আগামী তিন মাসে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দাম বাড়বে। ডলারের বাজারের অস্থিরতা মোকাবিলায় ও দেশী মুদ্রাকে শক্তিশালী রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক রিজার্ভ থেকে ডলার ব্যবহার করার সুফল মিলছে বলে রয়টার্স জানিয়েছে।
রয়টার্সের অনুসন্ধান অনুসারে, এই বছর এখন পর্যন্ত বেশিরভাগ উদীয়মান বাজারের মুদ্রার দাম ডলারের বিপরীতে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। তবে ভারত প্রতি ডলারে ৮২ দশমিক ৬৪ রুপি থেকে বেড়ে ৮৩ দশমিক ৪৫ রুপি হয়েছে। অর্থাৎ ভারতে ডলার প্রতি রুপির মূল্য শূন্য দশমিক ৫ শতাংশেরও কম কমেছে।
বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের (আরবিআই) অব্যাহত হস্তক্ষেপের কারণে এই স্থিতিশীলতা সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৬৪ হাজার ২৬৩ কোটি ডলারের রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে।
অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড ব্যাংকিং গ্রুপ লিমিটেড–এএনজেডের বৈদেশিক মুদ্রা কৌশলবিদ ধীরাজ নিম বলেন, ‘রুপির মূল্য স্থিতিশীল রাখতে আরবিআইয়ের দ্বিমুখী বৈদেশিক মুদ্রানীতি ডলারের বিপরীতে এশিয়ার অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় রুপির অস্থিরতা কমিয়ে দিয়েছে। আরবিআই যখনই সম্ভব তার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তৈরি করছে, যা এখন রেকর্ড উচ্চতায় রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আরবিআই মনে করে, বাহ্যিক ধাক্কার বিরুদ্ধে বিনিময় হার নয়, বৈদেশিক রিজার্ভ কঠোর প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করবে। আমরা আশা করি, এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে এবং ২০২৪ সালে রুপির দাম সামান্য বাড়বে।’
এক মাসের মধ্যে রুপির দাম সামান্য বেড়ে ৮৩ দশমিক ১১ হতে পারে এবং আগামী তিন মাসে তা বেড়ে ৮২ দশমিক ৯০ রুপি হতে পারে। গতকাল বুধবার ডলার প্রতি ভারতীয় মুদ্রায় দাম ছিল ৮৩ দশমিক ৪৩ রুপি। বেশ কয়েক মাস ধরে এই দৃষ্টিভঙ্গি অপরিবর্তিত রয়েছে এবং এই বছর এখন পর্যন্ত ডলারের আপেক্ষিক শক্তির তেমন প্রভাব ভারতীয় রুপিতে পড়েনি।
চলতি সপ্তাহে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখবে আরবিআই, এরপরে তৃতীয় ত্রৈমাসিকে তা হ্রাস করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী জুন মাস থেকে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ মার্কিন ঋণ ব্যয় হ্রাস শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ফেডারেল রিজার্ভ হার কমানোর পাশাপাশি বর্তমান ধারণার চেয়ে ব্য়য় হ্রাস কম গুণ কমানোর ঝুঁকিও বাড়ছে।
আগামী ছয়মাসে ভারতীয় মুদ্রার দাম ১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে ৮২ দশমিক ৫০ রুপি ও এক বছরের মধ্যে ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৮২ রুপি হতে পারে।
আগামী তিন মাসে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দাম বাড়বে। ডলারের বাজারের অস্থিরতা মোকাবিলায় ও দেশী মুদ্রাকে শক্তিশালী রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক রিজার্ভ থেকে ডলার ব্যবহার করার সুফল মিলছে বলে রয়টার্স জানিয়েছে।
রয়টার্সের অনুসন্ধান অনুসারে, এই বছর এখন পর্যন্ত বেশিরভাগ উদীয়মান বাজারের মুদ্রার দাম ডলারের বিপরীতে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। তবে ভারত প্রতি ডলারে ৮২ দশমিক ৬৪ রুপি থেকে বেড়ে ৮৩ দশমিক ৪৫ রুপি হয়েছে। অর্থাৎ ভারতে ডলার প্রতি রুপির মূল্য শূন্য দশমিক ৫ শতাংশেরও কম কমেছে।
বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের (আরবিআই) অব্যাহত হস্তক্ষেপের কারণে এই স্থিতিশীলতা সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৬৪ হাজার ২৬৩ কোটি ডলারের রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে।
অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড ব্যাংকিং গ্রুপ লিমিটেড–এএনজেডের বৈদেশিক মুদ্রা কৌশলবিদ ধীরাজ নিম বলেন, ‘রুপির মূল্য স্থিতিশীল রাখতে আরবিআইয়ের দ্বিমুখী বৈদেশিক মুদ্রানীতি ডলারের বিপরীতে এশিয়ার অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় রুপির অস্থিরতা কমিয়ে দিয়েছে। আরবিআই যখনই সম্ভব তার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তৈরি করছে, যা এখন রেকর্ড উচ্চতায় রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আরবিআই মনে করে, বাহ্যিক ধাক্কার বিরুদ্ধে বিনিময় হার নয়, বৈদেশিক রিজার্ভ কঠোর প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করবে। আমরা আশা করি, এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে এবং ২০২৪ সালে রুপির দাম সামান্য বাড়বে।’
এক মাসের মধ্যে রুপির দাম সামান্য বেড়ে ৮৩ দশমিক ১১ হতে পারে এবং আগামী তিন মাসে তা বেড়ে ৮২ দশমিক ৯০ রুপি হতে পারে। গতকাল বুধবার ডলার প্রতি ভারতীয় মুদ্রায় দাম ছিল ৮৩ দশমিক ৪৩ রুপি। বেশ কয়েক মাস ধরে এই দৃষ্টিভঙ্গি অপরিবর্তিত রয়েছে এবং এই বছর এখন পর্যন্ত ডলারের আপেক্ষিক শক্তির তেমন প্রভাব ভারতীয় রুপিতে পড়েনি।
চলতি সপ্তাহে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখবে আরবিআই, এরপরে তৃতীয় ত্রৈমাসিকে তা হ্রাস করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী জুন মাস থেকে মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ মার্কিন ঋণ ব্যয় হ্রাস শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ফেডারেল রিজার্ভ হার কমানোর পাশাপাশি বর্তমান ধারণার চেয়ে ব্য়য় হ্রাস কম গুণ কমানোর ঝুঁকিও বাড়ছে।
আগামী ছয়মাসে ভারতীয় মুদ্রার দাম ১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে ৮২ দশমিক ৫০ রুপি ও এক বছরের মধ্যে ১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৮২ রুপি হতে পারে।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৫ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৫ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
৫ ঘণ্টা আগে