
পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাডিয়েন্ট ফার্মা বলেছে, প্রায় ৫০ বছর কার্যক্রম চালানোর পর নোভার্টিস বাংলাদেশ নিজের কাছে থাকা ৬০ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে বিক্রি করছে। এজন্য আজ শনিবার শেয়ার ক্রয় চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী চিকিৎসা পদ্ধতির প্রসারের আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোম্পানিটি পরিচালিত হচ্ছে নোভার্টিস। নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ।
নোভার্টিস এজি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করেছে। বিসিআইসিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বে কোম্পানি কাজ করেছে। ওষুধের মান ও গবেষণাধর্মী কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল উচ্চমানের ওষুধ সরবরাহ করা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতে উদ্ভাবনী সমাধান আনা।
বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কৌশলগত পুনর্বিন্যাস এবং ব্যবসায়িক কাঠামোয় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে নোভার্টিস বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যবসায়িক পরিবেশ, স্থানীয় প্রতিযোগিতা এবং লাভজনকতা হ্রাস পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজারে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের আধিপত্য এবং নিম্নমূল্যে ওষুধ তৈরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছে। এর আগে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে), নুভিস্তা এবং সানোফির মতো বড় প্রতিষ্ঠানও একই কারণে বাংলাদেশ ছেড়েছে।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প এখন প্রায় সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে। বিক্রয়ের এই চুক্তি বাংলাদেশি ওষুধশিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। বর্তমানে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে এগিয়ে থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের স্থান দখল করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নোভার্টিসের মতো প্রতিষ্ঠানের বিদায় আন্তর্জাতিক ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের উপস্থিতি ও বিনিয়োগ কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এই শূন্যস্থান পূরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
নোভার্টিসের বিদায়ের ফলে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ইতোমধ্যে নোভার্টিসের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাডিয়েন্ট ফার্মা বলেছে, প্রায় ৫০ বছর কার্যক্রম চালানোর পর নোভার্টিস বাংলাদেশ নিজের কাছে থাকা ৬০ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে বিক্রি করছে। এজন্য আজ শনিবার শেয়ার ক্রয় চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী চিকিৎসা পদ্ধতির প্রসারের আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোম্পানিটি পরিচালিত হচ্ছে নোভার্টিস। নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ।
নোভার্টিস এজি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করেছে। বিসিআইসিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বে কোম্পানি কাজ করেছে। ওষুধের মান ও গবেষণাধর্মী কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল উচ্চমানের ওষুধ সরবরাহ করা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতে উদ্ভাবনী সমাধান আনা।
বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কৌশলগত পুনর্বিন্যাস এবং ব্যবসায়িক কাঠামোয় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে নোভার্টিস বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যবসায়িক পরিবেশ, স্থানীয় প্রতিযোগিতা এবং লাভজনকতা হ্রাস পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজারে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের আধিপত্য এবং নিম্নমূল্যে ওষুধ তৈরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছে। এর আগে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে), নুভিস্তা এবং সানোফির মতো বড় প্রতিষ্ঠানও একই কারণে বাংলাদেশ ছেড়েছে।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প এখন প্রায় সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে। বিক্রয়ের এই চুক্তি বাংলাদেশি ওষুধশিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। বর্তমানে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে এগিয়ে থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের স্থান দখল করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নোভার্টিসের মতো প্রতিষ্ঠানের বিদায় আন্তর্জাতিক ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের উপস্থিতি ও বিনিয়োগ কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এই শূন্যস্থান পূরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
নোভার্টিসের বিদায়ের ফলে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ইতোমধ্যে নোভার্টিসের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাডিয়েন্ট ফার্মা বলেছে, প্রায় ৫০ বছর কার্যক্রম চালানোর পর নোভার্টিস বাংলাদেশ নিজের কাছে থাকা ৬০ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে বিক্রি করছে। এজন্য আজ শনিবার শেয়ার ক্রয় চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী চিকিৎসা পদ্ধতির প্রসারের আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোম্পানিটি পরিচালিত হচ্ছে নোভার্টিস। নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ।
নোভার্টিস এজি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করেছে। বিসিআইসিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বে কোম্পানি কাজ করেছে। ওষুধের মান ও গবেষণাধর্মী কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল উচ্চমানের ওষুধ সরবরাহ করা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতে উদ্ভাবনী সমাধান আনা।
বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কৌশলগত পুনর্বিন্যাস এবং ব্যবসায়িক কাঠামোয় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে নোভার্টিস বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যবসায়িক পরিবেশ, স্থানীয় প্রতিযোগিতা এবং লাভজনকতা হ্রাস পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজারে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের আধিপত্য এবং নিম্নমূল্যে ওষুধ তৈরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছে। এর আগে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে), নুভিস্তা এবং সানোফির মতো বড় প্রতিষ্ঠানও একই কারণে বাংলাদেশ ছেড়েছে।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প এখন প্রায় সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে। বিক্রয়ের এই চুক্তি বাংলাদেশি ওষুধশিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। বর্তমানে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে এগিয়ে থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের স্থান দখল করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নোভার্টিসের মতো প্রতিষ্ঠানের বিদায় আন্তর্জাতিক ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের উপস্থিতি ও বিনিয়োগ কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এই শূন্যস্থান পূরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
নোভার্টিসের বিদায়ের ফলে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ইতোমধ্যে নোভার্টিসের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাডিয়েন্ট ফার্মা বলেছে, প্রায় ৫০ বছর কার্যক্রম চালানোর পর নোভার্টিস বাংলাদেশ নিজের কাছে থাকা ৬০ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে বিক্রি করছে। এজন্য আজ শনিবার শেয়ার ক্রয় চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী চিকিৎসা পদ্ধতির প্রসারের আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোম্পানিটি পরিচালিত হচ্ছে নোভার্টিস। নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ।
নোভার্টিস এজি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করেছে। বিসিআইসিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বে কোম্পানি কাজ করেছে। ওষুধের মান ও গবেষণাধর্মী কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল উচ্চমানের ওষুধ সরবরাহ করা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতে উদ্ভাবনী সমাধান আনা।
বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কৌশলগত পুনর্বিন্যাস এবং ব্যবসায়িক কাঠামোয় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে নোভার্টিস বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যবসায়িক পরিবেশ, স্থানীয় প্রতিযোগিতা এবং লাভজনকতা হ্রাস পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজারে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের আধিপত্য এবং নিম্নমূল্যে ওষুধ তৈরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছে। এর আগে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে), নুভিস্তা এবং সানোফির মতো বড় প্রতিষ্ঠানও একই কারণে বাংলাদেশ ছেড়েছে।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প এখন প্রায় সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে। বিক্রয়ের এই চুক্তি বাংলাদেশি ওষুধশিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। বর্তমানে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে এগিয়ে থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের স্থান দখল করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নোভার্টিসের মতো প্রতিষ্ঠানের বিদায় আন্তর্জাতিক ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের উপস্থিতি ও বিনিয়োগ কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এই শূন্যস্থান পূরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
নোভার্টিসের বিদায়ের ফলে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ইতোমধ্যে নোভার্টিসের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩২ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে