নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
অনিয়ম ও নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে এনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সিলেট-২ আসনের চারপ্রার্থী। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ওসমানীনগর উপজেলার একটি রেস্তোরাঁয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে একসঙ্গে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তাঁরা।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য ও গণফোরামের প্রার্থী মো. মোকাব্বির খান (উদীয়মান সূর্য), বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ট্রাক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়া (লাঙ্গল) এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব (সোনালী আঁশ)।
এ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী।
নির্বাচন বর্জন ঘোষণা দিয়ে প্রার্থীরা সাংবাদিকদের জানান, সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাসে এ আসনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাঁরা। কিন্তু ভোট শুরু কিছুক্ষণ পর থেকে নৌকার প্রার্থীর লোকজন বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রের এজেন্টদের বের করে দেয়। ভোটার ও কর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্র দখল ও জাল ভোটের অভিযোগ এনে নির্বাচন প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন তারা।
তাঁরা জানান, অনেক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে ভোটের মাঠে এসেছিলেন। ভেবেছিলেন ভোটের মাঠ পেশিশক্তি মুক্ত এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরপেক্ষ থাকবে। কিন্তু আজ সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে জাল ভোট দেওয়া হচ্ছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী শফিক চৌধুরীর লোকেরা তাঁদের এজেন্টদের মারধর করে বের করে দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন এই প্রার্থীরা। তাঁরা দাবি করেন ভোটাররা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারছে না। যাওয়ার আগে বলা হচ্ছে তার ভোট শেষ হয়ে গেছে। এই পরিবেশে পরিস্থিতিতে ভোট থেকে তাঁরা চার প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন নিজেদের।
এসব অভিযোগ অস্বীকার করে নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোট কারচুপির কোনো সুযোগ নেই। নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত শক্তিশালী। মানুষ উৎসাহ-উদ্দীপনায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিচ্ছে। পরাজয় নিশ্চিত দেখে কেউ সরে দাঁড়ালে কিছু করার নাই।’
ওসমানী নগর-বিশ্বনাথ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসনে নৌকা প্রার্থী ছাড়াও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. জহির এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মনোয়ার হোসাইন ভোটের মাঠে রয়েছেন। যদিও নৌকা ছাড়া বাকি দু’জন ভোটারদের কাছে অপরিচিত।
অনিয়ম ও নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে এনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সিলেট-২ আসনের চারপ্রার্থী। আজ রোববার বেলা ২টার দিকে ওসমানীনগর উপজেলার একটি রেস্তোরাঁয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে একসঙ্গে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তাঁরা।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য ও গণফোরামের প্রার্থী মো. মোকাব্বির খান (উদীয়মান সূর্য), বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ট্রাক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়া (লাঙ্গল) এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব (সোনালী আঁশ)।
এ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী।
নির্বাচন বর্জন ঘোষণা দিয়ে প্রার্থীরা সাংবাদিকদের জানান, সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাসে এ আসনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তাঁরা। কিন্তু ভোট শুরু কিছুক্ষণ পর থেকে নৌকার প্রার্থীর লোকজন বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রের এজেন্টদের বের করে দেয়। ভোটার ও কর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্র দখল ও জাল ভোটের অভিযোগ এনে নির্বাচন প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন তারা।
তাঁরা জানান, অনেক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে ভোটের মাঠে এসেছিলেন। ভেবেছিলেন ভোটের মাঠ পেশিশক্তি মুক্ত এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরপেক্ষ থাকবে। কিন্তু আজ সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে জাল ভোট দেওয়া হচ্ছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী শফিক চৌধুরীর লোকেরা তাঁদের এজেন্টদের মারধর করে বের করে দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন এই প্রার্থীরা। তাঁরা দাবি করেন ভোটাররা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারছে না। যাওয়ার আগে বলা হচ্ছে তার ভোট শেষ হয়ে গেছে। এই পরিবেশে পরিস্থিতিতে ভোট থেকে তাঁরা চার প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন নিজেদের।
এসব অভিযোগ অস্বীকার করে নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোট কারচুপির কোনো সুযোগ নেই। নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত শক্তিশালী। মানুষ উৎসাহ-উদ্দীপনায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিচ্ছে। পরাজয় নিশ্চিত দেখে কেউ সরে দাঁড়ালে কিছু করার নাই।’
ওসমানী নগর-বিশ্বনাথ উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসনে নৌকা প্রার্থী ছাড়াও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. জহির এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মনোয়ার হোসাইন ভোটের মাঠে রয়েছেন। যদিও নৌকা ছাড়া বাকি দু’জন ভোটারদের কাছে অপরিচিত।
হায়দার আলী ভবনের সামনে হাজারো মানুষ, তিন পাশে শিক্ষার্থীদের মানবদেয়াল। দূর থেকে হাজার চোখ উঁকি দিচ্ছে ভবনের দিকে। প্রশিক্ষণ বিমানের আঘাতে এফোঁড়-ওফোঁড় হওয়া ভবনের বিশাল জায়গাজুড়ে দেয়ালে ক্ষত। মেঝের নিচে বিশাল গর্ত। সেই গর্তে জমে রয়েছে পানি। ভবনটির সামনে ছড়ানো-ছিটানো শিক্ষার্থীদের পোড়া বই, লেখা...
১ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি একাডেমিক ভবনে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রশিক্ষণে নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে ঢাকার বাইরের এয়ারফিল্ডগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঢাকার বাইরে পড়ে থাকা ছয়টি এয়ারফিল্ড সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হলে...
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান বিধ্বস্তে আহত ও নিহতদের একটি বিস্তারিত তালিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ও মৃতদের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনায় মোট ৬৭ জন আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এবং ২৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নদীটি খনন করে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু এখন আবার সেই নদীতেই চলছে বেপরোয়া বালু উত্তোলন। স্থানীয়দের অভিযোগ, টোক ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আবু বকর সিদ্দিক কিরণ, মনোহরদী আওয়ামী লীগ নেতা কাজল মৃধা এবং যুবদল নেতা জহিরুল ইসলাম মিলে অন্তত ৩০–৩৫ জন প্রভাবশালীকে...
১ ঘণ্টা আগে