নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিমেবি) রেজিস্ট্রার (অ্যাডহক) আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে অপ্রীতিকর মন্তব্যের অভিযোগ এনে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদ। তাঁদের অভিযোগ, রেজিস্ট্রার নিয়মবহির্ভূত ও আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনি পদত্যাগ না করে উল্টো হুমকিও দিচ্ছেন।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এর প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেন। বেলা ১টার দিকে ক্যাম্পাস থেকে মিছিল নিয়ে নগরের চৌহাট্টার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পরে সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তাঁরা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গতকাল সোমবার জাতীয় একটি দৈনিকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন রেজিস্ট্রার ফজলুর রহমান। তিনি পদত্যাগ না করে উল্টো আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি দিচ্ছেন। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দিচ্ছেন। আমরা ঘৃণাভরে তাঁর মনগড়া, বানোয়াট এসব বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করছি। একই সঙ্গে তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি বেঁধে দেওয়া ৪৮ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ভিসি, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি করছি। অন্যথায় আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করব।
তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ২০২২ সালে (অ্যাডহেক) ভিত্তিতে রেজিস্ট্রার পদে আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান নিয়োগ পান। এর পর থেকেই নানা অনিয়ম শুরু করেন। তাঁর এসব দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে স্থানীয় পত্রিকা ও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তবুও ক্ষমতার দাপট ও ভিসির একচ্ছত্র মদদে তিনি স্বপদে বহাল রয়েছেন। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। তাঁর ভয়ে তটস্থ ছিলেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তিনি তাঁর পছন্দের কয়েজন কর্মকর্তাকে দিয়ে আলাদা সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। এই সিন্ডিকেট দিয়েই নানা অপকর্ম করাতেন তিনি। তাঁকে মদদ দিতেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. এনায়েত হোসেন। এ জন্যই পদত্যাগ দাবি করছেন। তাঁরা এই নৈরাজ্যের অবসান চান।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক, আজগুবি। একইভাবে হুমকির অভিযোগ অসত্য।’
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিমেবি) রেজিস্ট্রার (অ্যাডহক) আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে অপ্রীতিকর মন্তব্যের অভিযোগ এনে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদ। তাঁদের অভিযোগ, রেজিস্ট্রার নিয়মবহির্ভূত ও আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনি পদত্যাগ না করে উল্টো হুমকিও দিচ্ছেন।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এর প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেন। বেলা ১টার দিকে ক্যাম্পাস থেকে মিছিল নিয়ে নগরের চৌহাট্টার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পরে সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তাঁরা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, গতকাল সোমবার জাতীয় একটি দৈনিকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন রেজিস্ট্রার ফজলুর রহমান। তিনি পদত্যাগ না করে উল্টো আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি দিচ্ছেন। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দিচ্ছেন। আমরা ঘৃণাভরে তাঁর মনগড়া, বানোয়াট এসব বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করছি। একই সঙ্গে তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি বেঁধে দেওয়া ৪৮ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ভিসি, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি করছি। অন্যথায় আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করব।
তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ২০২২ সালে (অ্যাডহেক) ভিত্তিতে রেজিস্ট্রার পদে আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান নিয়োগ পান। এর পর থেকেই নানা অনিয়ম শুরু করেন। তাঁর এসব দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে স্থানীয় পত্রিকা ও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তবুও ক্ষমতার দাপট ও ভিসির একচ্ছত্র মদদে তিনি স্বপদে বহাল রয়েছেন। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। তাঁর ভয়ে তটস্থ ছিলেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তিনি তাঁর পছন্দের কয়েজন কর্মকর্তাকে দিয়ে আলাদা সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। এই সিন্ডিকেট দিয়েই নানা অপকর্ম করাতেন তিনি। তাঁকে মদদ দিতেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. এনায়েত হোসেন। এ জন্যই পদত্যাগ দাবি করছেন। তাঁরা এই নৈরাজ্যের অবসান চান।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক, আজগুবি। একইভাবে হুমকির অভিযোগ অসত্য।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বালুভর্তি বস্তা দিয়ে চাপা দেওয়া অবস্থায় এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার চরসাদিপুর ইউনিয়নের চর ঘোষপুরে লাশটি পাওয়া যায়। নিহত মো. শিহাব (১০) ঘোষপুরের রতন শেখের ছেলে। বাবা নিরুদ্দেশ হওয়ার পর সে মা তাসলিমা খাতুনের সঙ্গে সরকারি আবাসন প্রকল্পের গুচ্ছগ্রামে থাকত
১৩ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে পৃথক দুই অভিযানে তাঁদের আটক করে আদালতে পাঠানো হয়।
১৫ মিনিট আগেঅর্থপাচার মামলায় অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনির সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেরাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ীহাটে অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষে আহত সুমি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন। একই ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছটফট করছেন সুমির ভাই অসীম মুরালি ও তাঁর বোনের ছেলে সুবেদ মুরালি। তাঁদের বাড়ি গোদাগাড়ী উপজেলার ঠাকুরযৌবন গ্রামে।
৪১ মিনিট আগে