সহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি (টপ সয়েল) কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এ সব মাটি বিক্রি করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার উবাহাটা ইউনিয়নের হাতুরাকান্দি এলাকায় দিনরাত এক্সকাভেটর (ভেকু) দিয়ে মাটি কেটে তা ডাম্প ট্রাক, ট্রলি ও ট্রাক্টরে করে শায়েস্তাগঞ্জ, বাহুবল এবং মাধবপুরের ইটভাটা, শিল্পকারখানা ও বাসাবাড়ি ভরাটের কাজে সরবরাহ করা হচ্ছে। কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার পেছনে প্রভাবশালীদের মদদ রয়েছে বলেও জানা গেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, জমির উপরিভাগের মাটি কাটার ফলে উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়ে কৃষি উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে। মাটি বহনের ফলে গ্রামীণ রাস্তা ও সড়কগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, উপরিভাগের মাটি হারিয়ে গেলে জমিতে দ্বিগুণ সার প্রয়োগ করেও কাঙ্ক্ষিত ফলন পাওয়া যাবে না।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মাটি কাটতে নিষেধ করলেও ভূমিদস্যুরা কোনো কর্ণপাত করছে না। এদিকে অভিযোগ করা সত্ত্বেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ বিরাজ করছে।
স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত প্রশাসন কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে ফসলি জমি ধ্বংস রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। অন্যথায় কৃষি উৎপাদন ও পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
স্থানীয় এক রিকশাচালক মো. কামাল মিয়া বলেন, মাটি বহনের ভারী যানবাহনের কারণে চুনারুঘাট-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কসহ গ্রামীণ রাস্তাগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রবিন মিয়া এ বিষয়ে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।
লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি (টপ সয়েল) কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এ সব মাটি বিক্রি করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার উবাহাটা ইউনিয়নের হাতুরাকান্দি এলাকায় দিনরাত এক্সকাভেটর (ভেকু) দিয়ে মাটি কেটে তা ডাম্প ট্রাক, ট্রলি ও ট্রাক্টরে করে শায়েস্তাগঞ্জ, বাহুবল এবং মাধবপুরের ইটভাটা, শিল্পকারখানা ও বাসাবাড়ি ভরাটের কাজে সরবরাহ করা হচ্ছে। কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার পেছনে প্রভাবশালীদের মদদ রয়েছে বলেও জানা গেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, জমির উপরিভাগের মাটি কাটার ফলে উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়ে কৃষি উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে। মাটি বহনের ফলে গ্রামীণ রাস্তা ও সড়কগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, উপরিভাগের মাটি হারিয়ে গেলে জমিতে দ্বিগুণ সার প্রয়োগ করেও কাঙ্ক্ষিত ফলন পাওয়া যাবে না।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মাটি কাটতে নিষেধ করলেও ভূমিদস্যুরা কোনো কর্ণপাত করছে না। এদিকে অভিযোগ করা সত্ত্বেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ বিরাজ করছে।
স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত প্রশাসন কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে ফসলি জমি ধ্বংস রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। অন্যথায় কৃষি উৎপাদন ও পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
স্থানীয় এক রিকশাচালক মো. কামাল মিয়া বলেন, মাটি বহনের ভারী যানবাহনের কারণে চুনারুঘাট-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কসহ গ্রামীণ রাস্তাগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রবিন মিয়া এ বিষয়ে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।
লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
১ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
২ ঘণ্টা আগে