নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদায়ী সপ্তাহে সামান্য উত্থানের জেরে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত আড়াই মাসে যে পরিমাণ দরপতন হয়েছে, তাতে এখনো সব শ্রেণির বিনিয়োগকারীদের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকার বেশি।
ঈদের পর পুঁজিবাজার কোন দিকে মোড় নেবে, সেই সমীকরণ কষছেন বিনিয়োগকারীরা। ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে, না পুষিয়ে উঠতে পারবেন, সেই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে তাঁদের মাথায়।
এ বিষয়ে বিনিয়োগকারী সানী মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের পর বাজার কোন দিকে যাবে, সেটাই এখন চিন্তার বিষয়। যদি ঘুরে দাঁড়ায়, তাহলে হয়তো কিছুটা লোকসান পুষিয়ে ওঠা যাবে। আর তা না হলে ক্ষতি আরও বাড়বে। সেটা হলে আমার মনে হয়, অনেক বিনিয়োগকারী বাজার ছেড়ে দেবেন।
গত সপ্তাহের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৯০৮ কোটি টাকায়, যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ছিল ৬ লাখ ৭৯ হাজার ২২৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৬৭৯ কোটি টাকা।
চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারির পর থেকে পুঁজিবাজারে পতন শুরু হয়। দীর্ঘদিন ফ্লোর প্রাইস দিয়ে শেয়ারের দাম এক জায়গায় আটকে রাখার পর গত ১৮ জানুয়ারি ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর বড় দরপতন হয়।
সেটা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর আগেই ১৮ ফেব্রুয়ারি ২২টি কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে নিয়ে যাওয়ায় আবার দরপতনের মধ্যে পড়ে বাজার। এরপর বিভিন্ন গুজব, আলোচনা ও উৎকণ্ঠার মধ্যে কেবল দরপতন ত্বরান্বিত হয়েছে, পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
গত ১৭ জানুয়ারি ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। ধারাবাহিকভাবে কমে গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে সেটি দাঁড়ায় ৬ লাখ ৭৯ হাজার ২২৯ কোটি টাকায়। অর্থাৎ ডিএসই বাজার মূলধন হারায় ১ লাখ ৯ হাজার ২২০ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহের উত্থানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৬৭৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ ১৭ জানুয়ারির সঙ্গে তুলনা করলে ডিএসইর বাজার মূলধন এখনো ১ লাখ ৮ হাজার কোটি টাকার ওপরে কম রয়েছে।
বিদায়ী সপ্তাহে সামান্য উত্থানের জেরে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি কিছুটা বেড়েছে। তবে গত আড়াই মাসে যে পরিমাণ দরপতন হয়েছে, তাতে এখনো সব শ্রেণির বিনিয়োগকারীদের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকার বেশি।
ঈদের পর পুঁজিবাজার কোন দিকে মোড় নেবে, সেই সমীকরণ কষছেন বিনিয়োগকারীরা। ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে, না পুষিয়ে উঠতে পারবেন, সেই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে তাঁদের মাথায়।
এ বিষয়ে বিনিয়োগকারী সানী মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের পর বাজার কোন দিকে যাবে, সেটাই এখন চিন্তার বিষয়। যদি ঘুরে দাঁড়ায়, তাহলে হয়তো কিছুটা লোকসান পুষিয়ে ওঠা যাবে। আর তা না হলে ক্ষতি আরও বাড়বে। সেটা হলে আমার মনে হয়, অনেক বিনিয়োগকারী বাজার ছেড়ে দেবেন।
গত সপ্তাহের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৯০৮ কোটি টাকায়, যা তার আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ছিল ৬ লাখ ৭৯ হাজার ২২৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৬৭৯ কোটি টাকা।
চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারির পর থেকে পুঁজিবাজারে পতন শুরু হয়। দীর্ঘদিন ফ্লোর প্রাইস দিয়ে শেয়ারের দাম এক জায়গায় আটকে রাখার পর গত ১৮ জানুয়ারি ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর বড় দরপতন হয়।
সেটা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর আগেই ১৮ ফেব্রুয়ারি ২২টি কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে নিয়ে যাওয়ায় আবার দরপতনের মধ্যে পড়ে বাজার। এরপর বিভিন্ন গুজব, আলোচনা ও উৎকণ্ঠার মধ্যে কেবল দরপতন ত্বরান্বিত হয়েছে, পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
গত ১৭ জানুয়ারি ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। ধারাবাহিকভাবে কমে গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে সেটি দাঁড়ায় ৬ লাখ ৭৯ হাজার ২২৯ কোটি টাকায়। অর্থাৎ ডিএসই বাজার মূলধন হারায় ১ লাখ ৯ হাজার ২২০ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহের উত্থানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৬৭৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ ১৭ জানুয়ারির সঙ্গে তুলনা করলে ডিএসইর বাজার মূলধন এখনো ১ লাখ ৮ হাজার কোটি টাকার ওপরে কম রয়েছে।
তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস আগামী জুন মাস থেকে উৎপাদন বাড়াবে এমন আলোচনা চাউর হয়েছে বাজারে। আর এই আলোচনা চাউর হওয়ার পরপরই গতকাল বুধবার বিশ্ববাজারে তেলের দামে পতন হয়েছে। এদিন দর কমেছে প্রায় ২ শতাংশ। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপরে শুল্ক কমাতে পারেন—এমন খবরে দরপতন কি
৩ ঘণ্টা আগেসরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) পাওয়ার লড়াইয়ে এখন কঠিন সময় পার করছে দেশ। এক দিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা আর অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, অন্য দিকে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ—সব মিলিয়ে দেশের বিনিয়োগের মাঠ যেন ক্রমেই শুষ্ক হয়ে উঠছে। ২০২৪ সালে দেশে নিট এফডিআই নেমেছে মাত্র ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারে, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে...
১১ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক দুর্বলতা, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার প্রেক্ষাপটে এখনো এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তরণের জন্য প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ—এমন মত দিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, প্রয়োজনীয় কাঠামোগত সংস্কার, নীতিগত প্রস্তুতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তির..
১১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের হাওরাঞ্চলে বোরো মৌসুমের শুরুতেই স্পষ্ট হয়েছে লোকসানের সংকেত। সেচের অভাব, পানির সংকট ও রোগবালাইয়ে ফলন অনেক কম, বিনিয়োগ তুলতে না পারার শঙ্কায় দিশেহারা কৃষকেরা। এনজিও ও স্থানীয় ঋণদাতার কাছ থেকে ধার করা টাকাই এখন চাপ হয়ে ফিরছে। এই ক্ষতি কৃষকপাড়া ছাড়িয়ে প্রভাব ফেলছে স্থানীয় অর্থনীতিতে..
১২ ঘণ্টা আগে