বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির আওতায় মোট ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়ে সম্মতি দিয়েছে। আইএমএফ বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে এই অর্থ জুন মাসেই একসঙ্গে ছাড় হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে তৃতীয় রিভিউ সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় বাংলাদেশ চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের যোগ্যতা অর্জন করে। এরপর সদ্যসমাপ্ত চতুর্থ রিভিউ সফল হওয়ায় পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের পথও খুলে যায়। রাজস্ব ব্যবস্থাপনা, মুদ্রা বিনিময় হার সংস্কারসহ আর্থিক খাতে কাঠামোগত অগ্রগতির স্বীকৃতি হিসেবে এই কিস্তি ছাড়ে সম্মত হয় আইএমএফ।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ঢাকায় চতুর্থ রিভিউ অনুষ্ঠিত হয়, যার পরবর্তী আলোচনা হয় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত ব্যাংক-ফান্ড সভায়। এসব পর্যালোচনার ভিত্তিতে আইএমএফ ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্টাফ লেভেল চুক্তি (SLA) সম্পন্ন হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ সক্ষমতা নিশ্চিত করতে রাজস্বনীতি, বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সংস্কার পরিকল্পনা সম্পূর্ণভাবে সরকারের নিজস্ব উদ্যোগ ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে নেওয়া।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আইএমএফের এই ছাড়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ আরও প্রায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট সহায়তা আশা করছে বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এআইআইবি, জাপান, ওপেক ফান্ডসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে। এসব সহায়তা জুনের মধ্যেই আসতে পারে বলে আশা করছে সরকার, যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দৃশ্যমান স্বস্তি আনবে এবং বিনিময় হারের স্থিতিশীলতায় সহায়ক হবে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, টেকসই আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য একদিকে যেমন বহুপাক্ষিক ঋণসহায়তা জরুরি, তেমনি আরও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, সরকারের প্রতিশ্রুত সংস্কারগুলো বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি নিশ্চিত করা। বিশেষ করে, রাজস্ব আহরণে কার্যকর রিফর্ম ও বিনিময় হারব্যবস্থায় বাজারভিত্তিক কাঠামো গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির আওতায় মোট ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়ে সম্মতি দিয়েছে। আইএমএফ বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে এই অর্থ জুন মাসেই একসঙ্গে ছাড় হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে তৃতীয় রিভিউ সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় বাংলাদেশ চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের যোগ্যতা অর্জন করে। এরপর সদ্যসমাপ্ত চতুর্থ রিভিউ সফল হওয়ায় পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের পথও খুলে যায়। রাজস্ব ব্যবস্থাপনা, মুদ্রা বিনিময় হার সংস্কারসহ আর্থিক খাতে কাঠামোগত অগ্রগতির স্বীকৃতি হিসেবে এই কিস্তি ছাড়ে সম্মত হয় আইএমএফ।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ঢাকায় চতুর্থ রিভিউ অনুষ্ঠিত হয়, যার পরবর্তী আলোচনা হয় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত ব্যাংক-ফান্ড সভায়। এসব পর্যালোচনার ভিত্তিতে আইএমএফ ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্টাফ লেভেল চুক্তি (SLA) সম্পন্ন হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ সক্ষমতা নিশ্চিত করতে রাজস্বনীতি, বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সংস্কার পরিকল্পনা সম্পূর্ণভাবে সরকারের নিজস্ব উদ্যোগ ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে নেওয়া।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আইএমএফের এই ছাড়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ আরও প্রায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট সহায়তা আশা করছে বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এআইআইবি, জাপান, ওপেক ফান্ডসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে। এসব সহায়তা জুনের মধ্যেই আসতে পারে বলে আশা করছে সরকার, যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দৃশ্যমান স্বস্তি আনবে এবং বিনিময় হারের স্থিতিশীলতায় সহায়ক হবে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, টেকসই আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য একদিকে যেমন বহুপাক্ষিক ঋণসহায়তা জরুরি, তেমনি আরও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, সরকারের প্রতিশ্রুত সংস্কারগুলো বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি নিশ্চিত করা। বিশেষ করে, রাজস্ব আহরণে কার্যকর রিফর্ম ও বিনিময় হারব্যবস্থায় বাজারভিত্তিক কাঠামো গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি।
মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের নিচে না আসা পর্যন্ত নীতি সুদ কমানোর প্রশ্নই উঠছে না—এমন বার্তাই দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের জন্য নতুন মুদ্রানীতিতে আগের মতোই ১০ শতাংশ নীতি সুদহার বা রেপো রেট বহাল রাখা হচ্ছে। আগের তিন দফার বৃদ্ধির পর যেটি এখন সবচেয়ে বেশি কড়াকড়ির জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে।
৫ ঘণ্টা আগেশরিয়াহ পরিচালিত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে দীর্ঘদিন ধরে চলা আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির হোতা ছিলেন ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী। বেনামি ঋণ বিতরণ, আমানতের অর্থ লোপাট, এমনকি জাকাত ফান্ডের অপব্যবহার—এমন কোনো অভিযোগ নেই, যা ওঠেনি তাঁর বিরুদ্ধে। এসব গুরুতর অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে অবশেষে ব্যাংকের...
৫ ঘণ্টা আগেডলারের দরে ভিন্নমাত্রার ওঠানামা এখন স্পষ্ট। দেশে ডলারের চাহিদা কমতে থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংক নিচ্ছে উল্টো কৌশল, নিয়মিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বড় অঙ্কের ডলার কিনছে। সপ্তাহের দুই কার্যদিবসে কিনেছে ৪৮৪ মিলিয়ন বা ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। রোববার ১৭১ মিলিয়ন, আর মঙ্গলবার এক দিনেই ৩১৩ মিলিয়ন ডলার।
৫ ঘণ্টা আগেআষাঢ়ের শুরু থেকেই ঢাকার আকাশ মেঘের দখলে রয়েছে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাব ও পরপর দুটি বৃষ্টি বলয়ের ঘন বর্ষণ দীর্ঘদিন ধরেই নাকাল করছে নগরবাসীকে। সম্প্রতি পাওয়া স্যাটেলাইট তথ্য অনুযায়ী, আবারও একটি বৃষ্টি বলয়ের ভেতর পড়তে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ সারা দেশ।
৫ ঘণ্টা আগে