নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের সেবায় হয়রানি, ট্রেনের টিকিট কালোবাজারিসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার দুপুরে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, সিলেটের তিনজন সহকারী পরিচালকের একটি টিম এই অভিযান চালায়।
দুদক জানায়, অভিযানে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ভুয়া বিল-ভাউচারে মাসে ৭০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ট্রেনের অ্যাটেনডেন্টদের বেতন না দিয়ে উল্টো তাঁদের কাছ থেকে প্রতি মাসে টাকা নেওয়া, রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া গেছে।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, সিলেটের সহকারী পরিচালক মো. আশরাফ উদ্দিনের নেতৃত্বে আভিযানিক দলের সদস্য ছিলেন সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার ও সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল।
অভিযান শেষে দুদক কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের অভিযানের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঈদ উপলক্ষে টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি রোধ। কিন্তু এখানে এসে একের পর এক ভয়াবহ অনিয়মের চিত্র তাঁরা পেয়েছেন। কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে এল!
অভিযানকালে দেখা যায়, সিলেট-ঢাকা-সিলেটগামী আন্তনগর (কালনী, জয়ন্তিকা, পারাবত, উপবন) এবং সিলেট-চট্টগ্রাম-সিলেটগামী আন্তনগর (পাহাড়িকা, উদয়ন) ট্রেনে যাত্রীসেবার জন্য (সাবান, টিস্যু, তোয়ালে, অডোনিল, অ্যারোসল, ফিনাইল, হারপিক, ডাস্টার, ঝাড়ু, হাত ব্রাশ, কমোড ব্রাশ, ডাস্টার ক্লথ, গ্লাস ক্লিনার, ডিটারজেন্ট, মগ, বেলচা, বালতি, বদনা, ঝুড়ি ইত্যাদি) প্রায় ১৮ ধরনের সামগ্রীসহ দুজন ক্লিনার থাকার নিয়ম রয়েছে। বাস্তবে একজন ক্লিনারের মাধ্যমে কেবল এসি বগিতে সাবান ও টিস্যু ছাড়া অন্য কোনো সামগ্রী সরবরাহ করা হয় না। অভিযানকালে সাবান ও টিস্যু ছাড়া আর কোনো সামগ্রী পাওয়া যায়নি। এভাবে প্রতি মাসে প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়।
দুদক কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশ রেলওয়ে অন-বোর্ড ট্রেনের যাত্রীসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে লোক নিয়োগ করে থাকে, যাঁদের অ্যাটেনডেন্ট বলা হয়। কালনী ও পারাবত ট্রেনে প্রগতি এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অন-বোর্ড যাত্রীসেবা দেওয়া হয়। এসব ট্রেনের অ্যাটেনডেন্টদের মাসিক বেতন ১৬ হাজার টাকা। কিন্তু অভিযানকালে অ্যাটেনডেন্টদের অনেকে দুদক কর্মকর্তাদের জানান, বাস্তবে তাঁদের বেতন দেওয়া হয় না, বরং তাঁদের উল্টো প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা দিতে হয়। না হলে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়। অ্যাটেনডেন্টরা আরও জানান, সেই টাকা বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তাকেও দিতে হয়। ফলে তাঁরা বাধ্য হয়ে বিনা টিকিটে যাত্রী যাতায়াতের ব্যবস্থা করেন এবং যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করতে হয়।
দুদক কর্মকর্তারা আরও জানান, পুরোনো প্ল্যাটফর্ম ভেঙে আনুমানিক সাড়ে তিন টন রড পাওয়া যায়। ওই রড আনুমানিক ১ লাখ ১৭হাজার টাকায় বিক্রি করে তা সরকারি তহবিলে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করা হয়েছে। অভিযানকালে ১ ও ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে নির্মাণকাজ করারও প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। তা ছাড়া রেলওয়ে স্টাফ কোয়ার্টারে বহিরাগতদের ভাড়া দেওয়ার অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। রেলওয়ে লাইনের পাথরগুলো কোনো ধরনের পরিমাপ বা জরিপ ছাড়াই ওয়াগনে লোড করা হয়। ওই লোড করা পাথরের পরিমাণ সম্পর্কে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কোনো সুস্পষ্ট জবাব দিতে পারেনি। টিকিট কালোবাজারির বিষয়েও অভিযানে সত্যতা পাওয়া গেছে। আজিজ নামের এক ব্যক্তি স্লিপার ক্লাসের টিকিটের জন্য ১২০০ টাকার পরিবর্তে ২০০০ টাকা দাবি করেন, যিনি স্টেশনে গেটকিপারের দায়িত্বে রয়েছেন।
বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, সিলেটের সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার। তিনি বলেন, ‘নকশা এখনো অনুমোদিত নয়, অথচ সেই অনুযায়ী কাজ চলছে। যদি সরকার নকশা বাতিল করে, তাহলে জনগণের দুই কোটি টাকা পানিতে যাবে। টিকিট থাকার কথা অনলাইনে। অথচ দালালেরা সেগুলো কীভাবে নিজেদের কাছে রেখে দেয়, সেটি খতিয়ে দেখা হবে। টিকিট কালোবাজারি, ভুয়া বিল-ভাউচারে মাসে ৭০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ট্রেনের অ্যাটেনডেন্টদের বেতন না দিয়ে উল্টো তাঁদের কাছ থেকে প্রতি মাসে টাকা নেওয়া, রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির প্রাথমিক সত্যতা রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়। দোষীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় আইনের আওতায় আনা হবে।’
এ বিষয়ে সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজিজ গেটকিপার, তাঁর টিকিট বিক্রির সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে ছোটখাটো কাজ করে। এখন অভিযোগ উঠেছে, আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব। আর ভুয়া বিল-ভাউচার মেকানিক্যাল বিভাগ, রড বিক্রির বিষয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ বলতে পারবে।’
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের সেবায় হয়রানি, ট্রেনের টিকিট কালোবাজারিসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার দুপুরে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, সিলেটের তিনজন সহকারী পরিচালকের একটি টিম এই অভিযান চালায়।
দুদক জানায়, অভিযানে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ভুয়া বিল-ভাউচারে মাসে ৭০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ট্রেনের অ্যাটেনডেন্টদের বেতন না দিয়ে উল্টো তাঁদের কাছ থেকে প্রতি মাসে টাকা নেওয়া, রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া গেছে।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, সিলেটের সহকারী পরিচালক মো. আশরাফ উদ্দিনের নেতৃত্বে আভিযানিক দলের সদস্য ছিলেন সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার ও সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল।
অভিযান শেষে দুদক কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের অভিযানের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঈদ উপলক্ষে টিকিট কালোবাজারি ও যাত্রী হয়রানি রোধ। কিন্তু এখানে এসে একের পর এক ভয়াবহ অনিয়মের চিত্র তাঁরা পেয়েছেন। কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে এল!
