তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের হিস্যা বেড়েছে। চীনের পর একক দেশ হিসেবে দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারকের অবস্থান জোরালো হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভিয়েতনামের চেয়ে গত বছর বেশ ভালো করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) তথ্য বলছে, গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের হিস্যা আগের বছরের ৬ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে ৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে।
ওয়ার্ল্ড স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিভিউ ২০২৩ শীর্ষক ডব্লিউটিওর সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। গত সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বরাবরের মতো বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষ স্থানে আছে চীন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইইউভুক্ত দেশগুলো ১৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। তবে একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দ্বিতীয় শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক। তৃতীয় স্থানে আছে ভিয়েতনাম।
গত বছর ভিয়েতনাম ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। তাদের বাজার হিস্যা ৬ দশমিক ১ শতাংশ। ২০২১ সালে দেশটির বাজার হিস্যা ছিল ৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন, ইইউ, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক দেশ গত বছর ৪৯ হাজার ২০০ কোটি বা ৪৯২ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। অন্যদিকে ইইউ, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, যুক্তরাজ্য, চীন, কানাডা, কোরিয়া, রাশিয়াসহ শীর্ষ ১০ আমদানিকারক দেশ ৪৪ হাজার ২০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে।
ডব্লিউটিওর তথ্যানুযায়ী, চীন গত বছর ১৮ হাজার ২০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে তাদের রপ্তানি ছিল ১৭ হাজার ৬০০ কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত বছর দেশটির রপ্তানি ৬০০ কোটি ডলার বেড়েছে। তবে বৈশ্বিক রপ্তানিতে তাদের হিস্যা কমেছে।
বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানিতে গত বছর চীনের হিস্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৭ শতাংশ।
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের হিস্যা বেড়েছে। চীনের পর একক দেশ হিসেবে দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারকের অবস্থান জোরালো হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভিয়েতনামের চেয়ে গত বছর বেশ ভালো করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) তথ্য বলছে, গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের হিস্যা আগের বছরের ৬ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে ৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে।
ওয়ার্ল্ড স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিভিউ ২০২৩ শীর্ষক ডব্লিউটিওর সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। গত সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বরাবরের মতো বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষ স্থানে আছে চীন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইইউভুক্ত দেশগুলো ১৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। তবে একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দ্বিতীয় শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক। তৃতীয় স্থানে আছে ভিয়েতনাম।
গত বছর ভিয়েতনাম ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। তাদের বাজার হিস্যা ৬ দশমিক ১ শতাংশ। ২০২১ সালে দেশটির বাজার হিস্যা ছিল ৫ দশমিক ৮ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন, ইইউ, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক দেশ গত বছর ৪৯ হাজার ২০০ কোটি বা ৪৯২ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। অন্যদিকে ইইউ, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, যুক্তরাজ্য, চীন, কানাডা, কোরিয়া, রাশিয়াসহ শীর্ষ ১০ আমদানিকারক দেশ ৪৪ হাজার ২০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে।
ডব্লিউটিওর তথ্যানুযায়ী, চীন গত বছর ১৮ হাজার ২০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে তাদের রপ্তানি ছিল ১৭ হাজার ৬০০ কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত বছর দেশটির রপ্তানি ৬০০ কোটি ডলার বেড়েছে। তবে বৈশ্বিক রপ্তানিতে তাদের হিস্যা কমেছে।
বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানিতে গত বছর চীনের হিস্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৭ শতাংশ।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১৭ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
২ দিন আগে