বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবলে মামলা করায় ফরেস্ট এলাকাসহ ত্রিপুরাপল্লির বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। ফলে ১৫ দিন ধরে শতাধিক পরিবারের পাঁচ শতাধিক মানুষ অন্ধকারে রয়েছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার সকালে কালিগজিয়া ত্রিপুরাপল্লির বাসিন্দা জনৈক সুনিল দেববর্মা বিদ্যুৎ-সংযোগটি পুনরায় চালুর দাবি জানিয়ে হবিগঞ্জের প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছেন।
গ্রামবাসী জানান, প্রায় আড়াই শত বছর ধরে পুটিজুরী ফরেস্ট এলাকার কালিগজিয়া গ্রামে ত্রিপুরা আধিবাসীরা বসবাস করে আসছে। বর্তমানে গ্রামটিতে পাঁচ শতাধিক ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী বসবাস করছে। গ্রামটিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, মন্দির ও কমিউনিটি সেন্টারসহ ফরেস্ট অফিস রয়েছে। সরকারের শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় বিগত ২০১৮ সালে গ্রামটির শতাধিক পরিবার বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসে।
পরবর্তী সময়ে ২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর পুটিজুরী বনভিট কর্মকর্তা (তৎকালীন) মো. জুয়েল রানার প্রতিবেদনের আলোকে হবিগঞ্জ বন আদালতে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাহুবল সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. শহীদুল্লাহ (৪৬), জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. সোহরাব পাটোয়ারী (৪০), ওয়্যারিং ইন্সপেক্টর মো. আনিছুর রহমান (৪০) ও বিএম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. জাকিরের (৪০) বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়। মামলায় অবৈধভাবে সরকারি সংরক্ষিত বনে অনুপ্রবেশ করে বাগানের চারা গাছ কর্তন, মাটি কেটে ভূমিরূপ পরিবর্তন ও বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গ্রামবাসীরা আরও জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় এসএসসি পরীক্ষার্থীসহ শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। ভ্যাপসা গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। গত ২৮ মে পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা ওই এলাকার বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
পুটিজুরী বনভিট কর্মকর্তা (বর্তমান) রথীন্দ্র কিশোর রায় বলেন, আদালতের নির্দেশনা ও কোনো প্রকার নোটিশ ছাড়াই বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের বেকায়দায় ফেলার জন্য নিয়মনীতিহীনভাবে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করেছেন। ফলে পুটিজুরী বনভিট এলাকাসহ শতাধিক গ্রাহক বিদ্যুৎবিহীন হয়ে অন্ধকারে রয়েছেন।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাহুবল সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের নিয়মনীতি ও আইন মেনেই পুটিজুরী ফরেস্ট এলাকার কালিগজিয়াসহ তৎসংলগ্ন এলাকার গ্রাহকদের বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়। পুটিজুরী বনভিট কর্তৃপক্ষ এটিকে অবৈধ সংযোগ বলে আদালতে মামলা দায়ের করেছে। আদালত আমাদের বিরুদ্ধে সমন জারি করলে আমরা আদালতে হাজির হয়ে অস্থায়ী জামিন লাভ করি। এরপর বনভিট এলাকার বাইরে আমরা বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছি।’
হবিগঞ্জের বাহুবলে মামলা করায় ফরেস্ট এলাকাসহ ত্রিপুরাপল্লির বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। ফলে ১৫ দিন ধরে শতাধিক পরিবারের পাঁচ শতাধিক মানুষ অন্ধকারে রয়েছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার সকালে কালিগজিয়া ত্রিপুরাপল্লির বাসিন্দা জনৈক সুনিল দেববর্মা বিদ্যুৎ-সংযোগটি পুনরায় চালুর দাবি জানিয়ে হবিগঞ্জের প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছেন।
গ্রামবাসী জানান, প্রায় আড়াই শত বছর ধরে পুটিজুরী ফরেস্ট এলাকার কালিগজিয়া গ্রামে ত্রিপুরা আধিবাসীরা বসবাস করে আসছে। বর্তমানে গ্রামটিতে পাঁচ শতাধিক ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী বসবাস করছে। গ্রামটিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদ, মন্দির ও কমিউনিটি সেন্টারসহ ফরেস্ট অফিস রয়েছে। সরকারের শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় বিগত ২০১৮ সালে গ্রামটির শতাধিক পরিবার বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসে।
পরবর্তী সময়ে ২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর পুটিজুরী বনভিট কর্মকর্তা (তৎকালীন) মো. জুয়েল রানার প্রতিবেদনের আলোকে হবিগঞ্জ বন আদালতে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাহুবল সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. শহীদুল্লাহ (৪৬), জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. সোহরাব পাটোয়ারী (৪০), ওয়্যারিং ইন্সপেক্টর মো. আনিছুর রহমান (৪০) ও বিএম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. জাকিরের (৪০) বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়। মামলায় অবৈধভাবে সরকারি সংরক্ষিত বনে অনুপ্রবেশ করে বাগানের চারা গাছ কর্তন, মাটি কেটে ভূমিরূপ পরিবর্তন ও বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গ্রামবাসীরা আরও জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় এসএসসি পরীক্ষার্থীসহ শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। ভ্যাপসা গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। গত ২৮ মে পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা ওই এলাকার বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
পুটিজুরী বনভিট কর্মকর্তা (বর্তমান) রথীন্দ্র কিশোর রায় বলেন, আদালতের নির্দেশনা ও কোনো প্রকার নোটিশ ছাড়াই বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের বেকায়দায় ফেলার জন্য নিয়মনীতিহীনভাবে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করেছেন। ফলে পুটিজুরী বনভিট এলাকাসহ শতাধিক গ্রাহক বিদ্যুৎবিহীন হয়ে অন্ধকারে রয়েছেন।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বাহুবল সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের নিয়মনীতি ও আইন মেনেই পুটিজুরী ফরেস্ট এলাকার কালিগজিয়াসহ তৎসংলগ্ন এলাকার গ্রাহকদের বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়। পুটিজুরী বনভিট কর্তৃপক্ষ এটিকে অবৈধ সংযোগ বলে আদালতে মামলা দায়ের করেছে। আদালত আমাদের বিরুদ্ধে সমন জারি করলে আমরা আদালতে হাজির হয়ে অস্থায়ী জামিন লাভ করি। এরপর বনভিট এলাকার বাইরে আমরা বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছি।’
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৯ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে