নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ খাতে ৩৬ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে এই খাতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় ৩ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতার মাধ্যমে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা বাজেট উপস্থাপন করেছেন। প্রস্তাবিত বাজেটে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়েছে। এতে ব্যাংক থেকেই ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা ধার করার পরিকল্পনা রয়েছে। যা দেশের জিডিপির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এটি বর্তমান সরকারের ২৩ তম, বাংলাদেশের ৫১ তম ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর চতুর্থ বাজেট।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে শিল্প ও বাণিজ্য সহায়ক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, যার মধ্যে পদ্মা সেতু অন্যতম। আগামী ২৫ জুন তারিখে সেতুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। শেখ মুজিবুর রহমান টানেল প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং ডিসেম্বর ২০২২ এর মধ্যে টানেলটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা সম্ভব হবে। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পটির ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম চলমান আছে।’
এ ছাড়া, ভূলতা-আড়াইহাজার বাঞ্ছারামপুর সড়কে মেঘনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ, বরিশাল-ভোলা সড়কে কালাবদর ও তেঁতুলিয়া সেতু নির্মাণ, মিঠামইন সেনানিবাস হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার মরিচখালী পর্যন্ত একটি দ্বিতল সড়ক নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চলমান আছে। পাশাপাশি, যমুনা নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চলমান আছে বলেও জানান তিনি।
২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ খাতে ৩৬ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থ বছরে এই খাতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় ৩ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতার মাধ্যমে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা বাজেট উপস্থাপন করেছেন। প্রস্তাবিত বাজেটে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা ঘাটতি হিসাবে ধরা হয়েছে। এতে ব্যাংক থেকেই ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা ধার করার পরিকল্পনা রয়েছে। যা দেশের জিডিপির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এটি বর্তমান সরকারের ২৩ তম, বাংলাদেশের ৫১ তম ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর চতুর্থ বাজেট।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে শিল্প ও বাণিজ্য সহায়ক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, যার মধ্যে পদ্মা সেতু অন্যতম। আগামী ২৫ জুন তারিখে সেতুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। শেখ মুজিবুর রহমান টানেল প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং ডিসেম্বর ২০২২ এর মধ্যে টানেলটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা সম্ভব হবে। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পটির ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম চলমান আছে।’
এ ছাড়া, ভূলতা-আড়াইহাজার বাঞ্ছারামপুর সড়কে মেঘনা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ, বরিশাল-ভোলা সড়কে কালাবদর ও তেঁতুলিয়া সেতু নির্মাণ, মিঠামইন সেনানিবাস হয়ে কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার মরিচখালী পর্যন্ত একটি দ্বিতল সড়ক নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চলমান আছে। পাশাপাশি, যমুনা নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চলমান আছে বলেও জানান তিনি।
ইসরায়েল ইরানে হামলা চালানোর পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা নাটকীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় তেলের সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আর সেই আশঙ্কায় মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে গেছে ৯ শতাংশেরও বেশি, যা গত পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
১২ ঘণ্টা আগেঈদের কারণে মুরগি, ডিম, সবজিসহ কাঁচাবাজারের বিভিন্ন পণ্যের সরবরাহকারীদের অনেকেই দীর্ঘ ছুটিতে। ক্রেতাদেরও বড় অংশ এখনো গ্রামের বাড়ি। বহু মানুষ ঢাকায় ফেরার পথে। তাই পাইকারি ও খুচরা বাজারের অনেক দোকান না খোলায় পণ্যের সরবরাহ কিছুটা কম। এ কারণে কিছু পণ্যের দামও বেড়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে বাজারে সরবরাহ এবং
১ দিন আগেরাজস্ব ঘাটতির চাপ, বিদেশি ঋণদাতাদের শর্ত আর কর ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরানোর লক্ষ্যেই বড় পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে একসঙ্গে বাতিল করা হয়েছে করছাড়-সংক্রান্ত ১২টি সরকারি আদেশ (এসআরও), যেগুলো গত ১৬ বছরে বিভিন্ন সময় জারি করা হয়েছিল। কৃষি, খামার, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জনহিতকর খাতে দেওয়া এসব
১ দিন আগেদায় মূল্যায়ন প্রতিবেদন বা ভ্যালুয়েশন রিপোর্ট জমা না দিয়েই ৬ বছর ধরে গোপনে ব্যবসা করেছে প্রোটেকটিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। নিয়মিত বার্ষিক প্রতিবেদন ও দায় মূল্যায়ন না থাকায় গ্রাহক ও শেয়ারহোল্ডারদের প্রাপ্য বোনাস, লভ্যাংশ, কমিশন কিংবা খরচ—কোনোটিরই হদিস ছিল না আইডিআরএর কাছে। ফলে কোম্পানিটির বির
১ দিন আগে