অনলাইন ডেস্ক
বিদায়ী বছরের ডিসেম্বর মাসে জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ (পয়েন্ট টু পয়েন্ট) ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশে, যা নভেম্বরে ছিল ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অর্থাৎ, নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ৪৯ শতাংশীয় পয়েন্ট।
আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমলেও, বছর-বছর বিবেচনায় মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের তুলনায়ও গত ডিসেম্বর মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশীয় পয়েন্ট। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
সাধারণ মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি ডিসেম্বর মাসে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতিও কমেছে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে যথাক্রমে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৯২ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। গত নভেম্বরে এই হার ছিল যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৮০ ও ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ডিসেম্বর এই দুই খাতের মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৫৮ ও ৮ দশমিক ৫২ শতাংশ।
বিদায়ী বছরের ডিসেম্বর মাসে জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ (পয়েন্ট টু পয়েন্ট) ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশে, যা নভেম্বরে ছিল ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অর্থাৎ, নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ৪৯ শতাংশীয় পয়েন্ট।
আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমলেও, বছর-বছর বিবেচনায় মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের তুলনায়ও গত ডিসেম্বর মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশীয় পয়েন্ট। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
সাধারণ মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি ডিসেম্বর মাসে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতিও কমেছে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে যথাক্রমে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৯২ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। গত নভেম্বরে এই হার ছিল যথাক্রমে ১৩ দশমিক ৮০ ও ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ডিসেম্বর এই দুই খাতের মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৫৮ ও ৮ দশমিক ৫২ শতাংশ।
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
২ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
২ ঘণ্টা আগেব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
৪ ঘণ্টা আগে