নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা অমানবিক, নিষ্ঠুর, দানবীয়। শাবিপ্রবির উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে সাত দিনব্যাপী অনশনরত শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙিয়ে আজ বুধবার উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল।
জাফর ইকবাল বলেন, ‘সরকারের উচ্চমহলের সঙ্গে কথা বলে আমি এবং আমার স্ত্রী বুধবার ভোরে ক্যাম্পাসে এসে পৌঁছেছি। এসেই আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের আমরা বলেছি, তোমাদের প্রাণ অনেক মূল্যবান। এরপর আমরা তাঁদের অনশন ভাঙার অনুরোধ করেছি। তারা কথা রেখেছে।’
শিক্ষার্থীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জাফর ইকবাল বলেন, ‘আমাদের অনুরোধে শিক্ষার্থীরা অনশন ভেঙেছে, এমন আনন্দ আমি আর কোনো দিন পাইনি।’
জাফর ইকবাল বলেন, ‘এখানকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যা হয়েছে তা অমানবিক, নিষ্ঠুর, দানবীয়। যখন আমি এখানে এসে দেখলাম অনশন করা শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার জন্য কোনো মেডিকেল টিম নেই, তখন আমি খুবই ব্যথা পেয়েছি। পাশাপাশি এই শিক্ষার্থীদের যারা টাকা-পয়সা দিয়ে পাশে ছিল, তাদেরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা এখন কারাগারে। এদের দ্রুত মুক্তি দিতে হবে।’
বেনামি মামলা বন্ধের কথা বলে জাফর ইকবাল বলেন, ‘অজ্ঞাত আসামি উল্লেখ করে একাধিক মামলা করা হয়েছে। পরে সুবিধামতো সেখানে শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। আমি অনতিবিলম্বে এসব বন্ধ করার অনুরোধ করছি।’
সরকারের উচ্চমহলের সঙ্গে কথা হয়েছে উল্লেখ করে জাফর ইকবাল বলেন, ‘তাঁরা (উচ্চমহল) আমাকে যে কথাগুলো দিয়েছেন, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। যদি সেটা না হয়, তাহলে বুঝে নেব সরকারের উচ্চমহল শুধু শিক্ষার্থী নয়, আমার সঙ্গেও বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।’
এ সময় জাফর ইকবাল উপস্থিত সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান।
এর আগে, আজ বুধবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে উপস্থিত ২৬ জন শিক্ষার্থী সাবেক অধ্যাপক জাফর ইকবালের অনুরোধে পানি পান করে অনশন ভাঙেন।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা অমানবিক, নিষ্ঠুর, দানবীয়। শাবিপ্রবির উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে সাত দিনব্যাপী অনশনরত শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙিয়ে আজ বুধবার উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল।
জাফর ইকবাল বলেন, ‘সরকারের উচ্চমহলের সঙ্গে কথা বলে আমি এবং আমার স্ত্রী বুধবার ভোরে ক্যাম্পাসে এসে পৌঁছেছি। এসেই আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের আমরা বলেছি, তোমাদের প্রাণ অনেক মূল্যবান। এরপর আমরা তাঁদের অনশন ভাঙার অনুরোধ করেছি। তারা কথা রেখেছে।’
শিক্ষার্থীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জাফর ইকবাল বলেন, ‘আমাদের অনুরোধে শিক্ষার্থীরা অনশন ভেঙেছে, এমন আনন্দ আমি আর কোনো দিন পাইনি।’
জাফর ইকবাল বলেন, ‘এখানকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যা হয়েছে তা অমানবিক, নিষ্ঠুর, দানবীয়। যখন আমি এখানে এসে দেখলাম অনশন করা শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার জন্য কোনো মেডিকেল টিম নেই, তখন আমি খুবই ব্যথা পেয়েছি। পাশাপাশি এই শিক্ষার্থীদের যারা টাকা-পয়সা দিয়ে পাশে ছিল, তাদেরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা এখন কারাগারে। এদের দ্রুত মুক্তি দিতে হবে।’
বেনামি মামলা বন্ধের কথা বলে জাফর ইকবাল বলেন, ‘অজ্ঞাত আসামি উল্লেখ করে একাধিক মামলা করা হয়েছে। পরে সুবিধামতো সেখানে শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। আমি অনতিবিলম্বে এসব বন্ধ করার অনুরোধ করছি।’
সরকারের উচ্চমহলের সঙ্গে কথা হয়েছে উল্লেখ করে জাফর ইকবাল বলেন, ‘তাঁরা (উচ্চমহল) আমাকে যে কথাগুলো দিয়েছেন, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। যদি সেটা না হয়, তাহলে বুঝে নেব সরকারের উচ্চমহল শুধু শিক্ষার্থী নয়, আমার সঙ্গেও বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।’
এ সময় জাফর ইকবাল উপস্থিত সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান।
এর আগে, আজ বুধবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে উপস্থিত ২৬ জন শিক্ষার্থী সাবেক অধ্যাপক জাফর ইকবালের অনুরোধে পানি পান করে অনশন ভাঙেন।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১৯ মিনিট আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে