সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের শহীদ সিরাজ লেকে নির্মিত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি পয়েন্টের কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
গতকাল বুধবার রাত থেকে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে শহীদ সিরাজ লেকেই ইট বালু পাথর দিয়ে ইত্যাদি পয়েন্ট নির্মাণের ছবিটি ভাইরাল হলে ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। পরো দ্রুতই এই জায়গা থেকে ইত্যাদি পয়েন্ট নামকরণটি সরিয়ে ফেলা হবে গণমাধ্যমকে জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী।
বুধবার ফেসবুকে কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সিরাজ লেকে হানিফ সংকেতের উপস্থাপনায় জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ইত্যাদির আলোকে ইত্যাদি পয়েন্ট নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানানো হয়, এটি ভাইরাল হওয়ার পরপরই ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় তোলেন নেটিজেনরা।
পরিবেশ ও হাওর উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কাসমির রেজা ফেসবুকে লেখেন, ‘এটি শহীদ সিরাজ লেকের (নীলাদ্রি লেক) ভিউ নষ্ট করেছে। এই ইত্যাদি পয়েন্ট এখান থেকে সরানো হোক, এটি নগ্ন বাণিজ্যিকীকরণ।’
এ আর জুয়েল নামে এক জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘এটা কোনো তামাশা! এই জায়গাটি সুনামগঞ্জের অপরূপ সৌন্দর্যের, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত হিসেবেই সারা দেশব্যাপী পরিচিত। সবাই শহীদ সিরাজ লেক হিসেবেই চিনে। এটাকে ইত্যাদি পয়েন্ট নাম দিয়ে কেন পরিচিত করতে হবে। এই জায়গাটি দেশব্যাপী পরিচিত বলেই হানিফ সংকেত এখানে এসে ইত্যাদি অনুষ্ঠান করেছেন। প্রকৃতিকে এমন ভেঙেচুরে ইট-পাথরে বাণিজ্যিক নাম দিয়ে অপরূপ সুনামগঞ্জের এ জায়গাটাকে ইত্যাদির কাছে বিক্রি করা হচ্ছে।’
তাঁদের মতো এমন অনেকের প্রতিবাদের মুখে সিদ্ধান্ত বদলের কথা জানান জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শহীদ সিরাজ লেক নামটি যা ছিল তাই থাকবে। এখানে পর্যটকদের জন্য পর্যটন করপোরেশন এটি থেকে বানানো হচ্ছিল, যাতে পর্যটকেরা এখানে ছবি তুলতে পারে। যেহেতু সাধারণ মানুষ এর প্রতিবাদ করছেন সেজন্য আমরা তাদের কাজ বন্ধ করে দ্রুত এখান থেকে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং ইতিমধ্যেই এটি ভাঙা হয়ে গেছে।’
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের শহীদ সিরাজ লেকে নির্মিত বাংলাদেশের জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি পয়েন্টের কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
গতকাল বুধবার রাত থেকে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে শহীদ সিরাজ লেকেই ইট বালু পাথর দিয়ে ইত্যাদি পয়েন্ট নির্মাণের ছবিটি ভাইরাল হলে ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। পরো দ্রুতই এই জায়গা থেকে ইত্যাদি পয়েন্ট নামকরণটি সরিয়ে ফেলা হবে গণমাধ্যমকে জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী।
বুধবার ফেসবুকে কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সিরাজ লেকে হানিফ সংকেতের উপস্থাপনায় জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ইত্যাদির আলোকে ইত্যাদি পয়েন্ট নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানানো হয়, এটি ভাইরাল হওয়ার পরপরই ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় তোলেন নেটিজেনরা।
পরিবেশ ও হাওর উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কাসমির রেজা ফেসবুকে লেখেন, ‘এটি শহীদ সিরাজ লেকের (নীলাদ্রি লেক) ভিউ নষ্ট করেছে। এই ইত্যাদি পয়েন্ট এখান থেকে সরানো হোক, এটি নগ্ন বাণিজ্যিকীকরণ।’
এ আর জুয়েল নামে এক জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘এটা কোনো তামাশা! এই জায়গাটি সুনামগঞ্জের অপরূপ সৌন্দর্যের, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত হিসেবেই সারা দেশব্যাপী পরিচিত। সবাই শহীদ সিরাজ লেক হিসেবেই চিনে। এটাকে ইত্যাদি পয়েন্ট নাম দিয়ে কেন পরিচিত করতে হবে। এই জায়গাটি দেশব্যাপী পরিচিত বলেই হানিফ সংকেত এখানে এসে ইত্যাদি অনুষ্ঠান করেছেন। প্রকৃতিকে এমন ভেঙেচুরে ইট-পাথরে বাণিজ্যিক নাম দিয়ে অপরূপ সুনামগঞ্জের এ জায়গাটাকে ইত্যাদির কাছে বিক্রি করা হচ্ছে।’
তাঁদের মতো এমন অনেকের প্রতিবাদের মুখে সিদ্ধান্ত বদলের কথা জানান জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শহীদ সিরাজ লেক নামটি যা ছিল তাই থাকবে। এখানে পর্যটকদের জন্য পর্যটন করপোরেশন এটি থেকে বানানো হচ্ছিল, যাতে পর্যটকেরা এখানে ছবি তুলতে পারে। যেহেতু সাধারণ মানুষ এর প্রতিবাদ করছেন সেজন্য আমরা তাদের কাজ বন্ধ করে দ্রুত এখান থেকে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং ইতিমধ্যেই এটি ভাঙা হয়ে গেছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে