নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
আজ সোমবার বেজার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর জমি লিজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্বব্যাপী পিভিসি ও পিইএক্স পাইপ, সৌর প্যানেল, স্যানিটারি সামগ্রী, কিচেন উপকরণ, দরজা-জানালা, ওয়াটার পিউরিফায়ার, জলরোধী সামগ্রী, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম, কেব্ল, লাইটিং, পরিবেশ সুরক্ষা ও নির্মাণসামগ্রী উৎপাদনে সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশেও এসব পণ্য উৎপাদন করবে।
২০২৪ সালে লেসো গ্রুপের আয় ছিল প্রায় ৯৭৪ মিলিয়ন ডলার। প্রায় ২০ হাজার কর্মী নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন কেন্দ্র রয়েছে ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনে।
বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, এই জমি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে বেজা একটি বিনিয়োগবান্ধব ও কার্যকর উদ্ভাবনমুখী শিল্প পরিবেশ তৈরিতে আরও একধাপ এগিয়ে গেল। লেসো গ্রুপের হাত ধরে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে শুরু করবে।
চীনের লেসো গ্রুপের প্রতিনিধি বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে তাঁরা শুধু আর্থিক লাভ নয়; বরং পরিবেশবান্ধব পণ্য, নবায়নযোগ্য শক্তি ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের সাপ্লাই-চেইন প্ল্যাটফর্ম সৃষ্টিতে বিশেষ গুরুত্ব দেবেন।
বেজা ও চীনের লেসো গ্রুপ আশা করছে, এই বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঞ্চলের গুরুত্ব ও সম্ভাবনাকে আরও বৃদ্ধি করবে।
জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং আরও কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণাধীন রয়েছে। সাগরতীরের ২৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যে গড়ে ওঠা দেশের বৃহত্তম এ পরিকল্পিত শিল্পাঞ্চলে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও নগর ব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধার সমন্বয় ঘটানো হচ্ছে।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
আজ সোমবার বেজার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর জমি লিজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্বব্যাপী পিভিসি ও পিইএক্স পাইপ, সৌর প্যানেল, স্যানিটারি সামগ্রী, কিচেন উপকরণ, দরজা-জানালা, ওয়াটার পিউরিফায়ার, জলরোধী সামগ্রী, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম, কেব্ল, লাইটিং, পরিবেশ সুরক্ষা ও নির্মাণসামগ্রী উৎপাদনে সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশেও এসব পণ্য উৎপাদন করবে।
২০২৪ সালে লেসো গ্রুপের আয় ছিল প্রায় ৯৭৪ মিলিয়ন ডলার। প্রায় ২০ হাজার কর্মী নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন কেন্দ্র রয়েছে ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনে।
বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, এই জমি হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে বেজা একটি বিনিয়োগবান্ধব ও কার্যকর উদ্ভাবনমুখী শিল্প পরিবেশ তৈরিতে আরও একধাপ এগিয়ে গেল। লেসো গ্রুপের হাত ধরে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে শুরু করবে।
চীনের লেসো গ্রুপের প্রতিনিধি বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে তাঁরা শুধু আর্থিক লাভ নয়; বরং পরিবেশবান্ধব পণ্য, নবায়নযোগ্য শক্তি ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের সাপ্লাই-চেইন প্ল্যাটফর্ম সৃষ্টিতে বিশেষ গুরুত্ব দেবেন।
বেজা ও চীনের লেসো গ্রুপ আশা করছে, এই বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঞ্চলের গুরুত্ব ও সম্ভাবনাকে আরও বৃদ্ধি করবে।
জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং আরও কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণাধীন রয়েছে। সাগরতীরের ২৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যে গড়ে ওঠা দেশের বৃহত্তম এ পরিকল্পিত শিল্পাঞ্চলে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও নগর ব্যবস্থার সব সুযোগ-সুবিধার সমন্বয় ঘটানো হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
২ মিনিট আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
১৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে