আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে আমদানি করা পাটজাত পণ্যের ওপর আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বাড়াতে চাপ দিচ্ছেন ভারতের ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মতে, এসব পণ্যের রপ্তানিমূল্য হ্রাস পাওয়ায় সেগুলোর অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক পুনর্মূল্যায়ন ও বৃদ্ধি করা দরকার।
এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদনও করেছেন এই ব্যবসায়ীরা। তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে আমদানি করা পাটজাত পণ্যের ওপর আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের মধ্য মেয়াদি পর্যালোচনা এরই মধ্যে শুরু করেছে ভারত।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই বলছে, জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন এবং এপি মেস্টা টোয়াইন মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই পর্যালোচনা শুরু করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ট্রেড রেমিডিজ (ডিজিটিআর)।
অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বলতে অতিরিক্ত আমদানি করকে বোঝায়, যা কোনো দেশ এমন পণ্যের ওপর আরোপ করে, যেগুলো স্বাভাবিক মূল্যের চেয়ে কম দামে (রপ্তানিকারক দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারমূল্যের চেয়েও কম) আমদানি করা হয়।
এই শুল্কের উদ্দেশ্য হলো দেশীয় শিল্পকে অস্বাভাবিক ও অন্যায্য প্রতিযোগিতা থেকে সুরক্ষা দেওয়া।
পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ও নেপালের পাটজাত পণ্য রপ্তানির ওপর বিদ্যমান অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক পুনর্মূল্যায়ন ও বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে মনে করছে আবেদনকারীরা, কারণ এসব পণ্যের রপ্তানিমূল্য হ্রাস পেয়েছে।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পাটজাত পণ্যের ওপর টনপ্রতি ১৯–৩৫২ ডলার অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে ভারত, যা পাঁচ বছরের জন্য কার্যকর ছিল।
এই মেয়াদ ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি শেষ হওয়ার পর আরও পাঁচ বছর বাড়ানো হয়।
অন্যদিকে, নেপালের তৈরি পাটজাত পণ্যের ওপর ১২ দশমিক ৫ শতাংশ কাউন্টারভেইলিং শুল্ক (সুবিধা সমতা শুল্ক) আরোপ করে ভারত। পরে সে শুল্ক তুলে নেওয়া হলেও ওই সব পণ্যের ওপর ২–৪ শতাংশ অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করা হয়। সাত বছর ধরে ভারত এই অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বজায় রেখেছে।
বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে আমদানি করা পাটজাত পণ্যের ওপর আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বাড়াতে চাপ দিচ্ছেন ভারতের ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মতে, এসব পণ্যের রপ্তানিমূল্য হ্রাস পাওয়ায় সেগুলোর অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক পুনর্মূল্যায়ন ও বৃদ্ধি করা দরকার।
এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদনও করেছেন এই ব্যবসায়ীরা। তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে আমদানি করা পাটজাত পণ্যের ওপর আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের মধ্য মেয়াদি পর্যালোচনা এরই মধ্যে শুরু করেছে ভারত।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই বলছে, জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন এবং এপি মেস্টা টোয়াইন মিলস অ্যাসোসিয়েশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই পর্যালোচনা শুরু করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ট্রেড রেমিডিজ (ডিজিটিআর)।
অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বলতে অতিরিক্ত আমদানি করকে বোঝায়, যা কোনো দেশ এমন পণ্যের ওপর আরোপ করে, যেগুলো স্বাভাবিক মূল্যের চেয়ে কম দামে (রপ্তানিকারক দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারমূল্যের চেয়েও কম) আমদানি করা হয়।
এই শুল্কের উদ্দেশ্য হলো দেশীয় শিল্পকে অস্বাভাবিক ও অন্যায্য প্রতিযোগিতা থেকে সুরক্ষা দেওয়া।
পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ও নেপালের পাটজাত পণ্য রপ্তানির ওপর বিদ্যমান অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক পুনর্মূল্যায়ন ও বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে মনে করছে আবেদনকারীরা, কারণ এসব পণ্যের রপ্তানিমূল্য হ্রাস পেয়েছে।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পাটজাত পণ্যের ওপর টনপ্রতি ১৯–৩৫২ ডলার অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে ভারত, যা পাঁচ বছরের জন্য কার্যকর ছিল।
এই মেয়াদ ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি শেষ হওয়ার পর আরও পাঁচ বছর বাড়ানো হয়।
অন্যদিকে, নেপালের তৈরি পাটজাত পণ্যের ওপর ১২ দশমিক ৫ শতাংশ কাউন্টারভেইলিং শুল্ক (সুবিধা সমতা শুল্ক) আরোপ করে ভারত। পরে সে শুল্ক তুলে নেওয়া হলেও ওই সব পণ্যের ওপর ২–৪ শতাংশ অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করা হয়। সাত বছর ধরে ভারত এই অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বজায় রেখেছে।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
১৪ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগে