নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বিজনা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে পোলো বাওয়া উৎসব। আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার পানিউমদা ইউনিয়নের বিজনা নদীতে পাঁচটি গ্রামের উদ্যোগে এই উৎসব হয়।
এতে পানিউমদা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামসহ পাশের ইউনিয়নের অন্যান্য গ্রাম থেকে আগত নানা বয়সের কয়েক শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় তাঁদের হইহুল্লোড়ে অন্যর কম আমেজ সৃষ্টি হয়।
দীর্ঘ দুই-তিন ঘণ্টা মাছ ধরা শেষে একে একে উঠে আসেন তারা। সবার হাতে ছিল নানা ধরনের দেশীয় মাছ। কারও হাতে ছিল বড় বোয়াল, কারও হাতে কাতলা, শোল কিংবা রুই মাছ। আর জাল দিয়ে শিশুরা শিকার করে টেংরা-পুঁটিসহ ছোট মাছ।
পানিউমদা গ্রামের মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলায় দেখতাম অনেক বড় করে এই পোলো উৎসব অনুষ্ঠিত হতো। কিন্তু এখন আর আগের মতো হয় না। তারপরও গ্রামবাংলার প্রাচীন এ সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে পোলো বাওয়া উৎসবের এমন আয়োজন সত্যি প্রশংসনীয়, এই উদ্যোগ যেন অব্যাহত থাকে।’
ভরগাঁও গ্রামের শামীম আহমেদ মহসিন বলেন, ‘আমাদের শতবছরের পুরোনো ঐহিত্য পোলো বাওয়া উৎসব। দীর্ঘদিন ধরে এ এলাকার মানুষ পোলো বাওয়াকে উৎসব হিসেবে মনে করে অংশগ্রহণ করে আসছেন। প্রতিবছর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে নানা বয়সের মানুষের সঙ্গে আমিও পোলো বাওয়ায় অংশগ্রহণ করি।’
মহিবুল হাসান মামুন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিজনা নদীতে পোলো বাওয়া উৎসব হয়ে আসছে, এটি আমাদের প্রাচীন সংস্কৃতি, পোলো বাওয়া উৎসব যাতে অব্যাহত থাকে, সে প্রত্যাশা রইল।’
পানিউমদা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ইজাজুর রহমান বলেন, একটা সময় শুষ্ক মৌসুমে হাওর ও বিলের পানি শুকিয়ে আসত, গ্রামের মানুষ তখন দল বেঁধে পোলো ও ঠেলা জাল দিয়ে মাছ ধরার উৎসবে মেতে উঠতেন। পুরোনো সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে পাঁচ গ্রামের উদ্যোগে প্রতিবছর পোলো পাওয়া উৎসব অনুষ্ঠিত হয়, মানুষ এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বিজনা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে পোলো বাওয়া উৎসব। আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার পানিউমদা ইউনিয়নের বিজনা নদীতে পাঁচটি গ্রামের উদ্যোগে এই উৎসব হয়।
এতে পানিউমদা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামসহ পাশের ইউনিয়নের অন্যান্য গ্রাম থেকে আগত নানা বয়সের কয়েক শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় তাঁদের হইহুল্লোড়ে অন্যর কম আমেজ সৃষ্টি হয়।
দীর্ঘ দুই-তিন ঘণ্টা মাছ ধরা শেষে একে একে উঠে আসেন তারা। সবার হাতে ছিল নানা ধরনের দেশীয় মাছ। কারও হাতে ছিল বড় বোয়াল, কারও হাতে কাতলা, শোল কিংবা রুই মাছ। আর জাল দিয়ে শিশুরা শিকার করে টেংরা-পুঁটিসহ ছোট মাছ।
পানিউমদা গ্রামের মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলায় দেখতাম অনেক বড় করে এই পোলো উৎসব অনুষ্ঠিত হতো। কিন্তু এখন আর আগের মতো হয় না। তারপরও গ্রামবাংলার প্রাচীন এ সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে পোলো বাওয়া উৎসবের এমন আয়োজন সত্যি প্রশংসনীয়, এই উদ্যোগ যেন অব্যাহত থাকে।’
ভরগাঁও গ্রামের শামীম আহমেদ মহসিন বলেন, ‘আমাদের শতবছরের পুরোনো ঐহিত্য পোলো বাওয়া উৎসব। দীর্ঘদিন ধরে এ এলাকার মানুষ পোলো বাওয়াকে উৎসব হিসেবে মনে করে অংশগ্রহণ করে আসছেন। প্রতিবছর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম থেকে নানা বয়সের মানুষের সঙ্গে আমিও পোলো বাওয়ায় অংশগ্রহণ করি।’
মহিবুল হাসান মামুন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিজনা নদীতে পোলো বাওয়া উৎসব হয়ে আসছে, এটি আমাদের প্রাচীন সংস্কৃতি, পোলো বাওয়া উৎসব যাতে অব্যাহত থাকে, সে প্রত্যাশা রইল।’
পানিউমদা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ইজাজুর রহমান বলেন, একটা সময় শুষ্ক মৌসুমে হাওর ও বিলের পানি শুকিয়ে আসত, গ্রামের মানুষ তখন দল বেঁধে পোলো ও ঠেলা জাল দিয়ে মাছ ধরার উৎসবে মেতে উঠতেন। পুরোনো সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে পাঁচ গ্রামের উদ্যোগে প্রতিবছর পোলো পাওয়া উৎসব অনুষ্ঠিত হয়, মানুষ এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এবং আওতাধীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের সাধারণ প্রশাসনের ১১টি ক্যাটাগরিতে মোট ৪৬টি শূন্য পদে নিয়োগের লক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল ১০টায় লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা শহরের বিভিন্ন কেন্দ্রে আয়োজিত এ পরীক্ষায় প্রায় পাঁচ হাজার চাকরিপ্রত্যাশী
৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত ছেলে ইউনুস মণ্ডলকে (২৫) গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার আনাইতারা ইউনিয়নের মশাজান গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম ফুলমালা (৬০)। তিনি মশাজান গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিনের স্ত্রী। পুলিশ ও পারিবারিক
১৬ মিনিট আগেশাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হলেও সব আয়োজন বর্জন করে মানববন্ধনে দাঁড়ান তারা।
২১ মিনিট আগেচাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার ছায়েদুজ্জামান তানভীর (৮) মাত্র ১৭৫ দিনে (৫ মাস ২৫ দিন) সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা সদরের শাহরাস্তি দারুল কোরআন মাদ্রাসায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে হাফেজ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তানভীর শাহরাস্তি পৌরসভার নিজমেহার মোল্লা বাড়ির
২৫ মিনিট আগে