নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাজ্যের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের অবস্থান পরিমাণের দিক থেকে দ্বিতীয় হলেও দাম পায় অন্য সব রপ্তানিকারকদের চেয়ে বেশ কম। এমনকি চতুর্থ অবস্থানে থাকা ভারতের পোশাকের দাম বাংলাদেশের চেয়ে ২৭ শতাংশ বেশি। ভারত ছাড়াও দামের দিক থেকে এগিয়ে আছে চীন ও তুরস্ক।
আজ মঙ্গলবার বিজিএমইএ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের গড় মূল্য ভারতের তুলনায় ২৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ, চীনের তুলনায় ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং তুরস্কের তুলনায় ৩২ শতাংশ কম।
বিজিএমইএ মনে করে, বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের বাজারে মধ্য–উচ্চ মূল্যের পোশাক রপ্তানি কম হওয়ায় ন্যায্য মূল্য পাওয়া যায় না। একই সঙ্গে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা অর্ডার হারানোর ভয়ে পোশাকের দাম ক্রেতাদের কাছ থেকে কম চাওয়া এর অন্যতম কারণ।
বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা যখন যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানির গড় মূল্য ক্যালকুলেট করি, তখন বাংলাদেশ অন্য প্রতিযোগীদের তুলনায় সর্বনিম্ন মূল্য অফার করে।’
তিনি বলেন, ‘এই পরিস্থিতি আমরা যে বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে নেই, শুধু সেটিই প্রমাণ করে না; একই সঙ্গে বাজারের মধ্য–উচ্চ মূল্যের বিভাগে আমাদের অনুপস্থিতিকেও নিদারুণভাবে প্রতীয়মান করে। এ মুহূর্তে শিল্পকে আরও এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমাদের উচিত হবে, মধ্য–উচ্চমূল্যের সেগমেন্টটি করায়ত্ত করার কৌশল নির্ধারণ করা।’
যুক্তরাজ্যের বাজারে মোট পোশাক রপ্তানিতে মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশের বাজার অংশীদারত্ব ২৩ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ২৮ শতাংশ বলে জানায় বিজিএমইএ।
বিজিএমইএ জানিয়েছে, ২০১৮ সালে প্রাক–কোভিডকালে যুক্তরাজ্যের সারা বিশ্ব থেকে পোশাক আমদানি ছিল ১৬ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার, ২০১৯ সালে তা ১৬ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছিল। ২০২২ সালে পুনরুদ্ধার হয়ে পোশাক আমদানি ১৭ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
২০২৩ সালে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির গতি বজায় থাকবে আশা করা হলেও বাস্তবতা হলো, এই বছরের জানুয়ারি–অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বৈশ্বিক পোশাক আমদানি পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় মূল্যের দিক থেকে ১৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ১২ দশমিক ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে হলিডে সেলসও আশাব্যঞ্জক নয় উল্লেখ করে ফারুক হাসান বলেন বলেন, ‘যুক্তরাজ্যে ডিসেম্বর থেকে পোশাকের খুচরা বিক্রয় দেখলে একটি অন্ধকার চিত্র দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে আমদানিতে মূল্য এবং পরিমাণের দিক থেকে এই ব্যবধান মূল্যস্তর বাড়ানোর জন্য চাপ তৈরি করেছে, যা আমাদের জন্য উদ্বেগজনক।’
বিজিএমইএ মনে করছে, এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে আরও অংশীদারত্ব বাড়ানো এবং প্রবৃদ্ধি টেকসই রাখার মূল চাবিকাঠি হবে ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে সক্ষমতা অর্জন করে উচ্চমূল্য সংযোজনকারী পণ্যে যাওয়া এবং উচ্চমূল্যের বাজারগুলো সম্প্রসারণ করা।
যুক্তরাজ্যের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের অবস্থান পরিমাণের দিক থেকে দ্বিতীয় হলেও দাম পায় অন্য সব রপ্তানিকারকদের চেয়ে বেশ কম। এমনকি চতুর্থ অবস্থানে থাকা ভারতের পোশাকের দাম বাংলাদেশের চেয়ে ২৭ শতাংশ বেশি। ভারত ছাড়াও দামের দিক থেকে এগিয়ে আছে চীন ও তুরস্ক।
আজ মঙ্গলবার বিজিএমইএ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের গড় মূল্য ভারতের তুলনায় ২৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ, চীনের তুলনায় ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং তুরস্কের তুলনায় ৩২ শতাংশ কম।
বিজিএমইএ মনে করে, বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের বাজারে মধ্য–উচ্চ মূল্যের পোশাক রপ্তানি কম হওয়ায় ন্যায্য মূল্য পাওয়া যায় না। একই সঙ্গে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা অর্ডার হারানোর ভয়ে পোশাকের দাম ক্রেতাদের কাছ থেকে কম চাওয়া এর অন্যতম কারণ।
বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা যখন যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানির গড় মূল্য ক্যালকুলেট করি, তখন বাংলাদেশ অন্য প্রতিযোগীদের তুলনায় সর্বনিম্ন মূল্য অফার করে।’
তিনি বলেন, ‘এই পরিস্থিতি আমরা যে বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে নেই, শুধু সেটিই প্রমাণ করে না; একই সঙ্গে বাজারের মধ্য–উচ্চ মূল্যের বিভাগে আমাদের অনুপস্থিতিকেও নিদারুণভাবে প্রতীয়মান করে। এ মুহূর্তে শিল্পকে আরও এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমাদের উচিত হবে, মধ্য–উচ্চমূল্যের সেগমেন্টটি করায়ত্ত করার কৌশল নির্ধারণ করা।’
যুক্তরাজ্যের বাজারে মোট পোশাক রপ্তানিতে মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশের বাজার অংশীদারত্ব ২৩ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ২৮ শতাংশ বলে জানায় বিজিএমইএ।
বিজিএমইএ জানিয়েছে, ২০১৮ সালে প্রাক–কোভিডকালে যুক্তরাজ্যের সারা বিশ্ব থেকে পোশাক আমদানি ছিল ১৬ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার, ২০১৯ সালে তা ১৬ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছিল। ২০২২ সালে পুনরুদ্ধার হয়ে পোশাক আমদানি ১৭ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
২০২৩ সালে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির গতি বজায় থাকবে আশা করা হলেও বাস্তবতা হলো, এই বছরের জানুয়ারি–অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বৈশ্বিক পোশাক আমদানি পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় মূল্যের দিক থেকে ১৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ১২ দশমিক ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে হলিডে সেলসও আশাব্যঞ্জক নয় উল্লেখ করে ফারুক হাসান বলেন বলেন, ‘যুক্তরাজ্যে ডিসেম্বর থেকে পোশাকের খুচরা বিক্রয় দেখলে একটি অন্ধকার চিত্র দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে আমদানিতে মূল্য এবং পরিমাণের দিক থেকে এই ব্যবধান মূল্যস্তর বাড়ানোর জন্য চাপ তৈরি করেছে, যা আমাদের জন্য উদ্বেগজনক।’
বিজিএমইএ মনে করছে, এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে আরও অংশীদারত্ব বাড়ানো এবং প্রবৃদ্ধি টেকসই রাখার মূল চাবিকাঠি হবে ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে সক্ষমতা অর্জন করে উচ্চমূল্য সংযোজনকারী পণ্যে যাওয়া এবং উচ্চমূল্যের বাজারগুলো সম্প্রসারণ করা।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
১ দিন আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগে