বালাগঞ্জ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলায় বন্যায় কাঁচা-পাকা ও আধা পাকা সড়ক, সেতু, কালভার্টের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় ভেঙে গেছে অধিকাংশ বাড়িঘর। গ্রামের অভ্যন্তরীণ সড়ক ধসে পড়েছে এবং ভেঙে গেছে। পাকা সড়কগুলোতে বিশাল এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। অন্যদিকে, উপজেলার সব সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট এখনো পানির নিচে রয়েছে। সড়কে জমে আছে হাঁটুপানি। ধীরগতিতে পানি নামায় দুর্ভোগে রয়েছে উপজেলাবাসী।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী অফিসের কর্মকর্তারা জানান, কয়েক মাস আগে সড়কটির বালাগঞ্জ অংশে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হয়েছিল। কিন্তু এবারের বন্যায় সড়কটির অনেক ক্ষতি হয়েছে। বন্যার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই বালাগঞ্জ-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কের একাধিক স্থানে ভেঙে গিয়ে গর্ত হয়েছে। বালাগঞ্জ স্লুইসগেট এলাকায় সড়কের বিশাল অংশ ধসে পড়েছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বন্যায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বালাগঞ্জ-তাজপুর সড়ক। সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক থেকে বালাগঞ্জ উপজেলা সদর পর্যন্ত এই সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এই সড়ক দিয়ে বালাগঞ্জ ও ওসমানীনগর উপজেলার কয়েক লক্ষাধিক মানুষ চলাচল করে। গত ১৭ জুন থেকে বন্যার কারণে দুই উপজেলার সঙ্গে ওই সড়কের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। কয়েকটি স্থানে সড়কের ওপরে অর্ধেকের চেয়ে বেশি অংশ ভেঙে পড়েছে। আরও কয়েকটি স্থানে হয়েছে বিশাল আকৃতির গর্ত। সড়কের বালাগঞ্জ অংশে কাশিপুর, জগৎপুর, নবীনগর, উপজেলা সদর ও ওসমানীনগর অংশে আলীপুর, লামাপাড়া ও পাঁচপাড়া এলাকা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা বলেন, পানির কমার পরেও এই সড়ক দিয়ে স্বাভাবিক যানচলাচল সম্ভব হবে না। দুই প্রজেক্টে ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বালাগঞ্জ-খসরুপুর সড়ক নির্মাণকাজ শুরু করেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রায় ২২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সড়কে কাজ শুরু করার পর ভয়াবহ বন্যায় একাধিক স্থানে মাটি ধসে খালে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে প্রায় শত কোটি টাকা ব্যয়ে সিলেট-সুলতানপুর-বালাগঞ্জ সড়কের উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। একাধিক স্থানে এই সড়কের পাশের মাটি ধসে পড়েছে।
রিফাতপুর গ্রামের আবুল হাছান বলেন, ‘সাড়ে চার কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের মধ্যে কাঁচা দেড় কিলোমিটার অংশ পানির তোড়ে বিলীন হয়ে গেছে। সড়ক আর সড়ক নেই। বন্যা-পরবর্তী সময়ে এই অঞ্চলের মানুষ যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হবে।’
বালাগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মোস্তাকিম শরিফ সাইদ বলেন, ‘গ্রামীণ অবকাঠামোর অধিকাংশই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার সব সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট এখনো পানির নিচে রয়েছে। পানি কমলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যাবে।’
সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলায় বন্যায় কাঁচা-পাকা ও আধা পাকা সড়ক, সেতু, কালভার্টের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় ভেঙে গেছে অধিকাংশ বাড়িঘর। গ্রামের অভ্যন্তরীণ সড়ক ধসে পড়েছে এবং ভেঙে গেছে। পাকা সড়কগুলোতে বিশাল এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। অন্যদিকে, উপজেলার সব সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট এখনো পানির নিচে রয়েছে। সড়কে জমে আছে হাঁটুপানি। ধীরগতিতে পানি নামায় দুর্ভোগে রয়েছে উপজেলাবাসী।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী অফিসের কর্মকর্তারা জানান, কয়েক মাস আগে সড়কটির বালাগঞ্জ অংশে প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হয়েছিল। কিন্তু এবারের বন্যায় সড়কটির অনেক ক্ষতি হয়েছে। বন্যার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই বালাগঞ্জ-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কের একাধিক স্থানে ভেঙে গিয়ে গর্ত হয়েছে। বালাগঞ্জ স্লুইসগেট এলাকায় সড়কের বিশাল অংশ ধসে পড়েছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বন্যায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বালাগঞ্জ-তাজপুর সড়ক। সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক থেকে বালাগঞ্জ উপজেলা সদর পর্যন্ত এই সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এই সড়ক দিয়ে বালাগঞ্জ ও ওসমানীনগর উপজেলার কয়েক লক্ষাধিক মানুষ চলাচল করে। গত ১৭ জুন থেকে বন্যার কারণে দুই উপজেলার সঙ্গে ওই সড়কের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। কয়েকটি স্থানে সড়কের ওপরে অর্ধেকের চেয়ে বেশি অংশ ভেঙে পড়েছে। আরও কয়েকটি স্থানে হয়েছে বিশাল আকৃতির গর্ত। সড়কের বালাগঞ্জ অংশে কাশিপুর, জগৎপুর, নবীনগর, উপজেলা সদর ও ওসমানীনগর অংশে আলীপুর, লামাপাড়া ও পাঁচপাড়া এলাকা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা বলেন, পানির কমার পরেও এই সড়ক দিয়ে স্বাভাবিক যানচলাচল সম্ভব হবে না। দুই প্রজেক্টে ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বালাগঞ্জ-খসরুপুর সড়ক নির্মাণকাজ শুরু করেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রায় ২২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সড়কে কাজ শুরু করার পর ভয়াবহ বন্যায় একাধিক স্থানে মাটি ধসে খালে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে প্রায় শত কোটি টাকা ব্যয়ে সিলেট-সুলতানপুর-বালাগঞ্জ সড়কের উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। একাধিক স্থানে এই সড়কের পাশের মাটি ধসে পড়েছে।
রিফাতপুর গ্রামের আবুল হাছান বলেন, ‘সাড়ে চার কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের মধ্যে কাঁচা দেড় কিলোমিটার অংশ পানির তোড়ে বিলীন হয়ে গেছে। সড়ক আর সড়ক নেই। বন্যা-পরবর্তী সময়ে এই অঞ্চলের মানুষ যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হবে।’
বালাগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মোস্তাকিম শরিফ সাইদ বলেন, ‘গ্রামীণ অবকাঠামোর অধিকাংশই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার সব সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট এখনো পানির নিচে রয়েছে। পানি কমলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যাবে।’
নগরবাসীর নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৯০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। দুই কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে স্থাপিত এসব ক্যামেরায় ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), স্বয়ংক্রিয় গাড়ির নম্বর শনাক্তকরণ, মানুষের মুখাবয়ব চেনার স
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৫ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৫ ঘণ্টা আগে