নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইএমএফের পরামর্শে আসছে বাজেটে করছাড় কমানোর ঝুঁকিতে রয়েছে আইসিটি, রপ্তানিমুখী পোশাক, চামড়া, এলপিজি ও মোবাইল ফোনশিল্প। সংস্থাটির পরামর্শ অনুযায়ী এসব খাতে করারোপ করা হলে শিল্পের বিকাশ এবং টিকে থাকা নিয়ে সংশয় তৈরি হবে বলে মনে করেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এতে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে হবে। রপ্তানি সংকুচিত হবে। এতে করে দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, রপ্তানি আয় হ্রাস পাবে। এ বিষয়ে বিজিএমইএর সহসভাপতি আরশাদ জামাল দীপু বলেন, এই মুহূর্তে তৈরি পোশাকের অর্ডার কম পাচ্ছি। করছাড় তুলে নিলে টিকে থাকা আরও কষ্টকর হয়ে যাবে।
বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, করসুবিধা তুলে নেওয়া পোশাকশিল্পের জন্য সহায়ক হবে না। চীন অনেক আগ্রাসী। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অনেক অর্ডার নিয়ে যাচ্ছে।
দেশে গড়ে ওঠা মোবাইল ফোনশিল্প এখনো নবীন। কয়েক বছরে ১৭টি মোবাইল ফোন কারখানা এখনো বিনিয়োগ পর্যায়ে রয়েছে। তবে এখনো এই প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের বাজারের সিংহভাগ ধরতে পারেনি। করছাড় প্রত্যাহার করা হলে এ খাতের বিকাশ কোনোভাবেই সম্ভব নয়, এমনকি কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এমআইওবি) সহসভাপতি রেজওয়ানুল হক বলেন, বাংলাদেশে মোবাইল খাতের ১৬-১৭টি কারখানা গড়ে উঠেছে। কর অব্যাহতি থাকার কারণেই হয়েছে। এখনই করারোপ করা হলে এগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। এ খাতে কোটি কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। একটা শিল্প টেকসই হতে সময় লাগে।
আইসিটি খাত এখনো শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড়াতে পারেনি। অনেকেই এ খাতে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছেন। এ অবস্থায় করারোপ করা হলে পণ্যের দাম বেড়ে যাবে। ফলে প্রথমেই ধাক্কা আসবে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির বলেন, হঠাৎ করে ৩০ শতাংশ কর দিতে হলে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে না।
আইএমএফের পরামর্শে আসছে বাজেটে করছাড় কমানোর ঝুঁকিতে রয়েছে আইসিটি, রপ্তানিমুখী পোশাক, চামড়া, এলপিজি ও মোবাইল ফোনশিল্প। সংস্থাটির পরামর্শ অনুযায়ী এসব খাতে করারোপ করা হলে শিল্পের বিকাশ এবং টিকে থাকা নিয়ে সংশয় তৈরি হবে বলে মনে করেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এতে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে হবে। রপ্তানি সংকুচিত হবে। এতে করে দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, রপ্তানি আয় হ্রাস পাবে। এ বিষয়ে বিজিএমইএর সহসভাপতি আরশাদ জামাল দীপু বলেন, এই মুহূর্তে তৈরি পোশাকের অর্ডার কম পাচ্ছি। করছাড় তুলে নিলে টিকে থাকা আরও কষ্টকর হয়ে যাবে।
বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বলেন, করসুবিধা তুলে নেওয়া পোশাকশিল্পের জন্য সহায়ক হবে না। চীন অনেক আগ্রাসী। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অনেক অর্ডার নিয়ে যাচ্ছে।
দেশে গড়ে ওঠা মোবাইল ফোনশিল্প এখনো নবীন। কয়েক বছরে ১৭টি মোবাইল ফোন কারখানা এখনো বিনিয়োগ পর্যায়ে রয়েছে। তবে এখনো এই প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের বাজারের সিংহভাগ ধরতে পারেনি। করছাড় প্রত্যাহার করা হলে এ খাতের বিকাশ কোনোভাবেই সম্ভব নয়, এমনকি কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এমআইওবি) সহসভাপতি রেজওয়ানুল হক বলেন, বাংলাদেশে মোবাইল খাতের ১৬-১৭টি কারখানা গড়ে উঠেছে। কর অব্যাহতি থাকার কারণেই হয়েছে। এখনই করারোপ করা হলে এগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। এ খাতে কোটি কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। একটা শিল্প টেকসই হতে সময় লাগে।
আইসিটি খাত এখনো শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড়াতে পারেনি। অনেকেই এ খাতে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছেন। এ অবস্থায় করারোপ করা হলে পণ্যের দাম বেড়ে যাবে। ফলে প্রথমেই ধাক্কা আসবে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির বলেন, হঠাৎ করে ৩০ শতাংশ কর দিতে হলে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে না।
শিল্প খাতে গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে দাম পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা। তাঁরা বলেছেন, এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি শিল্প ও বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে।
১ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১১ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
১২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১২ ঘণ্টা আগে