অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গুণ) বাড়াবে। এর জন্য দরকারি যাবতীয় পরিষেবা প্রদান করা হবে। প্রেসিডেন্ট সিকে ধন্যবাদ।’
বর্তমানে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি শুল্ক বিরতি চলছে। এর সময়সীমা শেষ হবে আগামীকাল অর্থাৎ ১২ আগস্ট। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প যে চুক্তির কথা ভাবছেন তেমন চুক্তি বাস্তবায়ন করা কঠিন।
এদিকে, ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর বিশ্ববাজারে সয়াবিনের দাম বেড়ে গেছে। আজ সোমবার শিকাগো বোর্ড অব ট্রেডে (সিবিওটি) সয়াবিনের দাম ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে প্রতি বুশেল ১০ দশমিক ১১ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
চীন বিশ্বের বৃহত্তম সয়াবিন আমদানিকারক। গত বছর প্রায় ১০৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন সয়াবিন আমদানি করেছে চীন। এর মধ্যে এক-চতুর্থাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে এবং বেশির ভাগই ব্রাজিল থেকে কেনা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়ালে চীনকে তাদের চাহিদার সিংহভাগই যুক্তরাষ্ট্র থেকে কিনতে হবে।
তবে বেইজিংভিত্তিক পরামর্শক সংস্থা অ্যাগ্রেডার কনসালটিং-এর প্রতিষ্ঠাতা জনি জিয়াং বলেন, ‘এটা অসম্ভব। চীন কখনোই যুক্তরাষ্ট্র থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে চার গুণ বেশি সয়াবিন কিনবে না।’
আগামীকাল (১২ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ৯০ দিনের একটি শুল্ক বিরতি শেষ হচ্ছে। এদিকে ট্রাম্প প্রশাসন ইঙ্গিত দিয়েছে, এই চুক্তির সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে। তবে এটি এখনো পরিষ্কার নয় যে, এই শুল্ক বিরতি বাড়ানোর জন্য ট্রাম্প চীন থেকে সয়াবিন কেনার শর্ত দিচ্ছেন কিনা।
এর আগে ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদের ‘ফেজ ওয়ান’ বাণিজ্য চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষিপণ্য কেনা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল চীন। কিন্তু সেই লক্ষ্য পূরণে তারা ব্যর্থ হয়। চলতি বছর চীন এখন পর্যন্ত চতুর্থ প্রান্তিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো সয়াবিন কেনেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গুণ) বাড়াবে। এর জন্য দরকারি যাবতীয় পরিষেবা প্রদান করা হবে। প্রেসিডেন্ট সিকে ধন্যবাদ।’
বর্তমানে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি শুল্ক বিরতি চলছে। এর সময়সীমা শেষ হবে আগামীকাল অর্থাৎ ১২ আগস্ট। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প যে চুক্তির কথা ভাবছেন তেমন চুক্তি বাস্তবায়ন করা কঠিন।
এদিকে, ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর বিশ্ববাজারে সয়াবিনের দাম বেড়ে গেছে। আজ সোমবার শিকাগো বোর্ড অব ট্রেডে (সিবিওটি) সয়াবিনের দাম ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে প্রতি বুশেল ১০ দশমিক ১১ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
চীন বিশ্বের বৃহত্তম সয়াবিন আমদানিকারক। গত বছর প্রায় ১০৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন সয়াবিন আমদানি করেছে চীন। এর মধ্যে এক-চতুর্থাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে এবং বেশির ভাগই ব্রাজিল থেকে কেনা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়ালে চীনকে তাদের চাহিদার সিংহভাগই যুক্তরাষ্ট্র থেকে কিনতে হবে।
তবে বেইজিংভিত্তিক পরামর্শক সংস্থা অ্যাগ্রেডার কনসালটিং-এর প্রতিষ্ঠাতা জনি জিয়াং বলেন, ‘এটা অসম্ভব। চীন কখনোই যুক্তরাষ্ট্র থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে চার গুণ বেশি সয়াবিন কিনবে না।’
আগামীকাল (১২ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ৯০ দিনের একটি শুল্ক বিরতি শেষ হচ্ছে। এদিকে ট্রাম্প প্রশাসন ইঙ্গিত দিয়েছে, এই চুক্তির সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে। তবে এটি এখনো পরিষ্কার নয় যে, এই শুল্ক বিরতি বাড়ানোর জন্য ট্রাম্প চীন থেকে সয়াবিন কেনার শর্ত দিচ্ছেন কিনা।
এর আগে ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদের ‘ফেজ ওয়ান’ বাণিজ্য চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষিপণ্য কেনা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল চীন। কিন্তু সেই লক্ষ্য পূরণে তারা ব্যর্থ হয়। চলতি বছর চীন এখন পর্যন্ত চতুর্থ প্রান্তিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো সয়াবিন কেনেনি।
দেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
২ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে