নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) ভাইস প্রেসিডেন্ট-১ কামাল মাহমুদকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে রিহ্যাবের কার্যালয়ে পরিচালনা পর্ষদের পঞ্চম সভায় কামাল মাহমুদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে সংগঠনটির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ও হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন মো. আব্দুর রশিদ বাবু এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, রিহ্যাবের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কামাল মাহমুদ স্কাইরোজ বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
এ বিষয়ে জানতে মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও রিসিভ করেননি কামাল মাহমুদ।
রিহ্যাব জানিয়েছে, বহিষ্কারের ফলে কামাল মাহমুদ এবং তাঁর কোম্পানি রিহ্যাব সদস্যপদ সংবলিত সিল, বিলবোর্ড ও বিজ্ঞাপন প্রচার-প্রদর্শনসহ রিহ্যাব সদস্য পরিচয়ে কোথাও কোনো সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ কিংবা রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩ আগস্ট রিহ্যাবের তৃতীয় পর্ষদ সভায় সংগঠনের আর্থিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে কমিটি বিভিন্ন অভিযোগসহ রিহ্যাবের এক কোটি টাকার অনিয়ম খুঁজে পায়। এ বিষয়ে কামাল মাহমুদের বক্তব্য ও সংশ্লিষ্টতা যাচাইয়ের জন্য ১৯ সেপ্টেম্বর রিহ্যাব কার্যালয়ে হাজির হয়ে বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ দেয়। তবে কামাল মাহমুদ সেদিন হাজির হননি।
রিহ্যাব থেকে জানানো হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তদন্ত করে ১ কোটি টাকা অনিয়মের সত্যতা বিষয়ে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর রিহ্যাবকে অবহিত করে। তবে তৎকালীন পরিচালনা পর্ষদ এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। রিহ্যাবের বর্তমান পর্ষদ বিষয়টি পুনরায় যাচাই-বাছাই করার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি যাচাই করে অনিয়মের প্রমাণ পায়। এ জন্য কামাল মাহমুদকে আত্মপক্ষ সমর্থন বা তাঁর বক্তব্য কী, তা জানানোর জন্য সুযোগ দিয়েছিল তদন্ত কমিটি। কামাল মাহমুদের বিরুদ্ধে রিহ্যাব ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটে আর্থিক অনিয়মেরও অভিযোগ রয়েছে।
দেশের আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) ভাইস প্রেসিডেন্ট-১ কামাল মাহমুদকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে রিহ্যাবের কার্যালয়ে পরিচালনা পর্ষদের পঞ্চম সভায় কামাল মাহমুদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে সংগঠনটির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ও হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন মো. আব্দুর রশিদ বাবু এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, রিহ্যাবের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কামাল মাহমুদ স্কাইরোজ বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
এ বিষয়ে জানতে মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও রিসিভ করেননি কামাল মাহমুদ।
রিহ্যাব জানিয়েছে, বহিষ্কারের ফলে কামাল মাহমুদ এবং তাঁর কোম্পানি রিহ্যাব সদস্যপদ সংবলিত সিল, বিলবোর্ড ও বিজ্ঞাপন প্রচার-প্রদর্শনসহ রিহ্যাব সদস্য পরিচয়ে কোথাও কোনো সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ কিংবা রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩ আগস্ট রিহ্যাবের তৃতীয় পর্ষদ সভায় সংগঠনের আর্থিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে কমিটি বিভিন্ন অভিযোগসহ রিহ্যাবের এক কোটি টাকার অনিয়ম খুঁজে পায়। এ বিষয়ে কামাল মাহমুদের বক্তব্য ও সংশ্লিষ্টতা যাচাইয়ের জন্য ১৯ সেপ্টেম্বর রিহ্যাব কার্যালয়ে হাজির হয়ে বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ দেয়। তবে কামাল মাহমুদ সেদিন হাজির হননি।
রিহ্যাব থেকে জানানো হয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তদন্ত করে ১ কোটি টাকা অনিয়মের সত্যতা বিষয়ে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর রিহ্যাবকে অবহিত করে। তবে তৎকালীন পরিচালনা পর্ষদ এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। রিহ্যাবের বর্তমান পর্ষদ বিষয়টি পুনরায় যাচাই-বাছাই করার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি যাচাই করে অনিয়মের প্রমাণ পায়। এ জন্য কামাল মাহমুদকে আত্মপক্ষ সমর্থন বা তাঁর বক্তব্য কী, তা জানানোর জন্য সুযোগ দিয়েছিল তদন্ত কমিটি। কামাল মাহমুদের বিরুদ্ধে রিহ্যাব ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটে আর্থিক অনিয়মেরও অভিযোগ রয়েছে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে