতে পারব। এ ক্ষেত্রে আপনাদের সবার
আগামী জুলাই মাসের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংকল্পবদ্ধ যে, আমরা জুলাই মাসের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব।’
বহুল প্রত্যাশিত লন্ডন বৈঠক সমঝোতার সুর শোনালেও আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে চ্যালেঞ্জও আছে। এই চ্যালেঞ্জের কারণ, ওই বৈঠকের পর যৌথ ঘোষণায় থাকা শর্তগুলো। শর্তে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগে জুলাই সনদ, জরুরি সংস্কার ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন প্রয়োজন বলে উল্লেখ করা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারি চাকরিতে আছেন ৯০ হাজার ৯১ জন। তাঁদের মধ্যে ৫২ হাজার জনের সনদ যাচাই শেষ করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ৪ শতাংশ সনদে গরমিল পাওয়া গেছে। যাঁদের সনদে গরমিল পাওয়া যাবে, নিয়োগকারী মন্ত্রণালয় তাঁদের কাছে তথ্যপ্রমাণসহ ব্যাখ্যা চাইবে।