সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে বিশ্ব বেতার দিবস পালিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে বেতার দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ বেতার সিলেট কেন্দ্রে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে এক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ বেতার সিলেট কেন্দ্রের আঞ্চলিক পরিচালক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তারিকের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বেতার একটি ইতিহাস ও ঐতিহ্য। মহান মুক্তিসংগ্রামে বেতারের উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা রয়েছে।
১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়, বেতারের ভূমিকা স্মরণ করে তিনি বলেন, ‘সেই সময়ে বেতারের বার্তা, অনেক মানুষের জীবন রক্ষা করেছে। সময়ের আবর্তে আজকে বেতার বিভিন্ন মুখী চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে মানুষের কাছে পৌঁছেছে।’
বেতারের উপস্থাপক নাজমা পারভিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ। বাংলাদেশ বেতারের আঞ্চলিক প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামাল হোসেনের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সংগীত শিল্পী হিমাংশু বিশ্বাস, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আল আজাদ, সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকী, বিশিষ্ট গীতিকার ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শামসুল আলম সেলিম, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভাইস প্রিন্সিপাল প্রফেসর ডা. একে এম দাউদ, সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহিত চৌধুরী, উপ-বার্তা নিয়ন্ত্রক সঞ্জয় সরকার, সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণী শিল্পী সুষমা দাস, বাংলাদেশ বেতারের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম, মো. আবদুল হক, পবিত্র কুমার দাস, উপ-বার্তা নিয়ন্ত্রক সঞ্জয় সরকার, সহকারী পরিচালক প্রদীপ চন্দ্র দাস ও মো. দেলওয়ার হোসেন, সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রশীদ রেনু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সমরেন্দ্র বিশ্বাস সমর, দৈনিক পুণ্যভূমির সম্পাদক আবু তালেব মুরাদ এবং সিলেটের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ, বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তা/কর্মচারী, শিল্পী ও কলাকুশলীগণ।
ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব বেতার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘শতাব্দী জুড়ে তথ্য, বিনোদন ও শিক্ষা বিস্তারে বেতার’। এই স্লোগানকে সামনে রেখে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়।
সিলেটে বিশ্ব বেতার দিবস পালিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে বেতার দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ বেতার সিলেট কেন্দ্রে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে এক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ বেতার সিলেট কেন্দ্রের আঞ্চলিক পরিচালক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তারিকের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বেতার একটি ইতিহাস ও ঐতিহ্য। মহান মুক্তিসংগ্রামে বেতারের উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা রয়েছে।
১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়, বেতারের ভূমিকা স্মরণ করে তিনি বলেন, ‘সেই সময়ে বেতারের বার্তা, অনেক মানুষের জীবন রক্ষা করেছে। সময়ের আবর্তে আজকে বেতার বিভিন্ন মুখী চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে মানুষের কাছে পৌঁছেছে।’
বেতারের উপস্থাপক নাজমা পারভিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ। বাংলাদেশ বেতারের আঞ্চলিক প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামাল হোসেনের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সংগীত শিল্পী হিমাংশু বিশ্বাস, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আল আজাদ, সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকী, বিশিষ্ট গীতিকার ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শামসুল আলম সেলিম, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভাইস প্রিন্সিপাল প্রফেসর ডা. একে এম দাউদ, সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহিত চৌধুরী, উপ-বার্তা নিয়ন্ত্রক সঞ্জয় সরকার, সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণী শিল্পী সুষমা দাস, বাংলাদেশ বেতারের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম, মো. আবদুল হক, পবিত্র কুমার দাস, উপ-বার্তা নিয়ন্ত্রক সঞ্জয় সরকার, সহকারী পরিচালক প্রদীপ চন্দ্র দাস ও মো. দেলওয়ার হোসেন, সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রশীদ রেনু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সমরেন্দ্র বিশ্বাস সমর, দৈনিক পুণ্যভূমির সম্পাদক আবু তালেব মুরাদ এবং সিলেটের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ, বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তা/কর্মচারী, শিল্পী ও কলাকুশলীগণ।
ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব বেতার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘শতাব্দী জুড়ে তথ্য, বিনোদন ও শিক্ষা বিস্তারে বেতার’। এই স্লোগানকে সামনে রেখে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে