রিপন দে, মৌলভীবাজার
চলতি মৌসুমে দেশে চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ কোটি ২ লাখ কেজি। ছয় মাসে অর্ধেক উৎপাদন হওয়ার কথা থাকলেও গত আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে হয়েছে ৫ কোটি ৪৫ লাখ কেজি। তবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তা ৫৪ লাখ ৯২ হাজার কেজি বেশি। এবারও শেষ পর্যন্ত উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
মার্চ থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চায়ের মৌসুম। মৌসুমে সর্বোচ্চ চা উৎপাদিত হয় জুলাই ও আগস্ট মাসে। বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্য অনুসারে, ১৬৮টি চা-বাগান ও ফাঁড়ি বাগান রয়েছে। আগস্ট পর্যন্ত এসব বাগানের সর্বশেষ উৎপাদন ৫ কোটি ৪৫ লাখ কেজি চা। আর সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় উৎপাদনও ভালো হয়েছে। তবে এর হিসাব এখনো হয়নি।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২২ সালে ১০ কোটি কেজি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হলেও উৎপাদিত হয় ৯ কোটি ৩৮ লাখ ২৯ হাজার কেজি। যদিও এর আগের বছর ২০২১ সালে লক্ষ্যমাত্রার ৭ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার কেজির বিপরীতে চা উৎপাদিত হয়েছিল ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬ হাজার কেজি চা। তবে এ বছরের মাঝামাঝি আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ানো সম্ভব বলে দাবি চা বোর্ডের।
মৌসুমের শুরুর দিকে অবশ্য বৃষ্টির অভাবে চায়ের উৎপাদন কমেছিল আশঙ্কাজনকভাবে। চা বোর্ডের তথ্য অনুসারে, গত জানুয়ারিতে চা উৎপাদিত হয় ৩ লাখ ৬৪ হাজার কেজি, ফেব্রুয়ারিতে ৪৬ হাজার, মার্চে ২০ লাখ ৫৫ হাজার, এপ্রিলে ৫০ লাখ ৮৯ হাজার, মে মাসে ৮১ লাখ ৭২ হাজার, জুনে ১ কোটি ৭ লাখ ১৬ হাজার, জুলাইয়ে ১ কোটি ৩৬ লাখ ৫৪ কেজি। আগস্টে বছরের রেকর্ড ১ কোটি ৪৪ লাখ ৮৯ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভাড়াউড়া চা-বাগানের শ্রমিক পার্বতী গৌড় জানান, চলতি মাসে প্রতিদিন তিনি ৬৫-৭৫ কেজি পাতা তুলছেন। বছরের যেকোনো সময় থেকে তা বেশি।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিটের পরিচালক ড. রফিকুল হক বলেন, ‘২০২২ সালের জুলাই মাসে উৎপাদিত হয়েছিল ১ কোটি ১২ লাখ ৭৬ হাজার কেজি। আগস্টে হয়েছিল ১ কোটি ৭ লাখ ৬২ হাজার কেজি। চা উৎপাদনের এখন ভরা মৌসুম। আশানুরূপ চা উৎপাদিত হচ্ছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০২ (১০ কোটি ২০ লাখ কেজি) মিলিয়ন কেজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমরা সক্ষম হব।’
বাংলাদেশ চা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেন বলেন, চলতি মৌসুমে জুনের প্রথম দিকে চা-শিল্প প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে পড়ে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় উৎপাদন কমেছিল। পরে বৃষ্টি হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে।
চলতি মৌসুমে দেশে চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ কোটি ২ লাখ কেজি। ছয় মাসে অর্ধেক উৎপাদন হওয়ার কথা থাকলেও গত আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে হয়েছে ৫ কোটি ৪৫ লাখ কেজি। তবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তা ৫৪ লাখ ৯২ হাজার কেজি বেশি। এবারও শেষ পর্যন্ত উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
মার্চ থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চায়ের মৌসুম। মৌসুমে সর্বোচ্চ চা উৎপাদিত হয় জুলাই ও আগস্ট মাসে। বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্য অনুসারে, ১৬৮টি চা-বাগান ও ফাঁড়ি বাগান রয়েছে। আগস্ট পর্যন্ত এসব বাগানের সর্বশেষ উৎপাদন ৫ কোটি ৪৫ লাখ কেজি চা। আর সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় উৎপাদনও ভালো হয়েছে। তবে এর হিসাব এখনো হয়নি।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২২ সালে ১০ কোটি কেজি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হলেও উৎপাদিত হয় ৯ কোটি ৩৮ লাখ ২৯ হাজার কেজি। যদিও এর আগের বছর ২০২১ সালে লক্ষ্যমাত্রার ৭ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার কেজির বিপরীতে চা উৎপাদিত হয়েছিল ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬ হাজার কেজি চা। তবে এ বছরের মাঝামাঝি আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ানো সম্ভব বলে দাবি চা বোর্ডের।
মৌসুমের শুরুর দিকে অবশ্য বৃষ্টির অভাবে চায়ের উৎপাদন কমেছিল আশঙ্কাজনকভাবে। চা বোর্ডের তথ্য অনুসারে, গত জানুয়ারিতে চা উৎপাদিত হয় ৩ লাখ ৬৪ হাজার কেজি, ফেব্রুয়ারিতে ৪৬ হাজার, মার্চে ২০ লাখ ৫৫ হাজার, এপ্রিলে ৫০ লাখ ৮৯ হাজার, মে মাসে ৮১ লাখ ৭২ হাজার, জুনে ১ কোটি ৭ লাখ ১৬ হাজার, জুলাইয়ে ১ কোটি ৩৬ লাখ ৫৪ কেজি। আগস্টে বছরের রেকর্ড ১ কোটি ৪৪ লাখ ৮৯ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভাড়াউড়া চা-বাগানের শ্রমিক পার্বতী গৌড় জানান, চলতি মাসে প্রতিদিন তিনি ৬৫-৭৫ কেজি পাতা তুলছেন। বছরের যেকোনো সময় থেকে তা বেশি।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিটের পরিচালক ড. রফিকুল হক বলেন, ‘২০২২ সালের জুলাই মাসে উৎপাদিত হয়েছিল ১ কোটি ১২ লাখ ৭৬ হাজার কেজি। আগস্টে হয়েছিল ১ কোটি ৭ লাখ ৬২ হাজার কেজি। চা উৎপাদনের এখন ভরা মৌসুম। আশানুরূপ চা উৎপাদিত হচ্ছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০২ (১০ কোটি ২০ লাখ কেজি) মিলিয়ন কেজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমরা সক্ষম হব।’
বাংলাদেশ চা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেন বলেন, চলতি মৌসুমে জুনের প্রথম দিকে চা-শিল্প প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে পড়ে। বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় উৎপাদন কমেছিল। পরে বৃষ্টি হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে।
দিনাজপুরের বিরামপুরে সড়কে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করার সময় পেছন থেকে আসা পণ্যবাহী ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে আতিয়ার রহমান (৫০) নামের এক ইজিবাইকচালক (ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা) নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিরামপুর পৌর শহরের ঢাকা মোড়ে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা
২৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) একটি কারখানায় আগুন লেগেছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, আগুন নিয়ন্ত্রণে ১৪টি ইউনিট কাজ করছে।
২৯ মিনিট আগেপাবনা শহরের শালগাড়িয়া গোরস্থানপাড়ায় ডোবা থেকে অজ্ঞাতনামা যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়।
৪২ মিনিট আগেসংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে।
৪৪ মিনিট আগে