সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী ও সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মান্নানের জামিন আবেদন ফের নামঞ্জুর করেছেন দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক নির্জন কুমার মিত্র।
আজ রোববার এম এ মান্নানের অনুপস্থিতিতে বাদী ও আসামিপক্ষের আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। মামলার পক্ষে-বিপক্ষে বিপুলসংখ্যক আইনজীবীর উপস্থিতিতে জামিন আবেদন ও নামঞ্জুরের শুনানি হয়।
এর আগে গতকাল শনিবার এম এ মান্নানকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুল হক জানান, সুনামগঞ্জের সাধারণ ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন এম এ মান্নান। তাঁর পরিকল্পনায় দেশে ও সুনামগঞ্জে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। সেখানে অনেক অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে সরকার। তাই নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার দাবি করা হচ্ছে।
এর আগে ১৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিজ বাসা থেকে সাবেক এই মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে সুনামগঞ্জ সদর থানায় নিয়ে আসা হয়। পরদিন ২০ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁকে আদালতে তোলা হলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, সুনামগঞ্জ শহরে ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ২ সেপ্টেম্বর আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় এম এ মান্নানসহ ৯৯ জনকে আসামি করা হয়। বাদীর ভাই শিক্ষার্থী জহুর আহমদ হামলার ঘটনায় আহত হয়েছিলেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার বাসিন্দা হাফিজ আহমদ নামের এক ব্যক্তি দ্রুত বিচার আইনে মামলাটি দায়ের করেন।
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী ও সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মান্নানের জামিন আবেদন ফের নামঞ্জুর করেছেন দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক নির্জন কুমার মিত্র।
আজ রোববার এম এ মান্নানের অনুপস্থিতিতে বাদী ও আসামিপক্ষের আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। মামলার পক্ষে-বিপক্ষে বিপুলসংখ্যক আইনজীবীর উপস্থিতিতে জামিন আবেদন ও নামঞ্জুরের শুনানি হয়।
এর আগে গতকাল শনিবার এম এ মান্নানকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুল হক জানান, সুনামগঞ্জের সাধারণ ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন এম এ মান্নান। তাঁর পরিকল্পনায় দেশে ও সুনামগঞ্জে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। সেখানে অনেক অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে সরকার। তাই নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার দাবি করা হচ্ছে।
এর আগে ১৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার নিজ বাসা থেকে সাবেক এই মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে সুনামগঞ্জ সদর থানায় নিয়ে আসা হয়। পরদিন ২০ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁকে আদালতে তোলা হলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, সুনামগঞ্জ শহরে ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ২ সেপ্টেম্বর আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলায় এম এ মান্নানসহ ৯৯ জনকে আসামি করা হয়। বাদীর ভাই শিক্ষার্থী জহুর আহমদ হামলার ঘটনায় আহত হয়েছিলেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার বাসিন্দা হাফিজ আহমদ নামের এক ব্যক্তি দ্রুত বিচার আইনে মামলাটি দায়ের করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে