সিলেট প্রতিনিধি
জামিনে মুক্তি পাওয়া সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জামিনের কাগজপত্র হাসপাতালে পৌঁছানোর পর তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হলে তিনি স্বজনের সঙ্গে বাড়িতে চলে যান। এর আগে জামিনের কাগজ পাওয়ায় হাসপাতাল থেকে তাঁর নিরাপত্তায় নিয়োজিত কারারক্ষী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়।
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রীর ভাতিজা সাজ্জাদ বলেন, ‘দেশবাসীর দোয়ায় দীর্ঘ দেড় মাস পর চাচা মুক্তি পেয়েছেন। পরিবারের সদস্যরা তাঁর অপেক্ষায় আছেন। তাঁর মুক্তিতে আমরা খুশি। তবে তাঁর ডায়াবেটিস এখনো কন্ট্রোলে না বলে জেনেছি।’
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে সুনামগঞ্জ থেকে তাঁর জামিনের কাগজপত্র সিলেটে আসলে হাসপাতালে নিরাপত্তায় নিয়োজিত কারারক্ষী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে শুনেছি তাঁকে হাসপাতাল থেকেও ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।’
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রীর এম এ মান্নানের শারীরিক অবস্থা আগের থেকে অনেক ভালো। তাঁর জামিনের কাগজপত্র হাসপাতালে আসলে মেডিকেল বোর্ড তাঁকে ছাড়পত্র দিয়েছে। পরে তাঁর স্বজনেরা এসে বাড়িতে নিয়ে গেছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হেমায়েত উদ্দিনের আদালত তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত শনিবার সকালে সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে থাকা অবস্থায় তিনি অসুস্থবোধ করলে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নানকে প্রথমে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সিলেট কারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে মঙ্গলবার সকালে তাঁকে কড়া নিরাপত্তায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে তাঁকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ভর্তি করা হয়।
এর আগে ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে এম এ মান্নানকে শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন তাঁকে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় দ্রুত বিচার আইনে করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এর পর থেকে তিনি সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে ছিলেন।
আরও পড়ুন—
জামিনে মুক্তি পাওয়া সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জামিনের কাগজপত্র হাসপাতালে পৌঁছানোর পর তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হলে তিনি স্বজনের সঙ্গে বাড়িতে চলে যান। এর আগে জামিনের কাগজ পাওয়ায় হাসপাতাল থেকে তাঁর নিরাপত্তায় নিয়োজিত কারারক্ষী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়।
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রীর ভাতিজা সাজ্জাদ বলেন, ‘দেশবাসীর দোয়ায় দীর্ঘ দেড় মাস পর চাচা মুক্তি পেয়েছেন। পরিবারের সদস্যরা তাঁর অপেক্ষায় আছেন। তাঁর মুক্তিতে আমরা খুশি। তবে তাঁর ডায়াবেটিস এখনো কন্ট্রোলে না বলে জেনেছি।’
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে সুনামগঞ্জ থেকে তাঁর জামিনের কাগজপত্র সিলেটে আসলে হাসপাতালে নিরাপত্তায় নিয়োজিত কারারক্ষী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে শুনেছি তাঁকে হাসপাতাল থেকেও ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।’
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রীর এম এ মান্নানের শারীরিক অবস্থা আগের থেকে অনেক ভালো। তাঁর জামিনের কাগজপত্র হাসপাতালে আসলে মেডিকেল বোর্ড তাঁকে ছাড়পত্র দিয়েছে। পরে তাঁর স্বজনেরা এসে বাড়িতে নিয়ে গেছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হেমায়েত উদ্দিনের আদালত তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত শনিবার সকালে সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে থাকা অবস্থায় তিনি অসুস্থবোধ করলে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নানকে প্রথমে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সিলেট কারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে মঙ্গলবার সকালে তাঁকে কড়া নিরাপত্তায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে তাঁকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ভর্তি করা হয়।
এর আগে ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে এম এ মান্নানকে শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন তাঁকে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় দ্রুত বিচার আইনে করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এর পর থেকে তিনি সুনামগঞ্জ জেলা কারাগারে ছিলেন।
আরও পড়ুন—
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে