নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী বাজেটে সঞ্চয়পত্রের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুবিধা আগের মতোই থাকছে। তবে যারা ১৫ লাখের বেশি টাকা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের সুদহার কমানোর কথা বলা হয়েছে বাজেট প্রস্তাবে।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৫ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফার বিধান রয়েছে। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়, এখন থেকে যারা সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন, তাঁরা মেয়াদ শেষে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে মুনাফা পাবেন। যেসব বিনিয়োগকারী ৩০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র নিয়েছেন, তাঁরা পাবেন ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এদিকে ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এখন থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারীরা ১০ শতাংশ হারে মুনাফা পাবেন। আর সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। এ ছাড়া বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এত দিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা দেওয়া হতো। এখন এ সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি, তাঁরা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
একইভাবে জনপ্রিয় পরিবার সঞ্চয়পত্রে ৫ বছর মেয়াদি বিনিয়োগে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন থেকে এ ধরনের সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করলে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে মানুফা পাবে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এ হার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি হিসেবে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে এ হার ১০ দশমিক ৩০ শতাংশে নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে এ হার হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। তবে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশেই স্থির আছে।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
উল্লেখ্য, গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
আগামী বাজেটে সঞ্চয়পত্রের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুবিধা আগের মতোই থাকছে। তবে যারা ১৫ লাখের বেশি টাকা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের সুদহার কমানোর কথা বলা হয়েছে বাজেট প্রস্তাবে।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, ৫ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফার বিধান রয়েছে। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়, এখন থেকে যারা সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন, তাঁরা মেয়াদ শেষে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে মুনাফা পাবেন। যেসব বিনিয়োগকারী ৩০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র নিয়েছেন, তাঁরা পাবেন ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।
এদিকে ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এখন থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারীরা ১০ শতাংশ হারে মুনাফা পাবেন। আর সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। এ ছাড়া বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এত দিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা দেওয়া হতো। এখন এ সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি, তাঁরা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
একইভাবে জনপ্রিয় পরিবার সঞ্চয়পত্রে ৫ বছর মেয়াদি বিনিয়োগে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন থেকে এ ধরনের সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করলে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে মানুফা পাবে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এ হার ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি হিসেবে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে এ হার ১০ দশমিক ৩০ শতাংশে নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে এ হার হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। তবে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ হিসাবে বর্তমানে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশেই স্থির আছে।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
উল্লেখ্য, গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে