অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এ আর্থিক প্রতিবেদনে বিমা খাতের অস্থিরতা এবং বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটেছে। যেখানে কিছু কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে, অন্যদিকে কিছু কোম্পানির মুনাফা কমেছে, যা চাপে থাকা বিমা খাতেরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে সব মিলিয়ে বিমা খাতের উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
দেশে বিমা ব্যবসায় কার্যক্রম চালাচ্ছে ৮২ কোম্পানি। এর মধ্যে সাধারণ বিমার খাতে ৪৬ এবং বাকি ৩৬ কোম্পানি জীবন বিমা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে ৫৮টি। তার মধ্যে সাধারণ বিমা খাতের রয়েছে ৪৩ কোম্পানি। যার তিনটির প্রান্তিক প্রতিবেদন এখনো অপ্রকাশিত রয়েছে।
মুনাফা বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলো হলো মার্কেন্টাইল ইসলামী ইনস্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইনস্যুরেন্স, মেঘনা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, ইসলামী কমার্শিয়াল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্স, সিকদার ইনস্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইনস্যুরেন্স, এক্সপ্রেস ইনস্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স, কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, প্রাইম ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইনস্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইনস্যুরেন্স এবং ঢাকা ইনস্যুরেন্স লিমিটেড।
মার্কেন্টাইল ইসলামী ইনস্যুরেন্সের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ ২০২৩ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২০২৪ সালে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৫ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ১৪ পয়সা। গত বছরের তুলনায় ইপিএস বেড়েছে ১৩ পয়সা। ইস্টল্যান্ড ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১৮ পয়সা। যা ২০২৩ সালে ছিল ১৩ পয়সা। বেড়েছে ৫ পয়সা।
১০ পয়সা বেড়ে মেঘনা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।
২ পয়সা বেড়ে ইসলামী কমার্শিয়াল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২০ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা। ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ০২ পয়সা। যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ ৪৩ পয়সা করে প্রতি শেয়ারে মুনাফা বেড়েছে। সিকদার ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৮ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩ পয়সা। ইউনাইটেড ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৪ পয়সা, যা ছিল ৪ পয়সা।
এক্সপ্রেস ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৯ পয়সা। যা হয়েছিল ২৯ পয়সা। স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৭৫ পয়সা। যা এর আগের বছেরর একই সময়ে ছিল ৭৩ পয়সা। কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৬ পয়সা, যা ছিল ৩৭ পয়সা।
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এ আর্থিক প্রতিবেদনে বিমা খাতের অস্থিরতা এবং বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটেছে। যেখানে কিছু কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে, অন্যদিকে কিছু কোম্পানির মুনাফা কমেছে, যা চাপে থাকা বিমা খাতেরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে সব মিলিয়ে বিমা খাতের উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
দেশে বিমা ব্যবসায় কার্যক্রম চালাচ্ছে ৮২ কোম্পানি। এর মধ্যে সাধারণ বিমার খাতে ৪৬ এবং বাকি ৩৬ কোম্পানি জীবন বিমা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে ৫৮টি। তার মধ্যে সাধারণ বিমা খাতের রয়েছে ৪৩ কোম্পানি। যার তিনটির প্রান্তিক প্রতিবেদন এখনো অপ্রকাশিত রয়েছে।
মুনাফা বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলো হলো মার্কেন্টাইল ইসলামী ইনস্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইনস্যুরেন্স, মেঘনা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, ইসলামী কমার্শিয়াল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্স, সিকদার ইনস্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইনস্যুরেন্স, এক্সপ্রেস ইনস্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স, কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, প্রাইম ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইনস্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইনস্যুরেন্স এবং ঢাকা ইনস্যুরেন্স লিমিটেড।
মার্কেন্টাইল ইসলামী ইনস্যুরেন্সের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ ২০২৩ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২০২৪ সালে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৫ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ১৪ পয়সা। গত বছরের তুলনায় ইপিএস বেড়েছে ১৩ পয়সা। ইস্টল্যান্ড ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১৮ পয়সা। যা ২০২৩ সালে ছিল ১৩ পয়সা। বেড়েছে ৫ পয়সা।
১০ পয়সা বেড়ে মেঘনা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।
২ পয়সা বেড়ে ইসলামী কমার্শিয়াল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২০ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা। ইস্টার্ন ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ০২ পয়সা। যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ৫৯ পয়সা। অর্থাৎ ৪৩ পয়সা করে প্রতি শেয়ারে মুনাফা বেড়েছে। সিকদার ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৮ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩ পয়সা। ইউনাইটেড ইনস্যুরেন্সের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৪ পয়সা, যা ছিল ৪ পয়সা।
এক্সপ্রেস ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৯ পয়সা। যা হয়েছিল ২৯ পয়সা। স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৭৫ পয়সা। যা এর আগের বছেরর একই সময়ে ছিল ৭৩ পয়সা। কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৬ পয়সা, যা ছিল ৩৭ পয়সা।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
২ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
২ ঘণ্টা আগে