মৌলভীবাজারের বড়লেখায় ছেলের কুড়ালের আঘাতে মামুন মিয়া (৬১) নামে একজন প্রাণ হারিয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের কলাজুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এরপর নিহতের ছেলে নোমান হোসেন (৩০) পালিয়ে যান। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল কাইয়ূম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহতের পরিবারের বরাতে পুলিশ জানায়, মামুনের সঙ্গে সুজানগর ইউনিয়নের এক মেয়ের বিয়ের কথা চলছিল। মেয়েপক্ষ অতিরিক্ত দেনমোহর দাবি করায় নোমানের বাবা মামুন মিয়া এতে রাজি ছিলেন না। বিষয়টি নিয়ে রোববার রাতে মামুন মিয়ার সঙ্গে তার ছেলে নোমানের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ঘরে থাকা কুড়াল দিয়ে বাবার গলার পাশে আঘাত করে নোমান। এতে মামুন মিয়া গুরুতর আহত হন। স্বজনরা তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মামুনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বড়লেখা থানার ওসি মো. আবদুল কাইয়ূম বলেন, পুলিশ নিহতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছে। লাশ সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত ছেলে নোমান হোসেনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় ছেলের কুড়ালের আঘাতে মামুন মিয়া (৬১) নামে একজন প্রাণ হারিয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের কলাজুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এরপর নিহতের ছেলে নোমান হোসেন (৩০) পালিয়ে যান। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল কাইয়ূম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহতের পরিবারের বরাতে পুলিশ জানায়, মামুনের সঙ্গে সুজানগর ইউনিয়নের এক মেয়ের বিয়ের কথা চলছিল। মেয়েপক্ষ অতিরিক্ত দেনমোহর দাবি করায় নোমানের বাবা মামুন মিয়া এতে রাজি ছিলেন না। বিষয়টি নিয়ে রোববার রাতে মামুন মিয়ার সঙ্গে তার ছেলে নোমানের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ঘরে থাকা কুড়াল দিয়ে বাবার গলার পাশে আঘাত করে নোমান। এতে মামুন মিয়া গুরুতর আহত হন। স্বজনরা তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মামুনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বড়লেখা থানার ওসি মো. আবদুল কাইয়ূম বলেন, পুলিশ নিহতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছে। লাশ সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত ছেলে নোমান হোসেনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে