ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা জনতা মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের সহকারী শিক্ষক জিএম হায়দারকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে বিদ্যালয় সংলগ্ন সড়কে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, সম্প্রতি জিএম হায়দারের আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ ও তাঁর বিরুদ্ধে দীর্ঘ বছর ধরে পাঠদানের সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা, বিকৃত বাচনভঙ্গিতে কুরুচিপূর্ণ উদাহরণ দেওয়া, কখনো ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে আবার কখনো ছাত্রীদের উদ্দেশ্য করে অশালীন বাক্য প্রয়োগ করার অভিযোগ তুলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ, বিদ্যালয়ের সাবেক এবং বর্তমান শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধনের আয়োজন করেন।
ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার দেড় শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে সাবেক শিক্ষার্থী প্রসুনজিৎ বিশ্বাস পলাশ বলেন, যদি কোনো শিক্ষক নৈতিকতা হারায় তাহলে তিনি আর শিক্ষক থাকেন না। এই শিক্ষকের কাছে কোনো শিক্ষার্থী নিরাপদ নয়। তাই তাঁকে দ্রুত বহিষ্কারের দাবি জানাচ্ছি।
অভিযুক্ত শিক্ষক জিএম হায়দার তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলে, ভিডিওতে থাকা ব্যক্তি আমি নই। ভিডিওটি হয়তো এডিট করা হয়েছে।
এ বিষয়ে একেএম ওহিদুল ইসলাম কবির তাঁর বক্তব্যে বলেন, জিএম হায়দার আমার সঙ্গে কলেজে পড়েছে। কলেজজীবনে যে রকম করেছিল আজকে ৩৫ বছর পর সেই ঘটনাগুলো দেখতে পাচ্ছি। ছাত্রীর ওড়না ধরে যদি কোনো শিক্ষক টান দেয় তাহলে তিনি কতটুকু ঘৃণিত কাজ করেছেন তা বোঝা যায়। ম্যানেজিং কমিটির লোকজন ওই ঘটনায় রেজুলেশন করে তাঁকে মাফ করে দিয়েছিলেন। পশুর ন্যায় একজন ব্যক্তি শিক্ষকতা করতে পারেন না।
মানববন্ধনে সাবেক শিক্ষার্থী আবু সাদাত তিতাসের সভাপতিত্বে ও মেহেদী হাসান বাবরের পরিচালনায় বক্তব্য দেন-বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য একেএম ওহিদুল ইসলাম কবির, সাবেক ইউপি সদস্য আলী উসমান, সাবেক শিক্ষার্থী কাজী মিজানুল হক ইমন, প্রসুনজিৎ বিশ্বাস পলাশ, হাসান আহমেদ কামরান, রাসেল আহমেদ, হাবিবুল্লাহ, পাভেল আহমেদ কিরণ, মমিন আহমেদ রাজ, ১০ শ্রেণির শিক্ষার্থী সালাউদ্দিন সাগর প্রমুখ।
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা জনতা মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের সহকারী শিক্ষক জিএম হায়দারকে বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে বিদ্যালয় সংলগ্ন সড়কে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, সম্প্রতি জিএম হায়দারের আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ ও তাঁর বিরুদ্ধে দীর্ঘ বছর ধরে পাঠদানের সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা, বিকৃত বাচনভঙ্গিতে কুরুচিপূর্ণ উদাহরণ দেওয়া, কখনো ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে আবার কখনো ছাত্রীদের উদ্দেশ্য করে অশালীন বাক্য প্রয়োগ করার অভিযোগ তুলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ, বিদ্যালয়ের সাবেক এবং বর্তমান শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধনের আয়োজন করেন।
ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার দেড় শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে সাবেক শিক্ষার্থী প্রসুনজিৎ বিশ্বাস পলাশ বলেন, যদি কোনো শিক্ষক নৈতিকতা হারায় তাহলে তিনি আর শিক্ষক থাকেন না। এই শিক্ষকের কাছে কোনো শিক্ষার্থী নিরাপদ নয়। তাই তাঁকে দ্রুত বহিষ্কারের দাবি জানাচ্ছি।
অভিযুক্ত শিক্ষক জিএম হায়দার তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলে, ভিডিওতে থাকা ব্যক্তি আমি নই। ভিডিওটি হয়তো এডিট করা হয়েছে।
এ বিষয়ে একেএম ওহিদুল ইসলাম কবির তাঁর বক্তব্যে বলেন, জিএম হায়দার আমার সঙ্গে কলেজে পড়েছে। কলেজজীবনে যে রকম করেছিল আজকে ৩৫ বছর পর সেই ঘটনাগুলো দেখতে পাচ্ছি। ছাত্রীর ওড়না ধরে যদি কোনো শিক্ষক টান দেয় তাহলে তিনি কতটুকু ঘৃণিত কাজ করেছেন তা বোঝা যায়। ম্যানেজিং কমিটির লোকজন ওই ঘটনায় রেজুলেশন করে তাঁকে মাফ করে দিয়েছিলেন। পশুর ন্যায় একজন ব্যক্তি শিক্ষকতা করতে পারেন না।
মানববন্ধনে সাবেক শিক্ষার্থী আবু সাদাত তিতাসের সভাপতিত্বে ও মেহেদী হাসান বাবরের পরিচালনায় বক্তব্য দেন-বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য একেএম ওহিদুল ইসলাম কবির, সাবেক ইউপি সদস্য আলী উসমান, সাবেক শিক্ষার্থী কাজী মিজানুল হক ইমন, প্রসুনজিৎ বিশ্বাস পলাশ, হাসান আহমেদ কামরান, রাসেল আহমেদ, হাবিবুল্লাহ, পাভেল আহমেদ কিরণ, মমিন আহমেদ রাজ, ১০ শ্রেণির শিক্ষার্থী সালাউদ্দিন সাগর প্রমুখ।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৩ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে