নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর হাটে ক্রেতাদের উপস্থিতি বেড়েছে। সবাই নিজেদের পছন্দমতো কোরবানির পশু কিনে নিতে ব্যস্ত।
ঢাকা দক্ষিণের দনিয়া থেকে শুরু করে উত্তরের গাবতলী, দিয়াবাড়ী প্রতিটি হাটই এখন মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে মুখরিত। ভোর থেকেই ক্রেতারা হাটে হাটে ঘুরে যাচ্ছেন, পশুর দাম-দর কষাকষি করছেন এবং পছন্দসই পশু কিনে বাড়ি ফিরছেন। অনেকেই রাত জেগে হাটে বসে থাকার পর ভোরে পশু নিয়ে বাসায় ফিরছেন। বিক্রেতারা বলছেন, এই দুই দিন বেচাকেনার সবচেয়ে বড় সময়।
হাটগুলোতে বিভিন্ন জাতের গরু ছাড়াও খাসি, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে কোথাও কোথাও দেখা মিলেছে উট ও দুম্বারও। তবে এবারও মাঝারি ও ছোট আকারের গরুর চাহিদা বেশি। বড় গরুর চাহিদা তুলনামূলক কম থাকায় বিক্রেতারা চিন্তিত।
গাবতলীর হাটের এক ইজারাদার সৈয়দ এ সিদ্দিক বলেন, ‘এখন পর্যন্ত হাট স্থিতিশীল রয়েছে, তবে বড় গরুর চাহিদা কম হওয়ায় বিক্রেতারা উদ্বিগ্ন। বিকেল থেকে হাটে আরও মানুষের ঢল পড়বে বলে আশা করছি।’
বিপুল মানুষের ভিড় আর মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেক ক্রেতাই পশুর দামকে তুলনামূলক বেশি বলছেন। বেসরকারি চাকরিজীবী রায়হান বলেন, ‘প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে ঘুরছি, কিন্তু বাজেটের মধ্যে গরু পাচ্ছি না। দাম একটু বেশি। ঈদের এক দিন বাকি, তাই কিনতেই হবে।’
অন্য একজন ক্রেতা আশরাফ মন্তব্য করেন, ‘বড় গরুর দাম অনেক বেশি, মাঝারি ও ছোটদের দামও বেশ চড়া।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দনিয়া পশুর হাটে আজ ভোর থেকেই ক্রেতার ভিড় লক্ষ করা গেছে। অস্থায়ী এই পশুর হাটে ‘সাদা বাবু’ নামে একটি বিশালদেহী দেশি গরু সবার নজর কেড়েছে। ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৭ মণ এবং দাম হাঁকা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
গরুটির মালিক ব্যাপারী বাবুল মাতব্বর জানান, গরুটির খাওয়াদাওয়া ও পরিচর্যায় বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় ক্রেতাদের মধ্যে এটি ব্যাপক আগ্রহের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিশুরা গরুটির চারপাশে ঘুরে ছবি তুলতে ব্যস্ত। যদিও ক্রেতারা দামকে তুলনামূলক বেশি মনে করলেও ছোট ও মাঝারি আকৃতির গরুর চাহিদা রয়েছে সবচেয়ে বেশি।
ময়মনসিংহের শেরপুর থেকে আসা ব্যবসায়ী রাকিব গত শনিবার এই হাটে ২৬টি গরু নিয়ে এসেছেন, যার মধ্যে ইতিমধ্যে আটটি বিক্রি হয়েছে। তিনি জানান, গরুগুলো ‘বিসমিল্লাহ অ্যাগ্রো’ খামার থেকে আনা হয়েছে। তবে ক্রেতারা ন্যায্য দাম দিতে না চাওয়ায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিক্রেতারাও বেশি দামে পশু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
হাটের ইজারাদার তারিকুল ইসলাম তারেক বলেন, ‘ক্রেতা ও বিক্রেতাদের জন্য এখানে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে। সিসি ক্যামেরা, জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন, ব্যাংক বুথ, পর্যাপ্ত শৌচাগার, পানি, বৈদ্যুতিক লাইট ও পশু চিকিৎসক রাখা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকেরাও সতর্ক অবস্থানে আছেন যাতে কেউ প্রতারিত না হয়।’
এই হাটে নিরাপত্তার ব্যাপারে যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, ‘শনির আখড়া পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু বেচাকেনার জন্য পোশাকধারী ও সাদাপোশাকধারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপ রোধে আমাদের সদস্যরা বিশেষ সতর্ক অবস্থানে আছেন।’
রাজধানীর দিয়াবাড়ী পশুর হাটেও ক্রেতাদের আনাগোনা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গের রংপুর থেকে গরু বেচতে আসা ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, দাম ক্রেতাদের হাতের নাগালে থাকলেও কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাচ্ছেন না তাঁরা। শেষ মুহূর্তে সব পশু বিক্রি হবে কি না, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।
এবার ঢাকা উত্তর সিটির পশুর ১৩টি হাটগুলো হলো গাবতলী পশুর হাট, ভাটারা সুতিভোলা খালসংলগ্ন খালি জায়গা, উত্তরা দিয়াবাড়ি ১৬ এবং ১৮ নম্বর সেক্টরের পাশে বউবাজার এলাকার খালি জায়গা, মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের ইস্টার্ন হাউজিংয়ের খালি জায়গা, মোহাম্মদপুর বছিলা ৪০ ফুট সড়কের পাশের খালি জায়গা, ভাটুলিয়া সাহেব আলী মাদ্রাসা থেকে উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর রানাভোলা স্লুইসগেট পর্যন্ত খালি জায়গা, কাঁচকুড়া বাজারের পাশে রহমান নগর আবাসিক এলাকার খালি জায়গা, খিলক্ষেত বাজারের পাশে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচের খালি জায়গা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাশের খালি জায়গা, পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ের মস্তুল চেকপোস্টের পাশে খালি জায়গা, মেরুল কাঁচাবাজার সংলগ্ন খালি জায়গা, মালিবাগ পূর্ব হাজীপাড়া ইকরা মাদ্রাসার পাশের খালি জায়গা, মিরপুর কালশী বালুর মাঠের খালি জায়গা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির হাটগুলো আটটি হলো দনিয়া কলেজ মাঠ, ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজির পাশের মাঠ, আমুলিয়া মডেল টাউন, বছিলার হুমায়ুন রোড, ধলপুর পাইওনিয়ার ল্যাবরেটরি স্কুল মাঠ, রায়েরবাগ, মিরহাজীরবাগ ও ব্রাদার্স ইউনিয়ন মাঠ।
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর হাটে ক্রেতাদের উপস্থিতি বেড়েছে। সবাই নিজেদের পছন্দমতো কোরবানির পশু কিনে নিতে ব্যস্ত।
ঢাকা দক্ষিণের দনিয়া থেকে শুরু করে উত্তরের গাবতলী, দিয়াবাড়ী প্রতিটি হাটই এখন মানুষের উপচে পড়া ভিড়ে মুখরিত। ভোর থেকেই ক্রেতারা হাটে হাটে ঘুরে যাচ্ছেন, পশুর দাম-দর কষাকষি করছেন এবং পছন্দসই পশু কিনে বাড়ি ফিরছেন। অনেকেই রাত জেগে হাটে বসে থাকার পর ভোরে পশু নিয়ে বাসায় ফিরছেন। বিক্রেতারা বলছেন, এই দুই দিন বেচাকেনার সবচেয়ে বড় সময়।
হাটগুলোতে বিভিন্ন জাতের গরু ছাড়াও খাসি, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে কোথাও কোথাও দেখা মিলেছে উট ও দুম্বারও। তবে এবারও মাঝারি ও ছোট আকারের গরুর চাহিদা বেশি। বড় গরুর চাহিদা তুলনামূলক কম থাকায় বিক্রেতারা চিন্তিত।
গাবতলীর হাটের এক ইজারাদার সৈয়দ এ সিদ্দিক বলেন, ‘এখন পর্যন্ত হাট স্থিতিশীল রয়েছে, তবে বড় গরুর চাহিদা কম হওয়ায় বিক্রেতারা উদ্বিগ্ন। বিকেল থেকে হাটে আরও মানুষের ঢল পড়বে বলে আশা করছি।’
বিপুল মানুষের ভিড় আর মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেক ক্রেতাই পশুর দামকে তুলনামূলক বেশি বলছেন। বেসরকারি চাকরিজীবী রায়হান বলেন, ‘প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে ঘুরছি, কিন্তু বাজেটের মধ্যে গরু পাচ্ছি না। দাম একটু বেশি। ঈদের এক দিন বাকি, তাই কিনতেই হবে।’
অন্য একজন ক্রেতা আশরাফ মন্তব্য করেন, ‘বড় গরুর দাম অনেক বেশি, মাঝারি ও ছোটদের দামও বেশ চড়া।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দনিয়া পশুর হাটে আজ ভোর থেকেই ক্রেতার ভিড় লক্ষ করা গেছে। অস্থায়ী এই পশুর হাটে ‘সাদা বাবু’ নামে একটি বিশালদেহী দেশি গরু সবার নজর কেড়েছে। ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৭ মণ এবং দাম হাঁকা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
গরুটির মালিক ব্যাপারী বাবুল মাতব্বর জানান, গরুটির খাওয়াদাওয়া ও পরিচর্যায় বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় ক্রেতাদের মধ্যে এটি ব্যাপক আগ্রহের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিশুরা গরুটির চারপাশে ঘুরে ছবি তুলতে ব্যস্ত। যদিও ক্রেতারা দামকে তুলনামূলক বেশি মনে করলেও ছোট ও মাঝারি আকৃতির গরুর চাহিদা রয়েছে সবচেয়ে বেশি।
ময়মনসিংহের শেরপুর থেকে আসা ব্যবসায়ী রাকিব গত শনিবার এই হাটে ২৬টি গরু নিয়ে এসেছেন, যার মধ্যে ইতিমধ্যে আটটি বিক্রি হয়েছে। তিনি জানান, গরুগুলো ‘বিসমিল্লাহ অ্যাগ্রো’ খামার থেকে আনা হয়েছে। তবে ক্রেতারা ন্যায্য দাম দিতে না চাওয়ায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিক্রেতারাও বেশি দামে পশু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
হাটের ইজারাদার তারিকুল ইসলাম তারেক বলেন, ‘ক্রেতা ও বিক্রেতাদের জন্য এখানে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে। সিসি ক্যামেরা, জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন, ব্যাংক বুথ, পর্যাপ্ত শৌচাগার, পানি, বৈদ্যুতিক লাইট ও পশু চিকিৎসক রাখা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকেরাও সতর্ক অবস্থানে আছেন যাতে কেউ প্রতারিত না হয়।’
এই হাটে নিরাপত্তার ব্যাপারে যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, ‘শনির আখড়া পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু বেচাকেনার জন্য পোশাকধারী ও সাদাপোশাকধারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপ রোধে আমাদের সদস্যরা বিশেষ সতর্ক অবস্থানে আছেন।’
রাজধানীর দিয়াবাড়ী পশুর হাটেও ক্রেতাদের আনাগোনা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গের রংপুর থেকে গরু বেচতে আসা ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, দাম ক্রেতাদের হাতের নাগালে থাকলেও কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাচ্ছেন না তাঁরা। শেষ মুহূর্তে সব পশু বিক্রি হবে কি না, তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।
এবার ঢাকা উত্তর সিটির পশুর ১৩টি হাটগুলো হলো গাবতলী পশুর হাট, ভাটারা সুতিভোলা খালসংলগ্ন খালি জায়গা, উত্তরা দিয়াবাড়ি ১৬ এবং ১৮ নম্বর সেক্টরের পাশে বউবাজার এলাকার খালি জায়গা, মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের ইস্টার্ন হাউজিংয়ের খালি জায়গা, মোহাম্মদপুর বছিলা ৪০ ফুট সড়কের পাশের খালি জায়গা, ভাটুলিয়া সাহেব আলী মাদ্রাসা থেকে উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর রানাভোলা স্লুইসগেট পর্যন্ত খালি জায়গা, কাঁচকুড়া বাজারের পাশে রহমান নগর আবাসিক এলাকার খালি জায়গা, খিলক্ষেত বাজারের পাশে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচের খালি জায়গা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাশের খালি জায়গা, পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ের মস্তুল চেকপোস্টের পাশে খালি জায়গা, মেরুল কাঁচাবাজার সংলগ্ন খালি জায়গা, মালিবাগ পূর্ব হাজীপাড়া ইকরা মাদ্রাসার পাশের খালি জায়গা, মিরপুর কালশী বালুর মাঠের খালি জায়গা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটির হাটগুলো আটটি হলো দনিয়া কলেজ মাঠ, ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজির পাশের মাঠ, আমুলিয়া মডেল টাউন, বছিলার হুমায়ুন রোড, ধলপুর পাইওনিয়ার ল্যাবরেটরি স্কুল মাঠ, রায়েরবাগ, মিরহাজীরবাগ ও ব্রাদার্স ইউনিয়ন মাঠ।
পাবনার বেড়া উপজেলায় মসজিদের বারান্দা নির্মাণকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত মো. হাদিস (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত হাদিস সাঁথিয়া উপজেলার করমজা গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে। তিনি বেড়া উপজেলার তারাপুর গ্রামে
১২ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের মারধর ও কোদালের কোপে এক বিধবা নারী আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রতিবেশী মফিজ উদ্দিনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী আবেয়া বেওয়া (৫০)।
১৯ মিনিট আগেচাঁদপুরের কচুয়ায় বিএনপির এক পক্ষের গণমিছিলে অপর পক্ষের হামলায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে উপজেলার রহিমানগর বাজারে প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে গণমিছিল বের হলে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানায় আক্রান্ত পক্ষ।
২৩ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে বন বিভাগের নির্মাণাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। মেরিন ড্রাইভ সড়কের হিমছড়ি পর্যটন স্পটে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে দুই দপ্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে তর্কাতর্কির একটি ভিড়িও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
২৬ মিনিট আগে