নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বাজারে চালের সংকট নেই। তবে মৌসুম শেষ হওয়ায় বাজারে ধানের সংকট রয়েছে। আর সেই অজুহাতেই মিল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ৪ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর রামপুরা বাজারের মেসার্স রহমান রাইস এজেন্সি থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ২৫ কেজি ওজনের এক বস্তা নাজিরশাইল চাল ১ হাজার ৯০০ টাকায় কেনেন মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা কোহিনূর বেগম। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের বাসা রামপুরায়। তিন দিন আগে একই ব্র্যান্ড ও পরিমাণ চাল আমি মোহাম্মদপুর বাজার থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায় কিনেছিলাম।’
এ সময় দোকানি আবদুর রহমান যুক্তি দেখান, মোহাম্মদপুরের চেয়ে তাঁদের বাজারে দাম একটু বেশিই থাকে। এই দোকানি বলেন, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে মোটা চালের দাম বেশি বেড়েছে। আগে তিনি ৫০ কেজির এক বস্তা হাসকিন নাজিরশাইল ২ হাজার ৭০০ টাকায় কিনেছিলেন। গতকাল সেই চাল ২ হাজার ৯২০ টাকায় কিনতে হয়েছে। আর ২ হাজার ৬০০ টাকার চালের বস্তা কিনতে হয়েছে ২ হাজার ৮০০ টাকায়। তাঁর ভাষ্য, পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে তাঁদের কিছু করার থাকে না।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের চাল বিক্রেতা নূরুল ইসলাম বলেন, বাজারে প্রায় সব ধরনের চালের দামই দুই থেকে চার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মিল থেকে বাড়তি দামে কেনায় তাঁরাও বাড়তি দামে বিক্রি করছেন। বনশ্রী এলাকার মেসার্স মোহাম্মদিয়া জেনারেল স্টোরে গতকাল ২০ কেজি ওজনের চালের ব্যাগ ১ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, যা দুই সপ্তাহ আগে ছিল ১ হাজার ৪৬০ টাকা।
পুরান ঢাকার বাবুবাজারের পাইকারি চাল বিক্রেতা মেসার্স ফরিদ রাইস এজেন্সির বিক্রির প্রতিনিধি মোশারফ হোসেন বলেন, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ৫০ কেজির বস্তায় চালের দাম ১০০-২০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
জানতে চাইলে জয়পুরহাটের মেসার্স বারী রাইস মিলের মালিক আমিনুল বারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৌসুমের শেষ পর্যায়ে সাধারণত চালের দাম একটু বাড়ে। এ সময় ধানের দাম অনেক বেশি থাকে।
তবে মিলে যে পরিমাণ দাম বেড়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি বাড়ানো হয় খুচরা পর্যায়ে। তিনি বলেন, মিল ও খুচরা বাজারে দামের ব্যবধান কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেশি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ১৪ আগস্টের তথ্য অনুযায়ী, সরকারি গুদামে চালের মজুত রয়েছে ১৩ লাখ ৫২ হাজার ৮৪৬ টন। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি সরু চাল বিক্রি হয়েছে ৬০-৮০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৬০-৭৮ টাকা। মাঝারি মানের চাল বিক্রি হয়েছে ৫৫-৬০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৪-৫৮ টাকায়। মোটা চাল বিক্রি হয়েছে ৫২-৫৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫০-৫৪ টাকায়।
দেশের বাজারে চালের সংকট নেই। তবে মৌসুম শেষ হওয়ায় বাজারে ধানের সংকট রয়েছে। আর সেই অজুহাতেই মিল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ৪ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর রামপুরা বাজারের মেসার্স রহমান রাইস এজেন্সি থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ২৫ কেজি ওজনের এক বস্তা নাজিরশাইল চাল ১ হাজার ৯০০ টাকায় কেনেন মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা কোহিনূর বেগম। তিনি বলেন, ‘আমার মায়ের বাসা রামপুরায়। তিন দিন আগে একই ব্র্যান্ড ও পরিমাণ চাল আমি মোহাম্মদপুর বাজার থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায় কিনেছিলাম।’
এ সময় দোকানি আবদুর রহমান যুক্তি দেখান, মোহাম্মদপুরের চেয়ে তাঁদের বাজারে দাম একটু বেশিই থাকে। এই দোকানি বলেন, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে মোটা চালের দাম বেশি বেড়েছে। আগে তিনি ৫০ কেজির এক বস্তা হাসকিন নাজিরশাইল ২ হাজার ৭০০ টাকায় কিনেছিলেন। গতকাল সেই চাল ২ হাজার ৯২০ টাকায় কিনতে হয়েছে। আর ২ হাজার ৬০০ টাকার চালের বস্তা কিনতে হয়েছে ২ হাজার ৮০০ টাকায়। তাঁর ভাষ্য, পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে তাঁদের কিছু করার থাকে না।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের চাল বিক্রেতা নূরুল ইসলাম বলেন, বাজারে প্রায় সব ধরনের চালের দামই দুই থেকে চার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মিল থেকে বাড়তি দামে কেনায় তাঁরাও বাড়তি দামে বিক্রি করছেন। বনশ্রী এলাকার মেসার্স মোহাম্মদিয়া জেনারেল স্টোরে গতকাল ২০ কেজি ওজনের চালের ব্যাগ ১ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, যা দুই সপ্তাহ আগে ছিল ১ হাজার ৪৬০ টাকা।
পুরান ঢাকার বাবুবাজারের পাইকারি চাল বিক্রেতা মেসার্স ফরিদ রাইস এজেন্সির বিক্রির প্রতিনিধি মোশারফ হোসেন বলেন, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ৫০ কেজির বস্তায় চালের দাম ১০০-২০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
জানতে চাইলে জয়পুরহাটের মেসার্স বারী রাইস মিলের মালিক আমিনুল বারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৌসুমের শেষ পর্যায়ে সাধারণত চালের দাম একটু বাড়ে। এ সময় ধানের দাম অনেক বেশি থাকে।
তবে মিলে যে পরিমাণ দাম বেড়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি বাড়ানো হয় খুচরা পর্যায়ে। তিনি বলেন, মিল ও খুচরা বাজারে দামের ব্যবধান কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেশি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ১৪ আগস্টের তথ্য অনুযায়ী, সরকারি গুদামে চালের মজুত রয়েছে ১৩ লাখ ৫২ হাজার ৮৪৬ টন। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি সরু চাল বিক্রি হয়েছে ৬০-৮০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৬০-৭৮ টাকা। মাঝারি মানের চাল বিক্রি হয়েছে ৫৫-৬০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৪-৫৮ টাকায়। মোটা চাল বিক্রি হয়েছে ৫২-৫৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫০-৫৪ টাকায়।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে