নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট নগরীতে হিট স্ট্রোকে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার নগরীর দক্ষিণ সুরমা কাজির বাজার ব্রিজ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পুলিশের ধারণা, প্রচণ্ড গরমে রিকশা চালানোয় হিট স্ট্রোকে ওই চালক মারা গেছেন। তবে চিকিৎসক ও আবহাওয়া অফিস বলছে, সিলেটে হিট স্ট্রোক করার মতো তাপমাত্রা নয়।
মৃত ব্যক্তির নাম মো. আবু হানিফ মিয়া (৩৪), তিনি হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মাদনা এলাকার শিবপুর নামাহাটি গ্রামের মো. করম আলীর ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়ারদৌস হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুরের দিকে কাজীর বাজার ব্রিজ হয়ে যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় খোজারখলা পুলিশ বক্সের সামনে জ্ঞান হারিয়ে ওই ব্যক্তি রিকশা থেকে পড়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ও স্থানীয়রা দ্রুত তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
ওসি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে-অতিরিক্ত গরমে রিকশাচালক হানিফ হিট স্ট্রোক করেছেন। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। মরদেহ ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রয়েছে এবং তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে সিলেট ওসমানী হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিলেটের তাপমাত্রা দেশের অন্যান্য জায়গার মতো নয়। তবুও আমাদের আরও সতর্ক থাকা দরকার। প্রচণ্ড গরমে বিশেষ করে রোদে কাজ করার সময় অস্বস্তি লাগলে ঠান্ডা বা ছায়ায় যেতে হবে। না হলে অতিরিক্ত হিটেড হয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে এখন পর্যন্ত সিলেটের তাপমাত্রা হিট স্ট্রোক করার মতো নয়। রিকশাচালক হানিফ মিয়ার মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ছাড়া বলা যাবে না।’
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেটের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক দিলীপ বৈষ্ণব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর দুপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৫ ও বেলা ৩টায় ৩৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সিলেট অঞ্চলের স্বাভাবিক তাপমাত্রা। চলতি মাসেও দুদিন (১৩ ও ১৪ এপ্রিল) ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে ছিল তাপমাত্রা। এই তাপমাত্রায়ও অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোক হতে পারে। তবে এ বছর তাপমাত্রা আরও বাড়বে।’
সিলেট নগরীতে হিট স্ট্রোকে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার নগরীর দক্ষিণ সুরমা কাজির বাজার ব্রিজ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পুলিশের ধারণা, প্রচণ্ড গরমে রিকশা চালানোয় হিট স্ট্রোকে ওই চালক মারা গেছেন। তবে চিকিৎসক ও আবহাওয়া অফিস বলছে, সিলেটে হিট স্ট্রোক করার মতো তাপমাত্রা নয়।
মৃত ব্যক্তির নাম মো. আবু হানিফ মিয়া (৩৪), তিনি হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মাদনা এলাকার শিবপুর নামাহাটি গ্রামের মো. করম আলীর ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়ারদৌস হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুরের দিকে কাজীর বাজার ব্রিজ হয়ে যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় খোজারখলা পুলিশ বক্সের সামনে জ্ঞান হারিয়ে ওই ব্যক্তি রিকশা থেকে পড়ে যান। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ও স্থানীয়রা দ্রুত তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
ওসি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে-অতিরিক্ত গরমে রিকশাচালক হানিফ হিট স্ট্রোক করেছেন। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। মরদেহ ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রয়েছে এবং তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে সিলেট ওসমানী হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিলেটের তাপমাত্রা দেশের অন্যান্য জায়গার মতো নয়। তবুও আমাদের আরও সতর্ক থাকা দরকার। প্রচণ্ড গরমে বিশেষ করে রোদে কাজ করার সময় অস্বস্তি লাগলে ঠান্ডা বা ছায়ায় যেতে হবে। না হলে অতিরিক্ত হিটেড হয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে এখন পর্যন্ত সিলেটের তাপমাত্রা হিট স্ট্রোক করার মতো নয়। রিকশাচালক হানিফ মিয়ার মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ছাড়া বলা যাবে না।’
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেটের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক দিলীপ বৈষ্ণব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর দুপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৫ ও বেলা ৩টায় ৩৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সিলেট অঞ্চলের স্বাভাবিক তাপমাত্রা। চলতি মাসেও দুদিন (১৩ ও ১৪ এপ্রিল) ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে ছিল তাপমাত্রা। এই তাপমাত্রায়ও অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোক হতে পারে। তবে এ বছর তাপমাত্রা আরও বাড়বে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে