শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
হাওর অধ্যুষিত এলাকা সুনামগঞ্জের শাল্লার কৃষকেরা বোরো ধানের ওপর নির্ভরশীল। বছরে একবার ফসল ঘরে তুলে সারা বছরের খরচপাতি মেটান তাঁরা। এ বছর হাওরাঞ্চলে বোরো ধানের ফলন ভালো হয়েছে জানিয়ে এখানকার কৃষকেরা বলছেন, পোকামাকড় ও রোগবালাই কম হওয়াই এর কারণ। গত বছরের তুলনায় বাজারে ধানের দাম মণপ্রতি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বেড়েছে বলেও জানান তাঁরা।
শাল্লার হাওরে কাটারিভোগ, উচ্চফলনশীল ব্রি-২৮, ব্রি-২৯, হিরা, ও শুভলতা জাতের ধান বেশি চাষ হয়েছে। বিঘাপ্রতি ২৩ থেকে ২৬ মণ ধান পেয়েছেন বলে জানান কৃষকেরা।
শাল্লা উপজেলার আনন্দপুর গ্রামের কৃষক রেজু মিয়া বলেন, ‘এবার ২০ বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছি। বিঘাপ্রতি ২০ থেকে ২৫ মণ করে ধান হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় সুন্দরভাবে ঘরে ধান তুলতে পেরেছি। এ ছাড়া গত বছরের চেয়ে এ বছর বাজারে ধানের দামও বেশি পাওয়া যাচ্ছে। তাই সংসারের সব খরচপাতি করছি ধান বিক্রি করে। অন্যান্য বছরের এই সময়ে ধানের দাম পাওয়া যেত মণপ্রতি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। আর এ বছর শুরু থেকেই ধানের দাম পাওয়া যাচ্ছে মণপ্রতি মোটা ধান ৮০০ টাকা এবং চিকন ধান ১ হাজার টাকা। ধানের ভালো ফলন ও দামে খুশি আমি।’
সুখলাইন গ্রামের কৃষক সুমন দাস জানান, সরকার ১ হাজার ২০০ টাকা মণ ধান কেনার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু বাজারেও ধানের ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। সামনে এটা আরও বাড়তে পারে। তা ছাড়া গুদামে ধান নিয়ে যাওয়া বাড়তি ঝক্কির। এ জন্য গুদামে ধান দেবেন না।
শাল্লার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিধুভূষণ চৌধুরী বলেন, উপজেলার ছোট-বড় ১০টি হাওরে ধান কাটা ও মাড়াই শেষ হয়েছে। কৃষকের ঘরে ঘরে চলছে নতুন ধান তোলার উৎসব। চলতি বোরো মৌসুমে এই উপজেলায় এ বছর ২১ হাজার ৬৯৪ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হয়েছে। চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ মেট্রিক টন, যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা।
শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু তালেব জানান, ‘এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৮৩১ মেট্রিক টন ধান কেনার নির্দেশনা রয়েছে আমাদের। তাই ধান কেনার জন্য আমরা তালিকা প্রস্তুত করেছি। কয়েক দিনের মধ্যে কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে।’
হাওর অধ্যুষিত এলাকা সুনামগঞ্জের শাল্লার কৃষকেরা বোরো ধানের ওপর নির্ভরশীল। বছরে একবার ফসল ঘরে তুলে সারা বছরের খরচপাতি মেটান তাঁরা। এ বছর হাওরাঞ্চলে বোরো ধানের ফলন ভালো হয়েছে জানিয়ে এখানকার কৃষকেরা বলছেন, পোকামাকড় ও রোগবালাই কম হওয়াই এর কারণ। গত বছরের তুলনায় বাজারে ধানের দাম মণপ্রতি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বেড়েছে বলেও জানান তাঁরা।
শাল্লার হাওরে কাটারিভোগ, উচ্চফলনশীল ব্রি-২৮, ব্রি-২৯, হিরা, ও শুভলতা জাতের ধান বেশি চাষ হয়েছে। বিঘাপ্রতি ২৩ থেকে ২৬ মণ ধান পেয়েছেন বলে জানান কৃষকেরা।
শাল্লা উপজেলার আনন্দপুর গ্রামের কৃষক রেজু মিয়া বলেন, ‘এবার ২০ বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছি। বিঘাপ্রতি ২০ থেকে ২৫ মণ করে ধান হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় সুন্দরভাবে ঘরে ধান তুলতে পেরেছি। এ ছাড়া গত বছরের চেয়ে এ বছর বাজারে ধানের দামও বেশি পাওয়া যাচ্ছে। তাই সংসারের সব খরচপাতি করছি ধান বিক্রি করে। অন্যান্য বছরের এই সময়ে ধানের দাম পাওয়া যেত মণপ্রতি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। আর এ বছর শুরু থেকেই ধানের দাম পাওয়া যাচ্ছে মণপ্রতি মোটা ধান ৮০০ টাকা এবং চিকন ধান ১ হাজার টাকা। ধানের ভালো ফলন ও দামে খুশি আমি।’
সুখলাইন গ্রামের কৃষক সুমন দাস জানান, সরকার ১ হাজার ২০০ টাকা মণ ধান কেনার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু বাজারেও ধানের ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। সামনে এটা আরও বাড়তে পারে। তা ছাড়া গুদামে ধান নিয়ে যাওয়া বাড়তি ঝক্কির। এ জন্য গুদামে ধান দেবেন না।
শাল্লার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিধুভূষণ চৌধুরী বলেন, উপজেলার ছোট-বড় ১০টি হাওরে ধান কাটা ও মাড়াই শেষ হয়েছে। কৃষকের ঘরে ঘরে চলছে নতুন ধান তোলার উৎসব। চলতি বোরো মৌসুমে এই উপজেলায় এ বছর ২১ হাজার ৬৯৪ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হয়েছে। চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ মেট্রিক টন, যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা।
শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু তালেব জানান, ‘এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৮৩১ মেট্রিক টন ধান কেনার নির্দেশনা রয়েছে আমাদের। তাই ধান কেনার জন্য আমরা তালিকা প্রস্তুত করেছি। কয়েক দিনের মধ্যে কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে