মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে সাঁওতালদের ঐতিহ্যবাহী সোহরাই উৎসব উদ্যাপন করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের পারুয়াবিল সাঁওতালপল্লির মাঠে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন। মণিপুরি ললিতকলা একাডেমি এ উৎসবের আয়োজন করে।
একাডেমির গবেষণা কর্মকর্তা প্রভাস চন্দ্র সিংহের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন মণিপুরি সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনন্দ মোহন সিনহা, মণিপুরি ললিতকলা একাডেমির নির্বাহী সদস্য, লেখক-গবেষক আহমেদ সিরাজ, শিক্ষক অঞ্জনা সিনহা, গবেষক প্রভাষক দীপঙ্কর শীল, কমলগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি বিশ্বজিত রায়।
উৎসবকে ঘিরে উপজেলার বিভিন্ন পল্লির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর চারটি নৃত্য দল প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। এ সময় তারা নিজ সংস্কৃতির গান ও নাচ পরিবেশন করে। এ সময় নিজস্ব সংস্কৃতির নৃত্য উপভোগ করতে অনুষ্ঠানস্থলে ছুটে আসে হাজারো মানুষ। এতে মিলনমেলা বসে ক্ষুদ্র ও নৃগোষ্ঠীর মাঝে। মাঠজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ।
ক্ষুদ্র ও নৃগোষ্ঠী সদস্যরা জানান, বাংলাদেশে সাঁওতালদের রয়েছে হাজার বছরের ঐতিহ্যে লালিত নিজস্ব সংস্কৃতি। নানা প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা উৎসব-অনুষ্ঠান পালন করে আসছে। দারিদ্র্যের কারণে সাঁওতাল সংস্কৃতি আজ প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। তবু তারা মাদলের বাদ্য আর সাঁওতাল নৃত্যে নিজেদের অস্তিত টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
এসব উৎসবের মধ্য অন্যতম হলো সোহরাই। এ উৎসবটি মূলত ধনসম্পত্তি ও গরু-বাছুর বৃদ্ধির জন্য পালন করা হয়। প্রতিবছর পৌষ মাসে সাঁওতাল গ্রামগুলোতে সোহরাই উৎসবের আয়োজন করা হয়।
সোহরাই উৎসব উপলক্ষে বিবাহিত নারীরা বাবার বাড়ি আসার সুযোগ পান। ফলে সাঁওতাল নারীরা সারা বছর অপেক্ষায় থাকে উৎসবটির জন্য। তবে, সোহরাই উৎসবের কোনো নির্ধারিত দিন বা তারিখ নেই। পৌষ মাসে সাঁওতাল গোত্রপ্রধানের উপস্থিতিতে উৎসবের একটি দিন নির্ধারণ করা হয়। সেই নির্ধারিত দিন থেকে পরবর্তী সাত দিন চলে এই সোহরাই উৎসব।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে সাঁওতালদের ঐতিহ্যবাহী সোহরাই উৎসব উদ্যাপন করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের পারুয়াবিল সাঁওতালপল্লির মাঠে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন। মণিপুরি ললিতকলা একাডেমি এ উৎসবের আয়োজন করে।
একাডেমির গবেষণা কর্মকর্তা প্রভাস চন্দ্র সিংহের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন মণিপুরি সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আনন্দ মোহন সিনহা, মণিপুরি ললিতকলা একাডেমির নির্বাহী সদস্য, লেখক-গবেষক আহমেদ সিরাজ, শিক্ষক অঞ্জনা সিনহা, গবেষক প্রভাষক দীপঙ্কর শীল, কমলগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি বিশ্বজিত রায়।
উৎসবকে ঘিরে উপজেলার বিভিন্ন পল্লির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর চারটি নৃত্য দল প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। এ সময় তারা নিজ সংস্কৃতির গান ও নাচ পরিবেশন করে। এ সময় নিজস্ব সংস্কৃতির নৃত্য উপভোগ করতে অনুষ্ঠানস্থলে ছুটে আসে হাজারো মানুষ। এতে মিলনমেলা বসে ক্ষুদ্র ও নৃগোষ্ঠীর মাঝে। মাঠজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ।
ক্ষুদ্র ও নৃগোষ্ঠী সদস্যরা জানান, বাংলাদেশে সাঁওতালদের রয়েছে হাজার বছরের ঐতিহ্যে লালিত নিজস্ব সংস্কৃতি। নানা প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা উৎসব-অনুষ্ঠান পালন করে আসছে। দারিদ্র্যের কারণে সাঁওতাল সংস্কৃতি আজ প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। তবু তারা মাদলের বাদ্য আর সাঁওতাল নৃত্যে নিজেদের অস্তিত টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
এসব উৎসবের মধ্য অন্যতম হলো সোহরাই। এ উৎসবটি মূলত ধনসম্পত্তি ও গরু-বাছুর বৃদ্ধির জন্য পালন করা হয়। প্রতিবছর পৌষ মাসে সাঁওতাল গ্রামগুলোতে সোহরাই উৎসবের আয়োজন করা হয়।
সোহরাই উৎসব উপলক্ষে বিবাহিত নারীরা বাবার বাড়ি আসার সুযোগ পান। ফলে সাঁওতাল নারীরা সারা বছর অপেক্ষায় থাকে উৎসবটির জন্য। তবে, সোহরাই উৎসবের কোনো নির্ধারিত দিন বা তারিখ নেই। পৌষ মাসে সাঁওতাল গোত্রপ্রধানের উপস্থিতিতে উৎসবের একটি দিন নির্ধারণ করা হয়। সেই নির্ধারিত দিন থেকে পরবর্তী সাত দিন চলে এই সোহরাই উৎসব।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে