ভারত থেকে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি আধা সেদ্ধ চাল কিনছে সরকার। ভেলপুর পট্টভি এগ্রো ফুডস ৪৭৭ মার্কিন ডলারে এই চাল বিক্রি করবে। বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র জমার মেয়াদ গত সোমবার শেষ হয়েছে। এতে সর্বনিম্ন দর হিসেবে প্রতি টন ৪৭৭ ডলার প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চাল পরিবহনের খরচও অন্তর্ভুক্ত।
এই দরপত্রে ভারতীয় একাধিকসহ মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের কোম্পানিও অংশ নেয়। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৪৭৭.৭৭ ডলার থেকে ৪৯৯.৭৭ ডলার পর্যন্ত প্রতি টন চালের দরপ্রস্তাব জমা দিয়েছিল।
গত বুধবার ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে ৪৭৭ ডলার দরে ভেলপুর পট্টভি এগ্রো ফুডস থেকে এই ৫০ হাজার টন চাল কেনার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেয় কমিটি। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮৬ কোটি ২০ লাখ টাকা।
চালের পাশাপাশি সিঙ্গাপুরের এগ্রোকর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডের কাছ থেকে গম আমদানির সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুত কী অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো বিষয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।’
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের এগ্রোকর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডের কাছ থেকে প্যাকেজ-১ এর আওতায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম ক্রয়ের প্রস্তাব দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়। কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়। এ গম আমদানির ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮০ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন গমের দাম ধরা হয়েছে ৩০১ দশমিক ৩৮ মার্কিন ডলার।
ভারত থেকে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি আধা সেদ্ধ চাল কিনছে সরকার। ভেলপুর পট্টভি এগ্রো ফুডস ৪৭৭ মার্কিন ডলারে এই চাল বিক্রি করবে। বাংলাদেশের কর্মকর্তা ও ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র জমার মেয়াদ গত সোমবার শেষ হয়েছে। এতে সর্বনিম্ন দর হিসেবে প্রতি টন ৪৭৭ ডলার প্রস্তাব এসেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের চাল পরিবহনের খরচও অন্তর্ভুক্ত।
এই দরপত্রে ভারতীয় একাধিকসহ মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের কোম্পানিও অংশ নেয়। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৪৭৭.৭৭ ডলার থেকে ৪৯৯.৭৭ ডলার পর্যন্ত প্রতি টন চালের দরপ্রস্তাব জমা দিয়েছিল।
গত বুধবার ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে ৪৭৭ ডলার দরে ভেলপুর পট্টভি এগ্রো ফুডস থেকে এই ৫০ হাজার টন চাল কেনার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেয় কমিটি। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮৬ কোটি ২০ লাখ টাকা।
চালের পাশাপাশি সিঙ্গাপুরের এগ্রোকর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডের কাছ থেকে গম আমদানির সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুত কী অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো বিষয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।’
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের এগ্রোকর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডের কাছ থেকে প্যাকেজ-১ এর আওতায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম ক্রয়ের প্রস্তাব দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়। কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেয়। এ গম আমদানির ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮০ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন গমের দাম ধরা হয়েছে ৩০১ দশমিক ৩৮ মার্কিন ডলার।
আন্তর্জাতিক সংস্থা ব্র্যান্ড ফিন্যান্সের হিসেব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে এমিরেটসের ব্র্যান্ড ভ্যালু আগের বছরের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেড়ে ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী আকাশভ্রমণকারীদের মধ্যে প্রিমিয়াম অভিজ্ঞতা অর্জনের ক্রমবর্ধমান প্রবণতাকে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেসুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে নিডো ৫+, যা স্কুলগামী শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। ১২ মে এক জমকালো অনুষ্ঠানে নিডো ৫+ এর মোড়ক উন্মোচন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত জনাব রেটো রেংলি।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আরও তিনটি কারখানাকে লিড সনদ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। এর মধ্যে ইউএসজিবিসি থেকে সর্বোচ্চ ১০৭ নম্বর পেয়ে বিশ্বের সেরা পরিবেশবান্ধব তৈরি পোশাক কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে গাজীপুরের কাশিমপুরে অবস্থিত তাসনিয়া ফ্যাব্রিকস লিমিটেডের প্রশাসনিক ভবন।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির আওতায় মোট ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়ে সম্মতি দিয়েছে। আইএমএফ বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে এই অর্থ জুন মাসেই একসঙ্গে ছাড় হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে