নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাচ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নাসির গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে ১৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদ্ঘাটন করেছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। ফাঁকির প্রমাণ পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ভ্যাট আইনে মামলাও করা হয়েছে।
ভ্যাট গোয়েন্দার সহকারী পরিচালক মো. মাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দল ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে তদন্ত পরিচালনা করে এ ফাঁকির তথ্য পেয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির দাখিলকৃত সিএ ফার্ম কর্তৃক প্রদত্ত বার্ষিক নিরীক্ষা প্রতিবেদন, দাখিলপত্র (মূসক-১৯) এবং বিভিন্ন সময়ে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জমাকৃত ট্রেজারি চালানের কপি ও অন্যান্য দলিলাদি থেকে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনা করে মামলার প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে ভ্যাট গোয়েন্দারা।
ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত গোয়েন্দাদের তদন্তে সিএ ফার্মের নিরীক্ষা রিপোর্টের ভিত্তিতে ভ্যাটের হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটি ২ কোটি ৯ লাখ টাকা ভ্যাট পরিশোধ করেছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির প্রদেয় মূসকের পরিমাণ ছিল ৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির অপরিশোধিত মূসক বাবদ ৩ কোটি ২০ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকি উদ্ঘাটন করা হয়। এই ফাঁকির ওপর ভ্যাট আইন অনুসারে মাস ভিত্তিক ২ শতাংশ হারে ১ কোটি ৫২ লাখ টাকা সুদ প্রযোজ্য।
তদন্তে নাসির গ্লাসের প্রকৃত বিক্রয় তথ্য গোপন করে ভ্যাট ফাঁকির তথ্যও পেয়েছে গোয়েন্দারা।
এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির অপরিশোধিত মূসক বাবদ ভ্যাট গোয়েন্দারা আরও ৮ কোটি ১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ভ্যাট ফাঁকি উদ্ঘাটন করে। এই অর্থের ওপর ভ্যাট আইন অনুসারে মাসভিত্তিক ২ শতাংশ হারে ১ কোটি ৯১ লাখ টাকা সুদ প্রযোজ্য।
তদন্ত মেয়াদে প্রতিষ্ঠানটির সর্বমোট অপরিশোধিত মূসকের পরিমাণ ১১ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং সুদ বাবদ ৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকাসহ মোট প্রায় ১৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ফাঁকির তথ্য উদ্ঘাটিত হয়েছে।
এ বিষয়ে মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ভ্যাট কমিশনারেটে (ঢাকা উত্তর) পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম আরও মনিটরিং করার জন্য ভ্যাট কমিশনারকে অনুরোধ করেছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর।
কাচ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নাসির গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে ১৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদ্ঘাটন করেছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। ফাঁকির প্রমাণ পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ভ্যাট আইনে মামলাও করা হয়েছে।
ভ্যাট গোয়েন্দার সহকারী পরিচালক মো. মাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দল ২০১৪ সালের জুলাই থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে তদন্ত পরিচালনা করে এ ফাঁকির তথ্য পেয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির দাখিলকৃত সিএ ফার্ম কর্তৃক প্রদত্ত বার্ষিক নিরীক্ষা প্রতিবেদন, দাখিলপত্র (মূসক-১৯) এবং বিভিন্ন সময়ে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জমাকৃত ট্রেজারি চালানের কপি ও অন্যান্য দলিলাদি থেকে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনা করে মামলার প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে ভ্যাট গোয়েন্দারা।
ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত গোয়েন্দাদের তদন্তে সিএ ফার্মের নিরীক্ষা রিপোর্টের ভিত্তিতে ভ্যাটের হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটি ২ কোটি ৯ লাখ টাকা ভ্যাট পরিশোধ করেছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির প্রদেয় মূসকের পরিমাণ ছিল ৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির অপরিশোধিত মূসক বাবদ ৩ কোটি ২০ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকি উদ্ঘাটন করা হয়। এই ফাঁকির ওপর ভ্যাট আইন অনুসারে মাস ভিত্তিক ২ শতাংশ হারে ১ কোটি ৫২ লাখ টাকা সুদ প্রযোজ্য।
তদন্তে নাসির গ্লাসের প্রকৃত বিক্রয় তথ্য গোপন করে ভ্যাট ফাঁকির তথ্যও পেয়েছে গোয়েন্দারা।
এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির অপরিশোধিত মূসক বাবদ ভ্যাট গোয়েন্দারা আরও ৮ কোটি ১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ভ্যাট ফাঁকি উদ্ঘাটন করে। এই অর্থের ওপর ভ্যাট আইন অনুসারে মাসভিত্তিক ২ শতাংশ হারে ১ কোটি ৯১ লাখ টাকা সুদ প্রযোজ্য।
তদন্ত মেয়াদে প্রতিষ্ঠানটির সর্বমোট অপরিশোধিত মূসকের পরিমাণ ১১ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং সুদ বাবদ ৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকাসহ মোট প্রায় ১৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ফাঁকির তথ্য উদ্ঘাটিত হয়েছে।
এ বিষয়ে মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য ভ্যাট কমিশনারেটে (ঢাকা উত্তর) পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম আরও মনিটরিং করার জন্য ভ্যাট কমিশনারকে অনুরোধ করেছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৭ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৭ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৯ ঘণ্টা আগে