অভিযানকালে দেখা যায়, সিলেট-ঢাকা-সিলেটগামী আন্তনগর (কালনী, জয়ন্তিকা, পারাবত, উপবন) এবং সিলেট-চট্টগ্রাম-সিলেটগামী আন্তনগর (পাহাড়িকা, উদয়ন) ট্রেনে যাত্রীসেবার জন্য (সাবান, টিস্যু, তোয়ালে, অডোনিল, অ্যারোসল, ফিনাইল, হারপিক, ডাস্টার, ঝাড়ু, হাত ব্রাশ, কমোড ব্রাশ, ডাস্টার ক্লথ, গ্লাস ক্লিনার, ডিটারজেন্ট, মগ, বেলচা, বালতি, বদনা, ঝুড়ি ইত্যাদি) প্রায় ১৮ ধরনের সামগ্রীসহ দুজন ক্লিনার থাকার নিয়ম রয়েছে। বাস্তবে একজন ক্লিনারের মাধ্যমে কেবল এসি বগিতে সাবান ও টিস্যু ছাড়া অন্য কোনো সামগ্রী সরবরাহ করা হয় না। অভিযানকালে সাবান ও টিস্যু ছাড়া আর কোনো সামগ্রী পাওয়া যায়নি। এভাবে প্রতি মাসে প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়।
দুদক কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশ রেলওয়ে অন-বোর্ড ট্রেনের যাত্রীসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে লোক নিয়োগ করে থাকে, যাঁদের অ্যাটেনডেন্ট বলা হয়। কালনী ও পারাবত ট্রেনে প্রগতি এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অন-বোর্ড যাত্রীসেবা দেওয়া হয়। এসব ট্রেনের অ্যাটেনডেন্টদের মাসিক বেতন ১৬ হাজার টাকা। কিন্তু অভিযানকালে অ্যাটেনডেন্টদের অনেকে দুদক কর্মকর্তাদের জানান, বাস্তবে তাঁদের বেতন দেওয়া হয় না, বরং তাঁদের উল্টো প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা দিতে হয়। না হলে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়। অ্যাটেনডেন্টরা আরও জানান, সেই টাকা বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তাকেও দিতে হয়। ফলে তাঁরা বাধ্য হয়ে বিনা টিকিটে যাত্রী যাতায়াতের ব্যবস্থা করেন এবং যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করতে হয়।
দুদক কর্মকর্তারা আরও জানান, পুরোনো প্ল্যাটফর্ম ভেঙে আনুমানিক সাড়ে তিন টন রড পাওয়া যায়। ওই রড আনুমানিক ১ লাখ ১৭হাজার টাকায় বিক্রি করে তা সরকারি তহবিলে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করা হয়েছে। অভিযানকালে ১ ও ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে নির্মাণকাজ করারও প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। তা ছাড়া রেলওয়ে স্টাফ কোয়ার্টারে বহিরাগতদের ভাড়া দেওয়ার অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। রেলওয়ে লাইনের পাথরগুলো কোনো ধরনের পরিমাপ বা জরিপ ছাড়াই ওয়াগনে লোড করা হয়। ওই লোড করা পাথরের পরিমাণ সম্পর্কে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কোনো সুস্পষ্ট জবাব দিতে পারেনি। টিকিট কালোবাজারির বিষয়েও অভিযানে সত্যতা পাওয়া গেছে। আজিজ নামের এক ব্যক্তি স্লিপার ক্লাসের টিকিটের জন্য ১২০০ টাকার পরিবর্তে ২০০০ টাকা দাবি করেন, যিনি স্টেশনে গেটকিপারের দায়িত্বে রয়েছেন।
বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, সিলেটের সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার। তিনি বলেন, ‘নকশা এখনো অনুমোদিত নয়, অথচ সেই অনুযায়ী কাজ চলছে। যদি সরকার নকশা বাতিল করে, তাহলে জনগণের দুই কোটি টাকা পানিতে যাবে। টিকিট থাকার কথা অনলাইনে। অথচ দালালেরা সেগুলো কীভাবে নিজেদের কাছে রেখে দেয়, সেটি খতিয়ে দেখা হবে। টিকিট কালোবাজারি, ভুয়া বিল-ভাউচারে মাসে ৭০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ট্রেনের অ্যাটেনডেন্টদের বেতন না দিয়ে উল্টো তাঁদের কাছ থেকে প্রতি মাসে টাকা নেওয়া, রড বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির প্রাথমিক সত্যতা রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়। দোষীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় আইনের আওতায় আনা হবে।’
এ বিষয়ে সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজিজ গেটকিপার, তাঁর টিকিট বিক্রির সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে ছোটখাটো কাজ করে। এখন অভিযোগ উঠেছে, আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব। আর ভুয়া বিল-ভাউচার মেকানিক্যাল বিভাগ, রড বিক্রির বিষয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ বলতে পারবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৪ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৪ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৫ ঘণ্টা আগে