নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে সংকটে পড়া পাঁচ দুর্বল ব্যাংককে ধার দেবে তুলনামূলক সবল ব্যাংক। আজ রোববার থেকেই এ প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত চুক্তি সম্পন্ন করেছে সংকটে থাকা পাঁচ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হচ্ছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, সোশ্যাল ইসলামী, ন্যাশনাল, ইউনিয়ন ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, আমানত প্লেসমেন্ট হিসেবে দুর্বল ব্যাংককে ধার দিচ্ছে ভালো ব্যাংক। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে সিদ্ধান্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে এই পাঁচ ব্যাংক। চুক্তিপত্রের বিপরীতে এসব ব্যাংক নির্ধারিত মেয়াদে বিশেষ ধার পাবে। তবে কোনো সবল ব্যাংক টাকা ধার দিতে বাধ্য নয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির কারণে জিরো ঝুঁকির ধার দিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে সোনালীসহ অন্তত ১৪টি ব্যাংক।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, পাঁচটি ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের চুক্তি হয়ে গেছে। এখন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ওপর নির্ভর করবে, তারা কবে নাগাদ অর্থ নিতে পারবে বা দেবে। আর কোন ব্যাংক কত টাকা নিতে পারবে, তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো নিজেরাই ঠিক করবে।
দুর্বল ব্যাংকগুলোর একাধিক কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের পর এখন তারা উদ্বৃত্ত তারল্য আছে, এমন ব্যাংকগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। কোনো ব্যাংক রাজি হলে তখন দাতা ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টি চাইবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদন দিলে টাকা ছাড় করবে। ১৪টি ব্যাংক এতে আগ্রহ দেখিয়েছে। এর মধ্যে সোনালী, ডাচ্-বাংলা, ব্র্যাক, সিটি ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক রয়েছে।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. ফরিদউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকে আমরা সব কাগজপত্র জমা দিয়েছি। এখন সবল ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। কেউ রাজি হলেই আমরা টাকা নিতে পারব। তবে কবে নাগাদ পাব, তা বলতে পারছি না। কেউ যদি দিতে রাজি হয় তবে রোববারই পাব বলে আশা করা যায়।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ১১টি ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে ৮টি ব্যাংক এস আলম গ্রুপের দখলে ছিল। নামে-বেনামে ব্যাংকগুলো থেকে বিপুল অঙ্কের ঋণ নিয়ে পাচারের অভিযোগ খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থা। এ অবস্থায় সাময়িক-সংকট মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে ধারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে সংকটে পড়া পাঁচ দুর্বল ব্যাংককে ধার দেবে তুলনামূলক সবল ব্যাংক। আজ রোববার থেকেই এ প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত চুক্তি সম্পন্ন করেছে সংকটে থাকা পাঁচ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হচ্ছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, সোশ্যাল ইসলামী, ন্যাশনাল, ইউনিয়ন ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, আমানত প্লেসমেন্ট হিসেবে দুর্বল ব্যাংককে ধার দিচ্ছে ভালো ব্যাংক। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে সিদ্ধান্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে এই পাঁচ ব্যাংক। চুক্তিপত্রের বিপরীতে এসব ব্যাংক নির্ধারিত মেয়াদে বিশেষ ধার পাবে। তবে কোনো সবল ব্যাংক টাকা ধার দিতে বাধ্য নয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির কারণে জিরো ঝুঁকির ধার দিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে সোনালীসহ অন্তত ১৪টি ব্যাংক।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, পাঁচটি ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের চুক্তি হয়ে গেছে। এখন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ওপর নির্ভর করবে, তারা কবে নাগাদ অর্থ নিতে পারবে বা দেবে। আর কোন ব্যাংক কত টাকা নিতে পারবে, তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো নিজেরাই ঠিক করবে।
দুর্বল ব্যাংকগুলোর একাধিক কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের পর এখন তারা উদ্বৃত্ত তারল্য আছে, এমন ব্যাংকগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। কোনো ব্যাংক রাজি হলে তখন দাতা ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টি চাইবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদন দিলে টাকা ছাড় করবে। ১৪টি ব্যাংক এতে আগ্রহ দেখিয়েছে। এর মধ্যে সোনালী, ডাচ্-বাংলা, ব্র্যাক, সিটি ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক রয়েছে।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. ফরিদউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকে আমরা সব কাগজপত্র জমা দিয়েছি। এখন সবল ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। কেউ রাজি হলেই আমরা টাকা নিতে পারব। তবে কবে নাগাদ পাব, তা বলতে পারছি না। কেউ যদি দিতে রাজি হয় তবে রোববারই পাব বলে আশা করা যায়।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ১১টি ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে ৮টি ব্যাংক এস আলম গ্রুপের দখলে ছিল। নামে-বেনামে ব্যাংকগুলো থেকে বিপুল অঙ্কের ঋণ নিয়ে পাচারের অভিযোগ খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থা। এ অবস্থায় সাময়িক-সংকট মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে ধারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বেসরকারি খাতের আরব বাংলাদেশ (এবি) ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার খায়রুল আলম চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন। গত বুধবার পরিচালনা পর্ষদের সভায় তিনি পদত্যাগ করেন।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিল মাসে। সদ্যসমাপ্ত মাসটিতে ২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন বা ২৭৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার বেশি। সে হিসাবে প্রতিদিন রেমিট্যান্সে এসেছে ৯ কোটি ডলারের বেশি।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ৮ হাজার ১০৬ টন আলু নেপালে রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গতকাল রবিবার (৪ মে ) বিকেল পর্যন্ত এই আলু রপ্তানি করা হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টাইন ইন্সপেক্টর উজ্জ্বল হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগে২০১৩ সালে ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলেছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। গ্রাহক এমা সিনটেক্স লিমিটেড ফ্যাব্রিকস পাঠায়, আমদানিকারক মিমময় ফ্যাশন বুঝে নেয়। এরপর ব্যাংকে বিল দাখিল হয়, সুইফট বার্তাও যায়। তারপর হঠাৎ সব থেমে যায়—বিল বাতিল।
১০ ঘণ্টা আগে